অনলাইনে nid card online copy download করুন নতুন নিয়মে

হারিয়ে যাওয়া জন্ম সনদ ডাউনলোড করার নিয়মআসসালামু আলাইকুম, আপনি কি অনলাইনে nid card online copy download কিভাবে করবেন তা বুঝতে পারছেন না। অনেক জায়গায় খোঁচাখুঁজি করেছেন কিন্তু কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি এখনো পর্যন্ত জানতে পারেনি। আপনি এখন যে জায়গায় এসেছেন এটা একদম সঠিক জায়গা। এখানে বিস্তারিত বলে দেওয়া হয়েছে অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করবেন।
nid-card-online-copy-download
বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে আমাদের এনআইডি কার্ড এর প্রয়োজন পড়ে। তবে কারো এনআইডি কার্ডের সমস্যা হওয়ার কারণে অনলাইন কপি প্রয়োজন। আগেকার সময় শুধুমাত্র এনআইডি কার্ড থাকলেই হতো। তবে এখন বেশিরভাগ সময় অনলাইনের কপি প্রয়োজন পড়ে।

এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম - মূলভাব

বিশ্বের যেকোনো দেশের মানুষদের নাগরিকত্ব প্রমাণ করার জন্য একটি কার্ডের প্রয়োজন পড়ে। যা উক্ত দেশের নাগরিকত্ব প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট। ঠিক তেমনভাবে বাংলাদেশেও এনআইডি কার্ড ব্যবহার করতে হয় বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের মানুষের কাছে এনআইডি কার্ড অর্থাৎ পরিচয়পত্র নাগরিকত্বের প্রমাণ দেয়।

এখন থেকে প্রায় কিছুদিন আগে পর্যন্ত অনলাইন এবং অফলাইন কাজের জন্য শুধুমাত্র এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন পড়তো। তবে এখন এর পাশাপাশি অনলাইনের একটি কপি পাওয়া যায় এটার প্রয়োজন পড়ে। আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষের প্রশ্ন যে অনলাইনে nid card online copy download কিভাবে করব।


অনেক জায়গায় এই সম্পর্কে তথ্য দেখেছেন এবং অনেক ভিডিও দেখেছেন। তারপরে কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। আবার এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করার সময় ফেস স্ক্যানের সমস্যা হয়। কিভাবে ফেস স্ক্যান করলে কোন প্রকার সমস্যা হবে না এগুলো আপনাদেরকে জানানো চেষ্টা করবো।

আপনি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। এগুলো সবারই প্রয়োজন পড়বে যাদের এনআইডি কার্ড রয়েছে। এছাড়াও নিচে থাকবে মাত্র পাঁচ মিনিটে কিভাবে অনলাইন থেকে nid card online copy download করবেন।

তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় কতটা নষ্ট না করে আমরা মূল আলোচনার দিকে ফিরে যাই।

nid card online copy download করতে কি কি প্রয়োজন

আপনারা হয়তো মনে করেন কোন প্রকার কাগজ কিংবা তথ্য ছাড়াই অনলাইন থেকে এটি বের করে নেবেন। তাহলে এটা আপনার অনেক বড় ভুল ধারনা। প্রত্যেকটি কাজের জন্য আমাদেরকে কিছু শর্ত মেনে চলতে হয় এবং কিছু জরুরী কাগজপত্র প্রয়োজন পড়ে।

এ ক্ষেত্রেও তাই অনলাইন থেকে nid card online copy download করতে হলে অবশ্যই আপনাকে কিছু কাগজপত্র নিতে হবে এবং নিচে উল্লেখিত তথ্য গুলো মনে থাকতে হবে।
  • ফরম নম্বর বা এন আই ডি নম্বর জানতে হলে অবশ্যই জন্ম তারিখের প্রয়োজন পড়বে। ফর্মটি পূরণ করার পর জন্ম তারিখ দিয়ে এটি করলে পরবর্তী পৃষ্ঠাতে যেতে পারবেন।
  • আপনি বর্তমানে যে জায়গায় বসবাস করেন সেখানকার ঠিকানা। এবং সারা জীবনের জন্য যেখানে বসবাস করেন অর্থাৎ স্থায়ী ঠিকানা জানতে হবে।
  • যে নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ডের ফরম পূরণ করা হয়েছে নাম্বারটি থাকতে হবে। কোন সমস্যার কারণে সিম হারিয়ে গেলে পরবর্তীতে অন্য নাম্বার যুক্ত করতে পারবেন।
  • এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আপনার ফোনে NID Wallet নামে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। যারা এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা google play store থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এবং যাদের iphone রয়েছে তারা অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
  • কিউ আর কোড জানতে হবে। সেটা পেয়ে যাবেন যখন ফরম পূরণ করবেন ফর্ম এর মধ্যে দেওয়া থাকবে কপি করে নিয়ে পরবর্তীতে কাজে লাগাতে পারেন।
  • যে সকল তথ্যের প্রয়োজন পড়বে এগুলো দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে লগইন করতে হবে। এরপর খুব সহজে ডাউনলোড করতে পারবেন যা একটু পর আপনাদেরকে এ টু জেড বিস্তারিতভাবে বলা হবে।

nid card online copy download

আপনাদেরকে উল্টাপাল্টা ভাবে বোঝালে কখনোই বুঝবেন না। কিংবা কোন প্রকার প্র্যাকটিক্যালি না থেকে শুধুমাত্র মুখে বললে কাজ করার সময় সবকিছু ভুলে যাবেন। আপনাদের সুবিধার্থে বেশ কয়েকটি ধাপে এটি বিভক্ত করেছি এবং প্রত্যেকটি ধাপের জন্য একটি করে ছবি তৈরি করা হয়েছে। আমি যেই কথাগুলো বলব এর সাথে মিল রেখে কিভাবে কাজ করতে হবে।


 এবং কোথায় গিয়ে কাজ করবেন, সেগুলো অনুযায়ী বিভক্ত করে দেয়া হয়েছে। আপনারা চাইলে smartphone ব্যবহার করে এটি করতে পারবেন। তো আসুন আমরা এখন nid card online copy download করবেন ধাপে ধাপে জানার চেষ্টা করি।

ধাপ-১

প্রথমেই আপনার মোবাইল থেকে কিংবা কম্পিউটার থেকে যেকোনো একটি ব্রাউজারে চলে যাবে। আমি যাচ্ছি গুগল ক্রোম ব্রাউজারে। সেখানে গিয়ে সার্চ করবেন NID Bd লিখে। সার্চ করার পর আপনার সামনে বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট চলে আসবে। এখানে ভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
nid-card-online-copy-download
তবে এদের মধ্যে কোনটি আসল সেটা আপনারা আমার এই ছবিটি দেখলে বুঝতে পারবেন। আশা করি সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটটি আসবে। যদি না আসে তাহলে একটু নিচে আসবেন কিংবা রিলোড দিয়ে দেখবেন চলে আসছে। একটি ক্লিক করে ওয়েবসাইটের ভিতরে চলে আসবেন। এখন বিভিন্ন পত্র গুলো দেখতে পারবেন।

এখানে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। হয় তবে আগে থেকে একাউন্ট তৈরি করা থাকলে অন্য আরেকটি পেজ দেখতে পাবেন। সবাইকে হতো নতুন তাই রেজিস্ট্রেশন করুন এই অপশনটিতে ক্লিক করে দিবেন। সাথে সাথে অন্য আরেক টি পেজে নিয়ে চলে আসবে।

ধাপ - ২

দ্বিতীয় অপশনটিতে আসার পর দেখতে পাবেন একটি নতুন ফরম এর মতো। এখানে কিছু তথ্য চাইবে সেগুলো দিতে হবে। প্রথমেই লেখা রয়েছে জাতীয় পরিচয় পত্র অর্থাৎ ফরম নম্বর। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে যে সতেরো সংখ্যা কিংবা ২৪ সংখ্যার একটি নাম্বার রয়েছে সেটি দিতে হবে। একবার পূরণ করার পর আবার পড়ে নিবেন যেন কোন ভুল না থাকে।
nid-card-online-copy-download
দ্বিতীয় তো জন্ম তারিখ। আপনি কোন বছরের জন্মগ্রহণ করেছেন বছরটি লিখতে হবে এরপর মাস তারপর দিন। এর নিচে একটু ভালোভাবে খেয়াল করে দেখতে পারবেন একটি কোড দেওয়া রয়েছে কোডটি নিচের অপশনে তুলতে হবে। একবার বুঝতে না পারলে আবার রিফ্রেশ অপশনে ক্লিক করবেন তাহলে আরেকটি কোড চলে আসবে।


এখানে তথ্যগুলো প্রবেশ করানো সময় কখনোই কপি করে লিখবেন না। নিজের হাতে টাইপ করবেন এবং কোন স্পেস দেওয়া যাবে না। সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন এরপর নতুন একটি পেজে নিয়ে যাবে।

ধাপ - ৩

এখানে বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা লিখতে হবে। প্রথমেই আছে বিভাগ। বাংলাদেশের যে সাতটি বিভাগ রয়েছে তার মধ্যে আপনি যেখানে বসবাস করেন সঠিক নামটি সিলেক্ট করবেন। এরপর জেলা উক্ত বিভাগের মধ্যে যে জেলায় আপনি বসবাস করেন জেলার নাম লিখতে হবে। অবশ্যই সিলেক্ট করার পূর্বে আবার দেখে নেবেন কোন ভুল যেন না হয়।
nid-card-online-copy-download
এরপর উপজেলা কোন উপজেলা বসবাস করেন তা লিখে দিবেন। বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা একইভাবে পূরণ করে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে। সাথে সাথে আরেকটি পৃষ্ঠায় নিয়ে যাবে।

ধাপ - ৪

চতুর্থ নম্বরে এসে মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। এর নিচে কিছু লেখা আছে - আপনার মোবাইল নম্বর প্রদর্শিত হয়েছে। আপনি যদি এই মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেন তবে এই নম্বরের যাচাই করুন কোডটি পাবেন। আপনি চাইলেন মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করতে পারেন।
nid-card-online-copy-download
এই কথাটি লেখা ছিল এখন মোবাইল নাম্বার আগে যেটা ব্যবহার করেছেন সেটা থাকলে বার্তা পাঠান অপশনে ক্লিক করবেন। এবং নাম্বার পরিবর্তন করা হলে নতুন নাম্বার যুক্ত করার জন্য মোবাইল পরিবর্তন এখানে ক্লিক করবেন। এবার আরো একটি পেজে নিয়ে যাবে।

ধাপ - ৫

এই ধাপে শেষ হলে গুগল ক্রোম এর কাজ আমাদের আপাতত শেষ। এখানে লেখা থাকবে প্রক্রিয়াটি শেষ করতে হলেঃ
১। আপনার মোবাইলে এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করুন।
২। লাল বাটনে টেপ করে পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করুন।
৩। যাচাই প্রক্রিয়াটি শেষ হলে আপনাকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবে।
nid-card-online-copy-download
নিচে একটি লাল বাটন রয়েছে ক্লিক করলে সাথে সাথে আরেকটি পেইজে নিয়ে যাবে।

ধাপ - ৬

এই ধাপে আপনাকে কিছু কোড কপি করতে হবে যেন পরবর্তীতে কাজে লাগাতে পারেন। এখানে লেখা রয়েছে - মনে হচ্ছে আপনার মোবাইলে এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করা নেই। অ্যাপসটি ইন্সটল করতে নিচের ছবিতে ক্লিক করুন।
nid-card-online-copy-download
এরপর আপনাকে নিচে একটি কোড দিবে কোডটি কপি করতে হবে। পূর্বের কথা অনুযায়ী নিজের অপশনটিতে ক্লিক করে দিবেন। এরপর আপনাকে নিয়ে যাবে গুগল প্লে স্টোরে।

ধাপ - ৭

গুগল প্লে স্টোরে আসার পর আপনার সামনে একটি অ্যাপস চলে আসবে অ্যাপসটি দেখতে এই ছবির মত হবে। নিচে ইন্সটল বাটনে ক্লিক করে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। এরপর আবার google ক্রমে যেতে হবে এবং এখানে গিয়ে নতুন ইউজারনেম, পাসওয়ার্ড এগুলো সেভ করতে পারবেন।
nid-card-online-copy-download
আমি মনে করি এগুলো নতুন করে আর দেওয়ার কোন দরকার নেই স্কিপ করে চলে যাবেন। এখনো পর্যন্ত আপনার যাবতীয় কাজ শেষ হয়েছে। পরবর্তী অপশনে ক্লিক করবেন তারপর আরো একটি পেজে নিয়ে যাবে।

ধাপ - ৮

এখানে তিনটি অপশন দেখতে পারবেন। প্রথমে আছে প্রোফাইল সেখানে আপনার অ্যাকাউন্টের যে প্রোফাইল রয়েছে এটি দেখতে পারবেন। এছাড়াও কোন সমস্যা হলে পরিবর্তন করতে পারবেন। দ্বিতীয় নাম্বার অপশন দিতে গিয়ে কোন তথ্য ভুল হলে কিংবা হারিয়ে গেলে সেটা সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
nid-card-online-copy-download
সর্বশেষ ডাউনলোড লেখা আছে সেখানে গিয়ে ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করে দিন।

ধাপ - ৯

ডাউনলোড করার অপশন আসবে এরপর ডাউনলোড এ ক্লিক করবেন তাহলে অটোমেটিকলি এটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। এটা পিডিএফ আকারে আপনার কম্পিউটার কিংবা মোবাইল ফোনে ডাউনলোড করে রাখতে পারেন। পরবর্তীতে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে প্রিন্ট করে নিলেই হবে। আর এন আই ডি কার্ড টি দেখতে এই ছবির মতো হবে।
nid-card-online-copy-download

পুরাতন NID কার্ড বের করার নিয়ম

আপনার মোবাইল থেকে যে কোন একটি ব্রাউজারে যেতে হবে এবং সেখানে লিখতে হবে এন আই ডি। এখন একটি ভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন। ওয়েবসাইটটির নাম হবে এন আই ডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম। এরপর ওয়েবসাইটটি তে ক্লিক করতে হবে। প্রবেশ করার পর ডান সাইটের উপরে দেখতে পাবেন থ্রি ডট একটি অপশন।


অবশ্যই ওখানে ক্লিক করতে হবে। বেশ কিছু অপশনের মধ্যে ভোটার তথ্য এখানে প্রবেশ করতে হবে। যেহেতু স্মার্ট কার্ড নেওয়ার পর পুরাতন এন আই ডি নষ্ট হয়ে গেছে। তাই এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং আপনার জন্ম তারিখ লিখতে হবে।

এর পরবর্তীতে কিছু ধাপ আছে ধাপগুলো একটা একটা করে পূরণ করে সাবমিট দিলেই আপনার সামনে নতুন আরেকটি এনআইডি কার্ড চলে আসবে। এভাবে খুব সহজেই পুরাতন এনআইডি কার্ড খুঁজে বের করতে পারবেন।

NID কার্ড ব্যবহার না করার ক্ষতিকর দিক

আমরা যারা রয়েছি 18 বছরের উপরে। বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেকটি মানুষকে ভোটার আইডি কার্ড অর্থাৎ এনআইডি কার্ড তৈরি করতে হবে। কেননা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের নাগরিকত্ব প্রমাণ হচ্ছে এই এন আই আইডি কার্ড। বিভিন্ন প্রকার সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিতে গেলে সর্বপ্রথম তারা ভোটার আইডি কার্ড খোঁজে।

কিংবা কোন স্কুল কলেজ এ ভর্তি হওয়ার সময় এটি প্রয়োজন পড়ে। পাসপোর্ট তৈরি করার সময় এটি ছাড়া পাসপোর্ট তৈরি করা যায় না। এক কথায় বলতে গেলে এটা না থাকলে বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে সবসময় বঞ্চিত থাকবেন। তাই আমাদের উচিত প্রাপ্তবয়স্ক সকলের একটি করে এনআইডি কার্ড তৈরি করা।

NID কার্ড কিভাবে তৈরি করবেন

কিছু বছর পর পর সরকার থেকে এন আই আইডি কার্ড করার জন্য মানুষকে ডাকা হয়। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনি কোন প্রকার টাকা ছাড়া বিনামূল্যে এটি করে নিতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন করলে সর্বোচ্চ তিন মাসের মধ্যে এনআইডি কার্ড পেয়ে যাবেন।


আমার পার্সোনালি মনে হয় অনলাইনে এনআইডি কার্ড তৈরি করা সবচেয়ে ভালো। কেননা এখানে কোন প্রকার যাতায়াত করা লাগে না। বিভিন্নধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। আর ইতি ভাই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি কিভাবে এনআইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে হয়।

এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম - শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে কিভাবে অনলাইনে nid card online copy download করবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানো হচ্ছে সেটা করেছি। আশা করি এখান থেকে কোন সঠিক তথ্য জানতে পেরেছেন। নিজে উপকৃত হলে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ আত্মীয় কিংবা বন্ধুদের শেয়ার করতে ভুলবেন না।

আরও পড়ুনঃ হেবা দলিল বাতিল করার নিয়ম।

কেননা এটা প্রত্যেকটা নাগরিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের আরো অনেক তথ্য রয়েছে এর পাশাপাশি পেয়ে যাবেন বিভিন্ন ইনকামের আপডেট সকল তথ্য। প্রতিদিন আসলে নানান ধরনের তথ্য পেয়ে যাবেন যা আপনার নিত্যদিনের অজানা তথ্য গুলো জানতে অনেকটা সাহায্য করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url