ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট ,ঘরে বসে ডলার ইনকাম

ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করার উপায়আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি ঘরে বসে ডলার ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে চান। এ বিষয়ে অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি এখনো পর্যন্ত জানতে পারেননি। হতাশা হওয়ার কোন কারণ নেই কেননা আজকে আপনাদেরকে ঘরে বসে কিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ডলার ইনকাম করবেন এই সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো।
ডলার-ইনকাম-বিকাশ-পেমেন্ট
আমি বেশ কিছুদিন ধরেই খেয়াল করে দেখছি মানুষ বিভিন্ন জায়গায় ঘরে বসে কিভাবে ডলার ইনকাম করা যায় এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য খুঁজে। তাদের কথা চিন্তা করে, খুব সহজে ঘরে বসে ডলার আয় করার উপায় গুলো নিয়ে এসেছি।

ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট - মূলভাব

আপনাদের মধ্যে যারা বেকার এবং স্টুডেন্ট রয়েছেন তাদের জন্য আজকের এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। যারা বেকার রয়েছেন এবং কাজ না পাওয়ার কারণে হতাশায় ভুগছেন। কিভাবে পরিবার চালাবেন এবং নিজের লেখাপড়ার খরচ বের করবেন এ নিয়ে খুব চিন্তায় রয়েছেন। এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার পর সকল হতাশা দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।

আমরা তো অনেক জায়গায় অনেক ধরনের কথা শুনে টাকা ইনকাম করতে চাই কিন্তু পরবর্তীতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের দেশে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা বাংলাদেশী বসবাস করে ডলার ইনকাম করতে চায়। বর্তমানে ভার্চুয়াল সময় হওয়ার কারণে ঘরে বসে কিছু কাজ করার মাধ্যমে ডলার আয় করতে পারবেন।


বেশ কিছু বছর আগেই ডলার আয় করার জন্য আমাদেরকে বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য দেশে যেতে হতো। কিন্তু এখন শুধুমাত্র সঠিক গাইডলাইন এর মাধ্যমে কাজ করলে খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। আমার জানা মতে সেরা কিছু উপায় আজকে শেয়ার করার চেষ্টা করব। আর্টিকেলটি থেকে কাজ করার জন্য বেশি আগ্রহ বাড়বে ইনশাল্লাহ।

তো বন্ধুরা আসুন আমরা জেনে নিই কি সেই কাজগুলো যেগুলো ব্যবহার করে ঘরে বসে ডলার আয় করতে পারবো এবং পেমেন্ট নেওয়ার সময় বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবো।

রিসেলিং বিজনেস করে ডলার ইনকাম

রিসেলিং বিজনেস আমরা অনেকেই এই কথাটির সঙ্গে পরিচিত না। তবে সোজা বাংলায় বলতে গেলে অন্যের প্রোডাক্ট নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে বিক্রি করে যেই ব্যবসা করা হয় তাকে মূলত রিসেলিং বিজনেস বলা হয়। বর্তমান সময়ে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সেরা মাধ্যম এটি। এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে ছোট বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ মানুষ পর্যন্ত ডলার ইনকাম করতে পারে।

শুধুমাত্র নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। প্রথমত একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে যে সকল পণ্যের ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন সেগুলোর সুন্দর দেখে ছবি সংগ্রহ করে আপনার ফেসবুক পেজে পোস্ট করতে হবে। এবং যে ধরনের পণ্য রাখবেন সেগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবেন উক্ত পণ্যটির কত টাকা হলে বিক্রি করবেন।

এখান থেকে কি কি উপকার পারবেন। এক কথা বলতে গেলে পণ্যটি সম্পর্কে বিস্তারিত ছবি দিবেন এবং লিখে দিবেন। তার সাথে দিতে হবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার কিংবা ফেসবুক পেজ। যার মাধ্যমে গ্রাহকরা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে পণ্যটির দরদাম করে সহজে কিনতে পারে। এই ব্যবসাটি অনেক লাভজনক।

কারণ বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করে। বাড়িতে গিয়ে ডেলিভারি দিয়ে আসে। এই সুযোগটা কাজে লাগাতে হবে। যেমন ধরুন কোন একটি পণ্য পাইকারি দামে ৩০০ টাকা দিয়ে কিনলেন। এবং আপনার ফেসবুক পেজে যাবতীয় তথ্য শেয়ার করে তার মূল্য রাখতে পারেন ৫০০ টাকা থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত।

এখন নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন একটি পণ্য বিক্রি করে ২০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব। বাংলাদেশের বাইরে যদি এ সকল ব্যবসা করতে চান তাহলে লাভ আরও বেশি। হবে একজন বেকার মানুষ এবং স্টুডেন্ট হলে রিসেলিং বিজনেস আপনার জন্য অনেক কার্যকর।

ফেসবুক পেজ মডারেটর এ কাজ করে আয়

ফেসবুক পেজ মডারেটর অর্থাৎ একটি ফেসবুক পেজে যে সকল কাজ থাকে যেমন পেইজের জন্য ভিডিও এডিটিং, কি ধরনের ভিডিও মানুষ পছন্দ করে এগুলো রিসার্চ করে সেরা ভিডিও গুলো মানুষের সঙ্গে তুলে ধরা। মানুষ প্রতিনিয়ত কি ধরনের কমেন্ট করছে কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়া। এভাবে প্রতিদিন একটি থেকে পাঁচটি পর্যন্ত পেজ একলা একলা পরিচালনা করতে পারবেন।


এখন মূল কাজ হচ্ছে এমন কিছু কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের খুঁজে বের করতে হবে যাদের ফেসবুক পেজে লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার রয়েছে। এর পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন ব্যবসা রয়েছে যে কারণে ফেসবুক পেজটি ভালোভাবে চালাতে পারে না। সে সকল মানুষদের যদি টার্গেট করেন। তাহলে জীবনে কিছু একটা করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।

ভালো মানের ফেসবুক পেজ থেকে প্রতি মাসে সর্বনিম্ন লক্ষাধিক টাকা ইনকাম হয়। তবে সময়ের অভাবে অনেকে কাজগুলো করতে পারে না। এখন আপনাকে বলতে হবে যে আমি আপনার পেজটি পরিচালনা করে দিব আমাকে মাসে কিছু টাকা বেতন দিলেই হবে। যেহেতু পেজ থেকে মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম হয়।

আপনাকে 20 হাজার টাকা দিয়ে পেইজটি পরিচালনা করে নিতেই পারে। এরপরেও মালিকের 80 থেকে 90 হাজার টাকা পর্যন্ত থাকবে। পার্ট টাইম জব হিসাবে এই কাজটি নিলে প্রতিমাসে সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে যদি মনে করেন আমি এই কাজটি করব তাহলে প্রতিদিন একজন মানুষ দুই থেকে তিনটা পেজ পরিচালনা করতে পারে। তাই খুব সহজেই মাসে ৫০০০০ টাকা এভাবে ইনকাম করতে পারবেন।

বায়ারের কাজ করে ডলার আয়

বায়ারের কাজ বলতে মূলত দুই উপায়টাই জানি যেমন আপওয়ার্ক এবং ফাইবার। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেগুলো কথা আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা মনে করি বায়েরের কাজ মানে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন তৈরি করে তাদেরকে দিতে হবে। মার্কেটপ্লেস ভালোভাবে কিছুদিন রিসার্চ করলে দেখতে পাবেন এই দুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজ মার্কেট প্লেসে রয়েছে।

যেমন আপনি একজন আমেরিকান ব্যবসায়ী। আপনার একটি খাবার হোটেল রয়েছে। খাবার হোটেলের জন্য অবশ্যই ভালো মানের সবজি মসলা এবং অন্যান্য বাজার প্রয়োজন। তবে হাতের কাছে কোন ভালো দোকান না থাকার কারণে ভালো পণ্যগুলো কিনতে পারছেন না। এখন মার্কেটপ্লেসে এসে আপনি আমাদের মত কিছু মানুষদেরকে কাজের অর্ডার দিলেন।

যে আমেরিকার এই শহরের মধ্যে কোন গুলো ভাল খাবারের দোকান রয়েছে সেগুলোর লিস্ট এবং যোগাযোগ করার নাম্বার জোগাড় করে দিতে হবে। তাহলে আপনাকে আমি 5 ডলার দেব। এ ধরনের কাজগুলো মার্কেট থেকে এখন বেশি দেখা যাচ্ছে। এটা করার জন্য কোন প্রকার দক্ষতা থাকতে হবে না। শুধুমাত্র ভালো মানের একটি স্মার্ট ফোন থাকলেই হবে।


আপনি চাইলে কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও বিভিন্ন টি-শার্টের ডিজাইন কিংবা অন্যান্য যে সকল ডিজাইন রয়েছে এগুলো ইউটিউব দেখে শিখে মার্কেটপ্লেসে অর্ডার নিয়ে বায়ারের মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এসে টাকা দিয়ে এই কাজগুলো শেখার জন্য আর যেতে হবে না।

upwork এবং ফাইবারে কাজ করার জন্য ইউটিউবে শুধুমাত্র সার্চ দিবেন তাহলে আপনার সামনে হাজার হাজার ভিডিও চলে আসবে। ভিডিওগুলো মনোযোগ সহকারে দেখেই কাজ শুরু করতে পারবেন।

ব্লগিং ভিডিও করে টাকা আয়

ব্লগিং এটা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকরী মাধ্যম ডলার ইনকামের। এর জন্য শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যালকোহরিদম কে ভালোভাবে বুঝতে হবে। এখন আসি ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন। প্রথম অবস্থায় কোন ব্লগারদের ভালো মানের ক্যামেরা ছিল না এবং কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপও ছিল না।

সবাই নিজের হাতের কম দামি ফোন থেকে শুরু করেছিলো। এখন আপনাকেও তাদের মত প্রথম অবস্থায় নিজের হাতে থাকা কম দামি স্মার্টফোন ব্যবহার করে ব্লগিং শুরু করতে হবে। এখন আসি কি বিষয় নিয়ে ব্লগিং করবেন। কোন বুদ্ধি খোজে না পেলে প্রতিদিন যেসকল কাজ করেন এগুলো মানুষের সঙ্গে উপস্থাপন করবেন।

যেমন প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠছেন এটা নিয়ে একটি ব্লগ তৈরি করা যাবে। স্কুলে কখন যান কিভাবে যান রাস্তাঘাট এবং চারিপাশের পরিবেশ দেখিয়ে। ভিডিওর সাথে একটি ভয়েস ওভার দিবেন তাহলে একটি ব্লগ তৈরি হয়ে যাবে। এক কথায় বলতে গেলে প্রতিদিন যে সকল কাজ করেন এগুলো ভিডিও করবেন এবং বিষয়গুলো মানুষের সঙ্গে উপস্থাপন করবেন।

একটি বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে এখন যে মানুষ বেশি বাজে কথা বলতে পারে সে খুব তাড়াতাড়ি ভাইরাল হয়ে যায় এবং ইনকাম করতে শুরু করে। আপনি চাইলে আমার দেখানো নিয়ম অনুযায়ী ব্লগিং করতে শুরু করুন আশা করা যায় ছয় মাস পরিশ্রম করলে প্রতি মাসে ইনকাম শুরু হবে ইনশাআল্লাহ।

ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট

ডলার ইনকামের সেরা উপায় হচ্ছে অনলাইনের কাজ করা। সেটা হতে পারে বিভিন্ন কাজ। আমার জানামতে ডলার ইনকামের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। আমাদের এই ছোট দেশে প্রায় ৬ লক্ষ বেশি ফ্রিল্যান্সার হয়েছে। যারা প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ ডলার বাংলাদেশের রেমিটেন্সের মাধ্যমে নিয়ে আসে। এর ফলে বাংলাদেশ আরো বেশি উন্নত হচ্ছে।


ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে। সেগুলো ভালোভাবে যাচাই করে কোন একটি সেক্টরে যুক্ত হয়ে যান। প্রতিনিয়ত ডলারের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এজন্য ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা আরো বেশি হচ্ছে। মজার বিষয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এমন একটা কাজ যা ঘরে বসে ডলার ইনকাম করার আনন্দ দেয়। যা কখনো কোন চাকরি করে হবে না।

যারা সরকারি চাকরি করে ভালো মানের তাদের প্রতি মাসে বেতন সর্বোচ্চ ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত। আর একজন প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সারের প্রতি মাসে ইনকাম হয় 1000 ডলার থেকে ২০০০ ডলার পর্যন্ত যা বাংলাদেশী টাকায় ১ লক্ষ থেকে 2 লক্ষ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

তাই আর দেরি না করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে আজ থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর যোগ। সঠিকভাবে পরিশ্রম করলে এখান থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা যাবে ইনশাআল্লাহ।

বাহিরে দেশের টিউশনি করে ডলার ইনকাম

বাংলাদেশ অনলাইন এর মাধ্যমে টিউশনি করে প্রতি মাসে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না তবে অন্য দেশের শিক্ষার্থীদের যদি ভালোভাবে পড়াতে পারেন তাহলে অনেক টাকা ইনকাম করার সম্ভব। এখনো সর্বপ্রথম আপনাকে অন্যান্য দেশের ভাষা জানতে হবে। মনে করুন আমেরিকার কোন বাচ্চাকে টিউশনি করাবেন।

এখন আপনাকে খুব ভালোভাবে ইংরেজি জানতে হবে। ইংরেজি জানলে প্রতিদিন দুইটি বাচ্চাকে টিউশনি করালে সর্বনিম্ন ২০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন যা বাংলাদেশী টাকায় অনেক টাকা।


এছাড়াও বাংলাদেশী স্কুল ই কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলোতে যোগাযোগ করে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করলে অনলাইন থেকে শিক্ষার্থীদের টিউশনি করিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে সকল কাজ বাড়িতে বসে খুব সহজে করতে পারবেন।

ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট - শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে কিভাবে ঘরে বসে ডলার ইনকাম করবেন এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। আশাকরি কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে পেরেছেন। এ ধরনের নতুন ইনকামের আপডেট পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখতে হবে।

এখান থেকে কিছু উপকার হলে অবশ্যই আত্মীয় কিংবা বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এখানে আরো অনেক তথ্য রয়েছে যেগুলো প্রতিদিনের অজানা তথ্য জানতে সাহায্য করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url