সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার উপায় ,বিনা খরচে ঋণ
ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সহজ উপায়আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার নিয়ম খুজতেছেন। কিভাবে লোন নিবেন এই বিষয় নিয়ে অনেক চিন্তায় রয়েছেন। এখন থেকে আর কোন চিন্তা করতে হবে না কেননা এখানে আপনাদেরকে বলা হবে কোন কোন ব্যাংক থেকে খুব সহজে লোন নিতে পারবেন এবং কোন প্রকার টাকা জমা দেওয়া ছাড়া। এর সাথে থাকছে সহজ কিস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত।
আমি বেশ কিছুদিন ধরে খেয়াল করে দেখছি মানুষ গুগলে সার্চ করে সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার উপায়। তাদের কথা চিন্তা করে বাছাইকৃত কিছু ব্যাংক সম্পর্কে আপনাদের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরব। এগুলো থেকে খুব সহজেই লোন নিতে পারবেন।
সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার উপায় - মূলভাব
বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই জানি প্রত্যেকটি মানুষ কোন না কোন ব্যাংকের সাথে যুক্ত রয়েছে। বিভিন্ন কাজের জন্য এটি ব্যবহার করে সাধারণ মানুষ। তবে যারা নিজেদের পার্সোনাল কাজ ব্যতীত ব্যাংক থেকে লোন বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করতে চাই। তাদের জন্য সঠিক ব্যাংক নির্বাচন করা অত্যন্ত জরুরী।
কারণ বাংলাদেশি এমন কিছু ব্যাংক রয়েছে যেগুলো সুযোগ-সুবিধা খুবই খারাপ। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় একটি লোন নেওয়ার পর আপনাকে পরিশোধ করার সর্বোচ্চ ১২ মাস পর্যন্ত সময় দেয়। এবং ঋণের পরিমাণ খুব অল্প হয়ে থাকে। তবে এমন কিছু ব্যাংক রয়েছে আপনার চাহিদা মত সময় নিতে পারবেন। অনেক উচ্চ মূল্যের ঋণ প্রদান করে থাকে।
আয় অনুযায়ী ২০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। বাংলাদেশের যে সকল নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ রয়েছে তারা সহজ কিস্তিতে লোন নিতে চাই। তবে সঠিক ব্যাংক না পাওয়ার কারণে অনেক সময় প্রতারিত হয়। উল্লেখযোগ্য কিছু ব্যাংক রয়েছে সেগুলো থেকে খুব সহজেই দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধ করার সময় পেয়ে যাবেন।
পরিমাণ অনুযায়ী এ ঋণ নিতে পারবেন। এবং সুদের পরিমাণ খুবই অল্প। ঋণ নেওয়া যদি অত্যন্ত জরুরী মনে হয় আপনার কাছে, তাহলে অবশ্যই আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ দেখবেন। তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় অযথা নষ্ট না করে আমরা মূল আলোচনার দিকে ফিরে যাই।
ব্যাংকে থেকে সহজে লোন নেওয়ার পদ্ধতি
আমরা অনেকেই জানি যখন ব্যাংক থেকে লোন নেয়া হয় বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। এবং বিভিন্ন ধাপ পার করার পর আমাদেরকে লোন দেওয়া হয়। সর্বপরিমাণ লোনের জন্য আপনার কাছে থেকে অনেক পরিমাণ ডকুমেন্ট চায়। বাংলাদেশে এমন কিছু ব্যাংক রয়েছে যেগুলোতে আপনি খুব কম ডকুমেন্ট ব্যবহার করে অধিক আকারে লোন নিতে পারবেন।
খুব জরুরী না হলে কোন ব্যক্তি সহজে লোন নিতে চাইবে না কেননা যখন একজন মানুষের খুব টাকার প্রয়োজন হয় ঠিক ওই সময়ে অল্প সময়ের মধ্যে কিভাবে বেশি লোন নেওয়া যায় এই বিষয়ে চিন্তা করে। এখন লোন নেওয়ার সময় বেশি বেশি ডকুমেন্ট যদি প্রয়োজন হয় এবং অত্যাধিক সময় লাগে তাহলে আপনার কাজটি কিন্তু সম্পূর্ণ হবে না।
যে ব্যাংক থেকে লোন নিন না কেন আপনাকে তারা কিছু শর্ত দিবে এবং আপনার জরুরী কিছু ডকুমেন্ট চাইবে। এগুলো দেওয়ার পর ব্যাংক অনুযায়ী কোন নির্দিষ্ট সময় লাগতে পারে। কাঙ্খিত সময় পর আপনার যত টাকার প্রয়োজন হবে তারা দেওয়ার চেষ্টা করবে। দুঃখের বিষয় হচ্ছে অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা খুব কঠোরভাবে ব্যাংক পরিচালনা করে।
প্রথমত রয়েছে অত্যন্ত কঠিন শর্ত। অনেক সময় প্রয়োজন হবে। আয় অনুযায়ী ঋণ প্রদান করা হয়। আমার জানামতে বাংলাদেশের সবগুলো ব্যাংকের যে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড আপনাকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেশি টাকা লোন দিতে সক্ষম। তবে আপনাদের মতামত অন্য হতে পারে।
এখানে লোন নেওয়ার জন্য শুধুমাত্র আপনাকে ব্যাংকে যেতে হবে এবং তাদের কাছ থেকে একটি ফর্ম নিয়ে সঠিক শর্ত অনুযায়ী পূরণ করে জমা দিবেন। তারপর আপনার তথ্য গুলো ভালোভাবে যাচাই করার পর আপনাকে তারা কাঙ্ক্ষিত ঋণ দিবে।
ইসলামী ব্যাংক সহজ লোন পদ্ধতি
ব্যাংকিং খাতের দিক থেকে ইসলামী ব্যাংক অনেকটা এগিয়ে রয়েছে। এখানে সর্বোচ্চ চার ধরনের লোন পেয়ে যাবেন। প্রথমত রয়েছে পার্সোনাল লোন। আপনার নিজের কোন কিছু করার জন্য কিংবা মনে করুন আপনি একটি মোটরসাইকেল কিনবেন। কিন্তু আপনার কাছে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা নেই এ সময় ইসলামী ব্যাংক থেকে পার্সোনাল লোন।
নিয়ে খুব অল্প সুদের বিনিময়ে দীর্ঘমেয়াদি একটি লোন নিতে পারবেন। দ্বিতীয়ত রয়েছে হোম লোন। আমরা অনেকেই রয়েছি যাদের বসবাস করার মত নির্দিষ্ট কোনো ঘর নেই। আয় কম হওয়ার কারণে ইচ্ছা থাকার পরেও স্বপ্নের বাড়িটি করতে পারছেন না। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা ইসলামী ব্যাংক আপনার ইনকাম অনুযায়ী সর্বোচ্চ ঋণ প্রদান করে থাকে।
এইভাবে টাকা নিয়ে আপনার স্বপ্নের বাড়িটি তৈরি করতে পারবেন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে স্যালারি লোন। এটা শুধুমাত্র তারাই পাবে যারা কোন সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। প্রত্যেকটি ব্যাংকিং কর্মচারীর জন্য বিনা সুদে দীর্ঘমেয়াদী অধিক টাকা ঋণ নেওয়া সম্ভব। এটার মূল শর্ত উক্ত ব্যাংকে চাকরি করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ মোবাইলে ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম।
আপনি একজন ব্যাংকের কর্মচারী হলে চাকরির পাশাপাশি লোন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারবেন। চতুর্থ নাম্বারে রয়েছে স্টুডেন্ট লোন। যে সকল শিক্ষার্থী লেখাপড়ার অভাবে তাদের পড়াশোনার জন্য ল্যাপটপ, কম্পিউটার এ ধরনের জরুরী কিছু কিনতে পারছে না।
তাদের চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা ইসলামী ব্যাংকে দিচ্ছে স্টুডেন্ট লোন এখান থেকে লোন নিয়ে লেখাপড়ার কাজে ব্যয় করতে পারবেন। সরকার থেকে যে সকল টাকা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় এই ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ঘরে বসে হাতে পেয়ে যাবেন।
মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে খুশির খবর এই ব্যাংকটি ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী পরিচালিত হয়। তাই এটা আপনার জন্য অত্যন্ত ভালো একটি প্রতিষ্ঠান।
সোনালী ব্যাংক সহজ কিস্তিতে লোন
ছোটখাটো টাকার প্রয়োজন হলে আমরা নিকটস্থ আত্মীয়দের কাছ থেকে টাকা ধার নেই। কিন্তু অনেক টাকার প্রয়োজন হলে কোন আত্মীয় টাকা দিতে চায় না।এ সময় একজন মানুষের ভরসা হয়ে দাঁড়ায় একটি ব্যাংক। বিভিন্ন ব্যাংকের পার্সোনাল লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিভিন্ন শর্ত এবং নিয়ম রয়েছে।
সব ব্যাংকের নিয়ম এক ধরনের হলেও সোনালী ব্যাংক একটু ভিন্ন রকমের নিয়ম নিয়ে এসেছে। প্রথমেই বলে রাখি এখান থেকে কত টাকা ঋণ দেওয়া হয়। আপনার ইনকামের দুই তৃতীয়াংশ কাঙ্ক্ষিত লোন পরিশোধ করার সময় বেশি না হলে সেই পরিমাণ টাকা আপনাকে লোন দেওয়া হবে। ইনকাম অনুযায়ী আপনি লোন নিতে পারবেন।
মনে করুন আপনার মাসিক ইনকাম ২০ হাজার টাকা। এখন বিশ হাজার কে তিন দিয়ে ভাগ করে দুই দিয়ে গুন করুন। তাহলে হবে ১২৯০০ টাকা। এখন ১২৯০০ টাকার সমান প্রতিমাসে কিস্তি দিতে হবে।.৮ বছর মেয়াদী বৃষ্টি হলে প্রতি মাসে প্রায় 13 হাজার টাকা পর্যন্ত কিস্তি দেওয়া লাগবে। এটা পরিশোধ করার জন্য আপনাকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে।
আশা করি সম্পূর্ণ বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। সোনালী ব্যাংকের পার্সোনাল লোন নিলে সর্বনিম্ন ১ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবেন। তবে ব্যাংকের আপডেটের ফলে এগুলো পরিবর্তন হতে পারে। কাঙ্খিত লোনের উপর ৯% পর্যন্ত সুদ দিতে হবে। কিস্তির পরিমাণ হবে সর্বনিম্ন ১২ এবং সর্বোচ্চ ৯৬।
এক বছর থেকে শুরু করে ৮ বছর সময় পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে তবে এর আগে সম্পূর্ণ টাকা দিলে বেশ অনেক টাকা ছাড় পাবেন। লোনটি নিতে হলে অবশ্যই আপনাকে সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখায় যেতে হবে। তাদের সাথে কথা বলার পর কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম এবং শর্ত মেনে নিলে এটার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক সহজ কিস্তিতে লোন
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য বিভিন্ন খাত বিদ্যমান রয়েছে। প্রথমত হোম লোন। এখান থেকে টাকা নিয়ে আপনার বাড়ি নির্মাণ করতে পারবেন।অন্যান্য ব্যাংক সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বাড়ি করার জন্য লোন দেয় না তবে ডাচ বাংলা ব্যাংক এই সুযোগটি দেয়। এক্ষেত্রে আপনাকে ৯ পার্সেন্ট পর্যন্ত সুদ দিতে হবে।
সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা দিতে পারবেন। দ্বিতীয়ত রয়েছে পার্সোনাল লোন বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে এই লোনটি নেওয়া হয়। এটা মানুষের চাহিদার উপর নির্ভর করে। এখানে সর্বোচ্চ 8 পার্সেন্ট পর্যন্ত সুদ দিতে হবে। লোনের পরিমাণ এক কোটি টাকা পর্যন্ত। অন্য যে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে টেকওভার করার ক্ষেত্রে ৭.৫০% সুদ ধরা হবে।
তৃতীয়ত রয়েছে কার ্লোন। অনেকেই রয়েছে যাদের গাড়ি কেনার মতো সামর্থ্য নেই। তাদের জন্য আকর্ষণীয় সুযোগ দিচ্ছে ডাচ বাংলা ব্যাংক। সহজ শর্তে এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণ নিয়ে আপনার স্বপ্নের গাড়িটি কিনতে পারবেন। সর্বোচ্চ ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবেন। সুদের হার মাত্র ৮%। ফিলিফিন্যান্স সুবিধা (রেজিস্টার্ড গাড়ির বিপরীতে ঋণ দেয়)।
লোন নেওয়ার জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংকে কি ধরনের শর্ত রয়েছে আসুন সেগুলো জেনে নেই। লোন নেওয়ার জন্য অবশ্যই কোন সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরির রিকোয়ারমেন্ট লাগবে অবশ্যই চাকরির বয়স এক বছর হতে হবে।
এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে এরা লোন প্রদান করে। বাসা ভাড়া, ডাক্তার, প্রকৌশলী এবং অন্যান্য যে কোন বৈধ ব্যবসা হতে হবে। যে সকল কাগজপত্র লাগবে তাদের মধ্যে রয়েছে।
- জাতীয় পরিচয় পত্র।
- সদ্য তোলা এক কপি রঙিন ছবি।
- আপনার চাকরির প্রমাণপত্র।
- পার্সোনাল গ্যারান্টি প্রদান।
- TIN/eTIN (লোনের পরিমাণ পাঁচ লক্ষ বা তার বেশি হলে)
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট কমপক্ষে ছয় মাসের।
গ্রাহকের বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর থেকে চাকরির অবসর নেওয়া পর্যন্ত হতে হবে। প্রত্যেকটি গ্রাহক লোন এর বিপরীতে মাসিক কিস্তিতে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা জমা দিতে হবে।
রূপালী ব্যাংক সহজ কিস্তিতে লোন
প্রথমেই বলে রাখি রূপালী ব্যাংক কত ধরনের লোন প্রদান করে থাকে। অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় এই ব্যাংকটি বেশ অনেক খাতে লোন প্রদান করে থাকে।
- রূপালী ব্যাংক ব্যবসায়ী ঋণ।
- রূপালী ব্যাংক মাঝারি লোন।
- রূপালী ব্যাংক পেশাজীবী লোন।
- রূপালী ব্যাংক সহজ ঋণ।
- বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কর্মচারী হাউজ বিল্ডিং লোন।
- রুপালী ব্যাংক লিমিটেড জেনারেল হাউজ বিল্ডিং হোম লোন।
- সরকারি কর্মচারী হোম লোন।
- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী হোম লোন।
ইতিপূর্বে আপনাদেরকে অন্যান্য ব্যাংকের ঋণের খাত সম্পর্কে বুঝিয়েছি। তাই এই ব্যাংকের খাত গুলো সম্পর্কে আলোচনা করলাম শুধুমাত্র মূল আলোচনা শুরু করি। উপরে উল্লেখিত যে ধরনের খাত রয়েছে এগুলো কিন্তু নির্দিষ্ট একটি নিয়ম অনুযায়ী এবং শর্ত পালনের পর আপনাদেরকে দিবে। আপনি কি জানেন।
এগুলো লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে কতটুকু যোগ্যতা রয়েছে আপনার। আবেদনকারীর যোগ্যতা। বাংলাদেশের সকল মাঝারি এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাগণ। লোন আবেদন ফ্রি মাত্র ২০০ টাকা। এছাড়াও অন্যান্য ফ্রি রয়েছে যেগুলো আপনারা ব্যাংকে গেলে বিস্তারিত জানতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আপনি যদি একজন মাঝারি ব্যবসায়ী হন।
তাহলে রুপালি ব্যাংক আপনার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হবে। কেননা এখানে সহজ শর্তে অত্যাধিক ঋণ প্রদান করা হয়। এর জন্য ৮% থেকে ৯ পার্সেন্ট পর্যন্ত শুধু দিতে হবে। তবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময় পরিবর্তন করতে পারে।
মাঝারি ব্যবসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৭৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হয়। লোনের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১২০ মাস। তবে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে খুব ক্ষুদ্রঋণ থেকে বৃহৎ আকারে ঋণ নিতে পারবেন।
সহজ কিস্তিতে লোন - লেখকের শেষ মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে সহজ কিস্তিতে লোন নেওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো এখান থেকে জানতে পেরেছেন। আর এমন নিত্য নতুন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যদি পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন চোখ রাখতে হবে।
এ ধরনের ব্যাংক রিলেটিভ যেসব তথ্য রয়েছে সব আমাদের এখানে পেয়ে যাবেন। নিত্যদিনের কাজের ক্ষেত্রে অজানা তথ্য গুলো জানতে সাহায্য করবে। আর্টিকেলটি পড়ার পর যদি কাজের মনে হয় তাহলে বন্ধু কিংবা আত্মীয়দের মধ্যে শেয়ার করতে কখনোই ভুলবেন না।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url