ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করুন সম্পূর্ণ নতুন নিয়মে

প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করুন খুব সহজেআসসালামু আলাইকুম, আপনি কি ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করার উপায় খুজতেছে। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি এখনো পর্যন্ত জানতে পারেননি। তাহলে আর চিন্তার কোন কারণ নেই। কেননা এখানে কিভাবে প্রতিদিন খুব সহজে ৫০০ টাকা ইনকাম করবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে।

আমি বেশি কিছুদিন ধরে খেয়াল করে দেখছি মানুষ গুগল এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে খুজতেছে। যে কিভাবে প্রতিদিন 500 টাকা ইনকাম করা যায়। তাদের সুবিধার জন্য এই আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে। যাদের ইনকামের প্রয়োজন নেই তাদের এই বিষয়টি না পড়লেও হবে।

আপনি গত বছরের তুলনায় এই বছরে এসেও যদি প্রতিদিন অনলাইন এবং অফলাইন থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে না পারেন তাহলে আপনার চেয়ে হতভাগা আর কেউ নেই। একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন। বিভিন্ন ইউটিউবার কিংবা কোর্স বিক্রির প্রতিষ্ঠানগুলো খুব সহজে ইনকাম করার উপায় গুলো শিখিয়ে দেয় এবং প্র্যাকটিক্যালি কাজ শেখায়।

এগুলো থেকে দুই থেকে তিন মাস পরিশ্রম করলে আপনি ও সহজে ইনকাম করতে পারবেন। যাদের কম্পিউটার নেই তাদের মন খারাপ করার কোন কারণ নেই কেননা এমন কিছু গোপন তথ্য আছে শেয়ার করতে চলেছি। এগুলোতে বলা থাকবে কিভাবে আপনি হাতে থাকা কম দামি স্মার্টফোন ব্যবহার করে ইনকাম করবেন।

আরও পড়ুনঃ  মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সেরা উপায় সমূহ।

আজকে অযথা কোন কথা বলবো না শুধুমাত্র যেসকল কাজ পরীক্ষিত এবং ইনকাম করা সম্ভব হয়েছে। এমন কিছু বাছাইকৃত সেরা কাজগুলো আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। তাই কোন স্ক্রিপ করবেন না।

প্রথম থেকে কিভাবে শুরু করবেন বুদ্ধি কিভাবে বের করবেন সবকিছু এ টু জেড থাকে আপনাদের জন্য। তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় অযথা নষ্ট না করে মূল আলোচনার দিকে ফিরে যাই।

আমরা অনেকেই রয়েছি যারা এই কথাটির সঙ্গে পরিচিত না। এই ইনফ্লুয়েন্সিং এর মূল কাজ হচ্ছে যারা বড় বড় ইউটিউবার কিংবা কনটেন্ট ক্রিয়েটর রয়েছে তাদের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব কোন প্রোডাক্ট কিংবা আপনার পণ্যগুলো বিক্রি করার যে মাধ্যম রয়েছে তাকে ইনফ্লুয়েন্সিং বলা হয়। এটার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে একটিভ ক্যাটাগরি বেছে নিতে হবে।

সেই ক্যাটাগরির কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের সর্বপ্রথম টার্গেট করতে হবে। তারা কি নিয়ে কাজ করে এবং তাদের সাবস্ক্রাইবাররা কোন ধরনের প্রোডাক্ট বেশি পছন্দ করবে। এ বিষয়টি নিয়ে বেশ কিছুদিন রিসার্চ করেন তাদের ভিডিওতে কমেন্ট করেন ভিডিও দেখেন এবং তাদের পাঠকরা কি ধরনের কমেন্ট করে তা রিসার্চ করুন।

এরপর দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে যার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বেশি তাকে সরাসরি ফোন দিন এবং কথা বলুন। এরপর তাকে বলবেন যে আমার কাছে একটি বিজনেসের আইডিয়া আছে আপনার মাধ্যমে আমার পণ্যগুলো বিক্রি করব এবং এর পার্সেন্টেজ হিসেবে আপনাকে লাভ দিব। আরো একটি মজার বিষয় আছে যে সকল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ম্যানেজার রয়েছে,

এগুলো হলে সবচেয়ে বেশি ভালো হবে। কেননা চ্যানেলের মালিকরা তো মনে করে যে আমার ভিডিও তৈরি করছি এবং সেখান থেকে ইনকাম আসে তাহলে ব্যবসা করার কোন দরকার নেই। কিন্তু যখন ম্যানেজার থাকবে ম্যানেজারের সাথে কথা বললে আপনার পণ্যগুলো যদি বিক্রি করে দিতে পারে পরবর্তীতে ম্যানেজার কিন্তু লাভের কিছু অংশ পাবে।

তাই এই উপায়ে ম্যানেজারের সাথে যোগাযোগ করলে আপনার ব্যবসা প্রতিদিন বৃদ্ধি পাবে এবং ইনকামও বৃদ্ধি পাবে। এ সকল ব্যবসার আইডিয়া কাজে লাগালে প্রতি শুরু থেকেই প্রতিদিন ৫০০ টাকা সর্বনিম্ন ইনকাম করতে পারবেন।

নতুন বছরে এসে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ একটা কাজ। আর এখান থেকে আপনি লাইফ টাইম সাপোর্ট পাবেন। তবে বর্তমানে এ সকল বিষয় নিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা কোর্স করায়। আপনি চাইলে তাদের থেকে টাকা দিয়ে কোর্স করতে পারেন। কিংবা ইউটিউবে অনেক ধরনের ফ্রি কোর্স রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  প্রতিদিন এক হাজার টাকা আয় পেমেন্ট বিকাশে।

যেগুলো একেবারে বেসিক নিয়ম থেকে শুরু করে একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করে দেখানো পর্যন্ত ভিডিও তৈরি করা আছে। প্রথমেই ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে একটি ওয়েবসাইট এর জন্য প্রস্তুত করতে হবে। ইউটিউবে গেলে ওয়েবসাইটের জন্য ফ্রি থিম যেগুলো রয়েছে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

এখন আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত কষ্ট করে এটাকে জিরো পার্সেন্ট থেকে একশো পার্সেন্ট পর্যন্ত করতে হবে। এর জন্য প্রতিদিন কনটেন্ট লিখতে হবে এবং পাবলিশ করতে হবে।, প্রতিদিন সর্বনিম্ন দুইটা করে আর্টিকেল পাবলিস্ট করলে ভালো একটি ফলাফল পাবেন। ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

কাজের প্রথমে কোন প্রকার ইনকাম দেখতে পাবেন না। ওয়েবসাইট গুগলে ভালোভাবে যাওয়ার জন্য এক বছরের মত সময় লাগে।ওয়েবসাইট তৈরির প্রথম ৭ থেকে ৮ মাস পর্যন্ত প্রতিদিন দুইটা করে কনটেন্ট পাবলিস্ট করতে হবে। এরপর মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করলে ভালো ভিজিটর থাকলে এডসেন্স পেয়ে যাবেন।

১০ থেকে ১১ মাস পর থেকে প্রথম ইনকামের টাকা আপনি হাতে পেতে পারেন। এভাবেই শূন্য থেকে একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারেন। প্রত্যেকটি কাজের যেমন কঠোর পরিশ্রম করতে হয় ঠিক তেমনি ব্লগিং এর ক্ষেত্রেও অনেক পরিশ্রম করতে হয়। এখান থেকে প্রতি মাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা কোন বড় বিষয় না।

এখনো পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করা তথ্য গুলোর চেয়ে সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হচ্ছে এই কনটেন্ট রিপারপাসিং। এখন আসি কনটেন্ট রিপারপাসিং কাকে বলে। অন্যের ভিডিওকে ডাউনলোড করে নিজের ইউটিউব চ্যানেল কিংবা ফেসবুক পেজে আপলোড করাকে কনটেন্ট রিপারপাসিং বলা হয়।

এখন বড় কাজ হচ্ছে ইউটিউবে ভিডিওতে প্রত্যেকটিতে কপিরাইট দেওয়া হয়। তাই এমন কিছু ক্যাটাগরি সর্বপ্রথম বেছে নিতে হবে যারা তাদের কন্টেন্ট এ কোন প্রকার কপিরাইট দেয় না। মনে করুন ফুড ব্লগারদের ক্যাটাগরি বেছে নিলেন। এরপর দেখতে হবে বাংলাদেশ কিংবা বিশ্বের যে কোন প্রান্তের ফুড ব্লগিং নিয়ে কাজ করে।

কিন্তু তাদের ভিডিওতে কোন প্রকার কপিরাইট দেয় না। এমন কিছু ১০ থেকে ২০ টা ফুড ব্লগারদের বেছে নিতে হবে। এরপর থেকে তাদের ভিডিও ডাউনলোড করে নিজের ফেসবুক পেজ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে হবে। আপনি চাইলে একটি ভিডিও কে বিভিন্ন প্রকারে কাজে লাগাতে পারেন। প্রথমত রয়েছে ছোট ছোট করে রিলস বানিয়ে।

আরও পড়ুনঃ  মোবাইল থেকে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ।

এরপর একটি ফুড ব্লগারের ভিডিওর সাথে আরেকজনের ভিডিও যুক্ত করে। মানুষদেরকে দেখাবেন যে কার ভিডিও সবচেয়ে ভালো। এভাবেই নিজের ইউটিউব চ্যানেল এবং facebook পেজ বড় হতে শুরু করলে মনিটাইজেশন নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। কিংবা নিজের কোন পণ্য বিক্রি করতে পারেন। যেহেতু ফুড ব্লগারদের নিয়ে আপনি কাজ করেন।

এখন এমন কিছু প্রোডাক্ট বেছে নিতে হবে যেগুলো ফুড ব্লগারদের সঙ্গে সংযুক্ত। সেটা হতে পারে বিভিন্ন খাবার কিংবা খাবারে ব্যবহৃত কিছু উপকরণ। প্রথম অবস্থায় একটু সমস্যা হলেও পরবর্তী সময় থেকে আপনার পণ্যগুলো মানুষ পছন্দ করলে তারাই আপনার ব্যবসাকে আরো বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

বাঙালি এমন একটা জাতি যাদের কোন প্রোডাক্ট ভালো লাগলে প্রতিনিয়ত বেশি বেশি মানুষদের সঙ্গে শেয়ার করে। এটাকে কাজে লাগিয়ে আপনি মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আমার দেখানোর নিয়মে নিজের বুদ্ধি কে কাজে লাগিয়ে অন্যের ভিডিও থেকে নিজে একটি সম্পূর্ণ ব্যবসা দাড় করাতে পারবেন। এই সেক্টরে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

বর্তমান সময়ের ভাইরাল ইনকাম করার উপায় হচ্ছে tapswap । আমার জানামতে এখানে কাজ করার মত সোজা আর কোথাও কাজ নেই। শুধুমাত্র কয়েন এর উপর টাচ করে টাকা ইনকাম করা যায়। সংক্ষিপ্তভাবে বলতে গেলে এটা এমন একটা কাজ যেখানে কয়েন বিক্রি করে টাকা ইনকাম করে।

শুধুমাত্র মোবাইলে স্ক্রিনের উপর টাচ করে হাজার হাজার কয়েন জোগাড় করে সেগুলো পরবর্তীতে একটি নির্দিষ্ট মূল্য অনুযায়ী বিক্রি করা যায়। টিকটক, ইনস্টাগ্রাম, facebook, youtube যত ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সবগুলোতে তোলপাড় করে দিয়েছে এই tapswap। যা বাংলাদেশের বহু মানুষ ব্যবহার করছে এবং প্রতিনিয়ত এখানে কাজ করে ইনকাম করছেন।

সর্বপ্রথম একটি গ্রুপ খুঁজে বের করতে হবে যেখানে রয়েছে এই tapswap। তাদের গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর একটি পেজে কাজ করতে দিবে। কাজটি সম্পন্ন হওয়ার পর মূল কাজে আপনাদেরকে শিখিয়ে দিবে। আপনার চাইলে হাত দিয়ে টাচ করে কয়েন কালেক্ট করতে পারেন কিংবা কোন থার্ড পার্টি অ্যাপস দিয়ে অটোমেটিকলি এটা করতে পারেন।

20 হাজার কয়েনের জন্য আপনাকে ১৭ ডলার দেওয়া হবে। ২০ হাজার কয়েন কালেক্ট করার জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ দুই দিন কাজ করতে হবে। বর্তমানে টাকার রেট অনুযায়ী 17 ডলারের বাংলাদেশের প্রায় ২০০০ টাকারও বেশি। এখন নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন আপনি এখানে কাজ করলে কতটা লাভবান হতে পারবেন।

তাই এই সুযোগ হাতছাড়া কখনই করবেন না এখনই ইউটিউবে যান এবং তাদের কথা অনুযায়ী কাজ করুন। তাহলে আশা করা যায় প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে খুব একটা কষ্ট করতে হবে না। ইতিপূর্বে সেগুলো ভালোভাবে জানতে পেরেছেন আশা করি। উপরে উল্লেখিত কাজগুলো আপনাকে লাইফ টাইম সাপোর্ট দেবেন। কিন্তু আপনি যদি চান যে এখনই টাকা ইনকাম করতে হবে তাহলে অ্যাপসের সাহায্য নিতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ  ফ্রি টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে।

বাংলাদেশে এমন কিছু অ্যাপস রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ইনকামের সত্যতা আমি ভালোভাবে দিতে পারবো না কেননা অ্যাপস থেকে খুব একটা বেশি টাকা ইনকাম করা যায় না। তবে আপনাদের সুবিধার্থে জনপ্রিয় এবং কার্যকরী কিছু অ্যাপ এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিব। যেগুলো থেকে ভিডিও দেখে এবং গেম খেলে ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাপটি আপনাদেরকে বিভিন্ন গেম খেলানোর মাধ্যমে কয়েন কালেক্ট করতে দেয়। মজার বিষয় হচ্ছে এটা বাইনান্সে উত্তোলন করতে হয়। প্রত্যেকটির কয়েনের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট অর্থ প্রদান করবে। এটা ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে,

গুগল থেকে কিংবা গুগল প্লে স্টোরে শুধুমাত্র সার্চ করতে হবে এরপর আপনার সামনে একটি অ্যাপস চলে আসবে অ্যাপসটি ডাউনলোড করবেন। ডাউনলোড করার পর অ্যাকাউন্ট খুলে নিবেন। এবং গেম খেলবেন তার সাথে টাকা ইনকাম করবেন।

এটা সাধারণত বিভিন্ন ভিডিও শেয়ারিং এবং ভিডিও দেখে ইনকাম করার অ্যাপস। ১০ লক্ষ এর বেশি মানুষ এখানে প্রতিদিন ভিডিও দেখে ইনকাম করে। প্রথমে অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে। পরবর্তীতে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে। এরপর যত বেশি কাজ করবেন তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে কিভাবে প্রতিদিন খুব সহজে ৫০০ টাকা ইনকাম করবেন এগুলো জানানোর চেষ্টা করেছেন। আশা করি কাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে পেরেছেন।

আরও পড়ুনঃ  ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ।

নিজে উপকৃত হলে অবশ্যই বন্ধু কিংবা আত্মীয়দের মধ্যে শেয়ার করবেন। এ ধরনের ইনকাম সম্পর্কে আপডেট তথ্য পেতে চাইলে অবশ্যই প্রতিদিন চোখ রাখবেন। এর পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইটে থাকলে বিভিন্ন ধরনের তথ্য যা নিত্যদিনের অজানা তথ্যগুলো জানতে সাহায্য করবে।