পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান ( নতুন তথ্য )
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নবায়ন করার নিয়মআসসালামু আলাইকুম. আপনি কি পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান সম্পর্কে সঠিক তথ্য খুঁজতেছেন। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পর এখনো পর্যন্ত আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরগুলো জানতে পারেননি। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। এখানে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
আমি বেশ কিছুদিন ধরেই খেয়াল করে দেখছি গুগলে মানুষ পল্লী বিদ্যুৎ মিটার সম্পর্কে সার্চ করে। সঠিক তথ্য জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেলটি পড়তে হবে। প্রয়োজন হলে পড়তে থাকুন।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান - মূলভাব
বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেকটি ঘরে একটি করে বিদ্যুতের লাইন থাকবে। দেশের অবস্থানরত কোন মানুষ বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিত হবে না এ কথার উপর কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশ সরকারি অনেক চাপের মুখে পড়তে হয়। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎ নেওয়ার জন্য আবেদন করে।
অনেক সময় বিভিন্ন তথ্যের জটিলতার কারণে কিছু আবেদন বাতিল হয়ে যায়। এবং অনেক সময় আবেদনটি গ্রহণ হতে অনেক সময় লেগে যায়। যে সকল সমস্যার সমাধানের জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম দেখে নিতে হবে আপনি যে বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করেছেন। কতটুকু কাজ হয়েছে। কিংবা কি ধরনের সমস্যার কারণে আপনার আবেদনটি আটকে রয়েছে।
কিছু বছর আগেও এগুলো দেখার জন্য আপনাকে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যেতে হতো এবং অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করতে হতো। তবে বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার কারণে অল্প সময়ের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার বৈদ্যুতিক মিটারের কি ধরনের অবস্থা রয়েছে ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে দেখতে পারবেন।
কোন সমস্যা থাকলে অনলাইনে মাধ্যমে সেগুলো সমাধান করতে পারবেন। এ ধরনের কথা শতকরা পায় ৭০ ভাগ মানুষই জানে না। হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করে কিভাবে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান করবেন বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব। তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় অযথা নষ্ট না করে আমরা মূল আলোচনার দিকে ফিরে যাই।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার শর্তাবলী
প্রত্যেকটি কাজের জন্য একটি করে নিয়মাবলী রয়েছে। ঠিক তেমনি পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করার সময় আপনাকে কিছু শর্ত মেনে নিতে হবে। এই শর্তগুলো অনুযায়ী কাজ করলে আপনি খুব সহজেই পল্লী বিদ্যুৎ মিটার পেয়ে যাবেন।
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং যদি গ্রাহকের জমি থাকে তাহলে জমির দলিলের স্ক্যান কপি। ( সময়ের ভিত্তিতে পরিবর্তনশীল )।
- আপনার বাড়ি কিংবা প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুতের খুটি পর্যন্ত একটি দূরত্ব থাকতে হবে। দূরত্ব টি ১২৫ ফুট থেকে ১৩৫ ফুটের মধ্যে থাকতে হবে।
- আবেদন করার পূর্বে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যুতের খুঁটি পর্যন্ত ভালোভাবে পরিমাপ করে নিন। কেননা যখন বৈদ্যুতিক অফিস থেকে লাইন লাগাতে আসবে তারপর বেশি হলে। লাইন প্রদান করতে অনেক বিড়ম্বনা হতে পারে। তাই অবশ্যই সাবধান থাকবেন।
- বৈদ্যুতিক মিটার কোন বড় প্রতিষ্ঠানের জন্য কিংবা অনেক বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় এমন প্রতিষ্ঠানের জন্য এইচটি সংযোগের নিয়মাবলী গ্রাহকদের মানতে হবে। অর্থাৎ ৮০ কিলোওয়াট এর বেশি হলে অন্যান্য তথ্য প্রয়োজন হবে।
- অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার পর প্রত্যেকটি ধাপের ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু আবেদন ফ্রি এবং অন্যান্য ফি বাবদ যে সকল খরচ রয়েছে। কত টাকা খরচ লাগবে এগুলো আপনার মোবাইল নাম্বারে জানিয়ে দেওয়া হবে।
- আবেদনপত্রে যে সকল তথ্যগুলো দিতে বলবে অবশ্যই বাছাইকৃত এবং সঠিক তথ্য দিবেন। কোন ধরনের ভুল তথ্য প্রদান করা যাবে না।
- যে ব্যক্তির বাড়িতে বিদ্যুৎ মিটার নেওয়া হবে অবশ্যই ওই ব্যক্তির মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। তাছাড়া অফিস থেকে যখন যোগাযোগ করবে আপনার সাথে কথা না হলে আপনার আবেদনটি বাতিল করা হতে পারে।
- আবেদনের সময় আপনাকে একটি ট্রাকিং আইডি এবং পিন নাম্বার দেওয়া হবে। অবশ্যই সেটি কোথাও নোট করে রাখবেন। পরবর্তীতে এগুলো আপনার আবেদনের ক্ষেত্রে অনেকটা কাজে লাগবে।
- যে সকল ফ্রি প্রদান করতে হবে অবশ্যই মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অর্থাৎ বিকাশ, রকেট, নগদ, টেলিটক এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।
- আবেদন ফরম পূরণ করার পর ভালোভাবে সকল কিছু দেখে নিবেন। একটি ভুল হলে আপনার আবেদনটি বাতিল করা হতে। পারে সতর্ক থাকা অবশ্যই জরুরি।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান
আবেদন করা পল্লী বিদ্যুৎ মিটার অনুসন্ধান করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে। এবং বিদ্যুৎ বিষয় একটি বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইট রয়েছে সেখানে গিয়ে কাজগুলো করতে হবে। ওয়েবসাইটটির নাম কি এবং কিভাবে সম্পূর্ণ কাজটি করতে হয় আসুন আপনাদেরকে শিখিয়ে দেই।
সর্বপ্রথম আপনার মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোম ব্রাউজারে চলে যাবেন। এরপর সার্চ বক্সে লিখবেন - www.repbs.com সরাসরি ওয়েবসাইটের ভেতরে আপনাকে নিয়ে চলে যাবে। ভালোভাবে খেয়াল করে দেখবেন কয়েকটি অপশন রয়েছে একটি রয়েছে হোম।
হোম এর পাশে রয়েছে আবেদন, আবেদনে ক্লিক করবেন এরপর আপনার সামনে অনেকগুলো অপশন আসবে। তার মধ্যে থেকে আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানুন এখানে ক্লিক করে দিবেন।
ক্লিক করার সাথে সাথে আরও একটি পেজে নিয়ে চলে যাবে। পূর্বে আলোচনা করা আপনার ট্রেকিং নম্বর এবং পিন নম্বরের প্রয়োজন হবে। এগুলো সঠিক জায়গায় বসিয়ে সাবমিট করুন অপশনে একটি ক্লিক করবেন। এখন দেখতে পাবেন আপনার পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য কবে আবেদন করেছেন এবং আপনার তথ্যটি কতদূর পর্যন্ত গিয়েছে।
কোন সমস্যা থাকলে দেখতে পাবেন। কয়েকটি ধাপের মধ্যে যেগুলো দেখবেন সবুজ টিক চিহ্ন রয়েছে সেগুলো বুঝবেন সকল তথ্য সঠিক রয়েছে এবং সঠিকভাবে কাজ হয়েছে।
লাল চিহ্নিত জায়গাগুলো এখনো সম্পূর্ণ হয়নি তাই লাল হয়ে রয়েছে। এরপর আপনাকে আবেদন ফি জমা দিতে হবে এবং এরপর আস্তে আস্তে ধাপগুলো সম্পূর্ণ হয়ে। আপনার যাবতীয় তথ্য দেখতে পারবেন। এই নিয়মে খুব সহজেই মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটার দিয়ে মাত্র কিছু সময়ের ব্যবধানে আপনার পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান দেখতে পাবেন।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন ফরম পূরণ করব কিভাবে
এই কাজটি করা খুবই সহজ এর জন্য সর্বপ্রথম গুগলে গিয়ে www.repbs.com এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর দেখতে পাবেন আবেদন করুন লিখা রয়েছে। সেখানে একটি ক্লিক করে দিবেন এরপর আপনার সামনে একটি আবেদন পত্র চলে আসবে।
প্রথমেই আপনার এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নাম দিতে হবে। তারপর জোনাল অফিস সিলেক্ট করতে হবে। আপনার এলাকা অনুযায়ী দিতে পারেন। সংযোগের ট্রাকিং সিলেক্ট করতে হবে। বাসা বাড়ির জন্য একটি ট্রাকিং সিলেক্ট করবেন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য হলে আলাদা ট্রাকিং সিলেক্ট করবেন।আবেদনকারীর পার্সোনাল ইনফরমেশন।
যেমন আবেদনকারীর সম্পূর্ণ নাম। কোথায় বসবাস করে। উপজেলা, থানা ও জেলার নাম দিতে হবে। পিতার নাম, মাতার নাম মোবাইল নাম্বার এবং gmail একাউন্ট। এর পাশাপাশি আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চাইবে সেগুলো সম্পূর্ণরূপে দিয়ে দিবেন। আবেদনকারী পুরুষ কিংবা মহিলা হলে লিঙ্গ অনুযায়ী দিবেন।
পার্সোনাল ইনফরমেশন দেওয়ার পর গ্রাহকের স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা এগুলো দিয়ে ফর্মটি পূরণ করবেন। ফরম পূরণ করার পর অবশ্যই ভালোভাবে আবার পড়ে নিবেন কোথাও কোন ধরনের ভুল তথ্য যেন না থাকে। ভুল তথ্য থাকলে আবেদন পত্রটি গ্রহণ করা হবে না।
নতুন মিটারের জন্য অনলাইনে আবেদন
প্রত্যেকটি মানুষের বাড়িতে কিন্তু বিদ্যুতের প্রয়োজন পড়ে। বিদ্যুতের জন্য সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে কারেন্টের মিটার। বিদ্যুৎ পরিচালনার জন্য এই মিটারটি অত্যন্ত জরুরী। যে সকল মানুষ নতুন মিটারের জন্য আবেদন করবেন এবং খুব সহজেই মিটার নিতে চান তাদের উদ্দেশ্যে এই আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে।
মোবাইল আমার দেখানো এই নিয়মে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে মোবাইল ফোন ব্যবহার করি অনলাইনে নতুন মিটারের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ টু যে আমি আপনাদেরকে বলেছি কিভাবে ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হয়। এখন সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার মোবাইল ফোন থেকে যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ অনলাইনে জমির রেকর্ড বের করার নিয়ম।
এরপর মোবাইল ফোনকে ডেক্সটপ মোডে ওপেন করতে হবে। ডেক্সটপ মোড না করলে কাজ করতে পারবেন না। এরপর বাংলাদেশ সরকারের যেই লাইসেন্স অনুমোদিত ওয়েবসাইট রয়েছে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আবেদন করুন অ্যাকশনে ক্লিক করে। যে সকল তথ্য চাইলে অবশ্যই সম্পূর্ণ সঠিক তথ্য গুলো দিয়ে দিবেন।
আবেদন করা সম্পূর্ণ হলে আপনার কাছে একটি মেসেজ চলে আসবে। কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করার পর আপনার থেকে আবেদন ফ্রি চাইবে এবং অন্যান্য ফি বাবদ টাকা চাইবে তখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকাগুলো পরিশোধ করে দিবেন। এভাবে খুব সহজে আপনি ঘরে বসে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন করে বাড়িতে লাগাতে পারবেন।
নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন
বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে আপনি খুব সহজে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন। এরমধ্যে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা। যায় আপনাদেরকে অনলাইনে আছেন কিভাবে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন করতে হয়। এগুলো বিষয়ে সম্পূর্ণ সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
খুব মনোযোগ সহকারে যদি পড়েন তাহলে আপনি খুব সহজে আবেদনটি করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি অনলাইনে ব্যতীত বিদ্যুতের অফিসে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। একইভাবে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ফরম পূরণ করবেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনারা যে জেলার হয়ে মিটারের জন্য আবেদন করবেন ওই জেলায় কিন্তু আপনার মিটারটি আসবে। তাই এই তথ্যটি দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার অনলাইন না অফলাইন আবেদন করা ভালো
এ ধরনের সমস্যার সম্মুখীন অনেকেই হয়ে থাকে। আপনি যদি অনলাইনে পল্লী বিদ্যুৎ মিটারের জন্য আবেদন করেন। অনেকে মনে করে এটি করার সময় যদি আমার তথ্যগুলো ভুল হয় তাহলে আমি কিন্তু এই মিটার টি পাবো না। এগুলোর কিছু ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে। অনলাইনে আবেদন করলে।
আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে আবেদন করতে পারবেন এবং মিটারটি নিয়ে আসতে পারবেন। অন্যদিকে অফলাইন এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক অফিসে গিয়ে আবেদন করলে আপনার অতিরিক্ত সময় নষ্ট হবে। বিভিন্ন ধাপে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। আপনার ফাইলটি দিনের পর দিন অফিসে পড়ে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আমার জানামতে আপনার জন্য অনলাইনে আবেদন করার সবচেয়ে বেশি ভালো হবে। তবে বিদ্যুৎ অফিসে আপনার যদি কোন চেনা ব্যক্তি থাকে তাহলে অবশ্যই তার থেকে আবেদন করলে অল্প সময়ের মধ্যে গিটার পেয়ে যাবেন।
এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আপনার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা বেশি ভালো। না অফলাইনের মাধ্যমে অফিসে গিয়ে আবেদন করা বেশি ভালো।
পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান - শেষ কথা
আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে পল্লী বিদ্যুৎ মিটার আবেদন অনুসন্ধান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে পেরেছেন। আর এমন নিত্য নতুন গুরুত্বপূর্ণ যদি পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন চোখ রাখবেন।
আপনার নিত্যদিনের যে সকল তথ্যের প্রয়োজন হয় সবগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। নিজের জীবনযাত্রাকে আরো সহজ করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন এবং নিজের কাজে লাগাতে পারেন।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url