জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কী ? অবাক করা কিছু তথ্য

সফলতার পথে যে কাজগুলো করবেনআসসালামু আলাইকুম, আপনি কি জীবনে সফল হওয়ার মূল মন্ত্র কি এই বিষয়ে তথ্য খুজতেছেন। অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু এখনো পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সঠিক তথ্য জানতে পারেননি। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক হেল্পফুল হতে চলেছে। এখানে জীবনের সফল হওয়ার কিছু গোপনীয় মূল মন্ত্র আপনাদেরকে শিখিয়ে দিব।
জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কী
আমি বেশ কিছুদিন ধরে খেয়াল করে দেখছি মানুষ জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কি এই বিষয়গুলো নিয়ে খোঁজাখুঁজি করছে। তাই তাদের কথা চিন্তা করে মানুষের সাহায্যের লক্ষ্যে এই আর্টিকেলটি তৈরি করলাম। জানতে হলে আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কি - সারাংশ

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের বেশিরভাগ ১৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে মানুষের ক্ষেত্রে জীবনে সফল হওয়ার জন্য কিছু উপায় প্রয়োজন হয়। কেননা এই বয়সে তাদের লেখাপড়া করতে হয় এবং পরিবার চালাতে হয়। এখন এমন একটি পরিস্থিতি হয়ে দাঁড়িয়েছে মানুষ কিভাবে কি করবে এগুলো ভালোভাবে বুঝতে পারে না।

সারাদিন শুধুমাত্র মোবাইল ব্যবহার করে এবং অন্যান্য দিকে মনোযোগ তাদের। এখন জরিপ করে দেখা গেছে বাংলাদেশের প্রায় ৫০ ভাগ মানুষ জীবনে কি করবে এই বিষয়টি নিয়ে ঠিক করতে পারছে না। আজকে আমি আপনাদেরকে আমার জীবনের সাথে দেখা এবং ঘটে যাওয়া কিছু এমন তথ্য জানাবো যেগুলো শুনলে আপনি অবাক হবেন।


এবং কোন কোন মানুষের থেকে সব সময় দূরত্ব বজায় রাখবেন এবং কি কাজ করলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি জীবনের সফলতা অর্জন করতে পারবেন। মূলত একজন মানুষের জীবন কিন্তু বেশি দিনের হয় না। এর পাশাপাশি বেঁচে থাকার জন্য কিছু কাজ করতে হয়। সবাই কিন্তু এই কাজগুলো কি করবে এগুলো চিন্তা করে ঠিক পায় না।

অনেক সময় দেখা গেছে পরিবারের চিন্তা বন্ধুদের চিন্তা এ সকল আরো বিষয়ের জন্য একজন 15 থেকে 25 বছরের ছেলেদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। অনেক সময় দেখা গেছে এগুলো সহ্য না করতে পেরে তারা বিভিন্ন খারাপ দিক বেছে নিয়েছে।

এগুলো কিন্তু একদমই ঠিক কাজ না। তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় অযথা নষ্ট না করে আমরা মূল আলোচনার দিকে ফিরে যাই।

নিজের দায়িত্ব নিজে নিতে শিখুন

আমরা জীবনে চলার পথে এমন কিছু ভুল কাজগুলো করি যেগুলোর জন্য আমাদের জীবন অনেক সমস্যার মুখে পড়তে পারে। যেমন নিজের জীবনের কোন সিদ্ধান্ত আমরা অন্যের উপর ছেড়ে দিই। অন্যরা যদি আমাকে সাহায্য না করে তাহলে আমি এই কাজটি করতেই পারব না। ধরুন আপনি আপনার বন্ধুর সাথে যে কোন একটি কাজ করতে গিয়েছেন।

সে ওই কাজটি খুব ভালোভাবে করতে পারে কিন্তু আপনার অনেক সমস্যা হয় কেননা আপনি আগে ওই বিষয়ে ভালো কিছু জানতেন না। মনে করুন আপনার প্রায় দিনে ওই কাজের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দিত এবং আপনার বন্ধুর কাছে শিখে নিতে হতো। এটাই কিন্তু আপনার কাছে অনেক বড় একটি ভুল।


যখন নিজের দায়িত্ব অন্যের শেখানো উপায় চলতে শুরু করবেন তখন কিন্তু নতুন কিছু আপনি করতে পারবেন না। কারণ আপনি নিজে কিছু করেন না অন্যের উপর নির্ভর করেন। যে কাজটি করতে পারবেন না ওই কাজ সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিন এবং চেষ্টা করুন কারও থেকে সাহায্য না নেওয়ার।

এক কথায় বলতে গেলে নিজের দায়িত্ব নিজেকেই পালন করতে হবে। যদি নিজের দায়িত্ব অন্য কাউকে দিয়ে পালন করাতে চান তাহলে এটা হবে আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামি। এখন আমার জীবনেরই কিছু কথা শুনুন আমি যখন প্রথমে কাজ করতাম তখন কিছুই জানতাম না এ বিষয়ে।

বর্তমানে এমন একটি সময় হয়েছে যেখানে আমি নিজে নিজেই কাজগুলো করতে পারি। আল্লাহ তায়ালা কিন্তু আপনাকে ওই শক্তি টা দিয়েছে যেটা দিয়ে আপনার নিজের দায়িত্ব নিজে ভালোভাবে পালন করতে পারবেন।

নিজের অভ্যাস পরিবর্তন করার করুন

আপনি যদি খুব সকাল সকাল ওঠেন এবং ফজরের সালাত আদায় করে। এবং অন্যান্য ধর্মাবলি হলে তাদের নিজেদের ধর্মের কাজগুলো করার পর। সকালে যখন একটি মনোবল নিয়ে উঠবেন। নিজের প্রতি নিজেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে আসবেন। খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করবেন কিছু ব্যায়াম করবেন।

এবং সকালের পরিবেশের সাথে একটু মিলিয়ে চলার চেষ্টা করবেন। পারলে সকালের সূর্যদয়টি দেখতে থাকবেন তাহলে কিন্তু আপনার মধ্যে একটি মনোবল কাজ করবেন। প্রতিদিনের কাজকে একটি রুটিন হিসেবে পরিবর্তন করে ফেলুন। তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করবেন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করবেন।


সারাদিন যে কাজগুলো করবেন তার উপর ভালোভাবে ফোকাস করুন। সঠিকভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি একটি পাখিকেই দেখেন তারা খুব সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে এবং তাদের খাবার এর সংগ্রহ করার জন্য বেরিয়ে পড়ে। এবং রাতে আসে এবং ঘুমিয়ে পড়ে।

নিজের খারাপ অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করার চেষ্টা করবেন সবসময়। দেখবেন কোথায় আপনার খারাপ অভ্যাসগুলো রয়েছে। আপনি চাইলে কিন্তু একেবারে সব বদ অভ্যাসগুলো ছাড়াতে পারবেন না। এর জন্য প্রতিদিন ধীরে ধীরে একটি একটি করে কাজগুলোকে পরিবর্তন করতে হবে। এবং এই অভ্যাসটি পরিবর্তন করার জন্য আপনার অনেক কষ্ট হবে।

কিন্তু এমন একদিন আসবে তখন সবগুলো খারাপ অভ্যাস পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন এবং জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তাই সব সময় চেষ্টা করবেন প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী কাজ করার।

নিজের লক্ষ্যের উপর সবসময় অটুট থাকতে হবে

এখন অনলাইনে আমরা ঢুকলেই দেখতে পায় যে সবাই শুধু বলে জীবনে অনেক বড় কিছু করবো সফলতা অর্জন করব। এই কথাগুলো বলার জন্য আপনার কোনই দাম থাকবে না। কেননা যে জীবনে কিছু করতে চাইবে সে কখনোই মানুষকে সবসময় বলবে না যে আমি এটা করব এটা করব। সবসময় বলেন।

আমি জীবনে কিছু করব কিন্তু আপনি আসলে জানেনই না যে আপনি আর জীবনের মূল্য লক্ষ্য কি। আপনি যে বিষয়ের উপর কাজ করবেন সেই বিষয়ে প্রতি আপনার মস্তিষ্কের সব সময় একটা মানচিত্র থাকতে হবে। সেখানে ওই বিষয়ে যাবতীয় তথ্য এবং প্রশ্নের উত্তর আপনার জানা থাকতে হবে।

এমনভাবে মনে রাখবেন যেন এ বিষয়ে আপনাকে একটি ছবি তৈরি করতে বলা হলে আপনি খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন। মনে করুন আপনি একটি কাজ করছেন এ কাজের জন্য প্রথম অবস্থায় কোন ভালো ফল দেখতে পাচ্ছেন না তাই বলে কি ওই কাজটি ছেড়ে দেবেন। একজন মানুষ বড় ভুল করে।

এই জায়গায় এসে কেননা যে কাজটি আপনি করতে শুরু করেছেন এগুলো করতেই থাকুন কখনোই এই কাজটি ছাড়া্র কথা চিন্তা করবেন না। এখন একটি কাজ করছেন দুই মাস তিন মাস করলেন তারপরে ভালো লাগলো না আপনি অন্য কাজে চলে গেলেন এভাবে সারা জীবন যদি চলে যায় তাহলে কিন্তু আপনি কোন কাজে সফলতা অর্জন করতে পারবেন না।


প্রত্যেকটা কাজেরই কিন্তু সফলতা রয়েছে আল্লাহ তায়ালা কিন্তু আপনার কষ্টের ফল আপনাকে ঠিকই দিবে। কিন্তু আপনাকে সেই অনুযায়ী ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। নিজের লক্ষ্যের উপর অটুট থাকুন এবং কে কি বলল এগুলো চিন্তা মাথা থেকে বের করে দিন।

আজকের কাজ আজকেই করা শিখুন

আমি যে আপনাকে বললাম এখন আপনার জীবনের লক্ষ্য আপনি ঠিক করে ফেলেছেন যে আপনি জীবনে কি কাজটি করতে চলেছেন। আমাদের মোটিভেটেড কথা শুনে আপনার কোন কাজে দেবে না যদি না আপনি সেই বিষয়ে তৎক্ষণাৎ কাজ না শুরু করেন। অনেক সময় দেখতে পাবেন শুধুমাত্র মানুষের কথা শুনে মোটিভেটেড হচ্ছেন।

কিন্তু সে অনুযায়ী কোন কাজ করছেন না। তাহলে কিন্তু কখনোই আপনি সফলতার মধ্যে দেখতে পারবেন না। মনে করুন আপনি একজন শিক্ষার্থী আপনার ক্লাসে একজন শিক্ষক আপনাকে পড়া দিয়েছে ইংরেজি পড়া তো এখন আপনি বাসায় এসে চিন্তা করছেন আজকে থেকে না কালকে থেকে পড়বো।

এই বিষয়টাই হচ্ছে একজন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে অনেক বড় মারাত্মক ভুল। আপনি যখন আজকের পড়া কালকে পড়বেন এটা চিন্তা করতে পেরেছেন তাহলে কিন্তু কালকেও আবার আপনার এই একই কথাটি হতে পারে। তাই কখনোই আপনার জমিয়ে রাখা কাজগুলো এড়িয়ে চলবেন না। যখন যে কাজটি পাবেন সে কাজটি করবেন এবং অবশ্যই সম্পূর্ণ করতে হবে।

প্রতিদিন বেশি কিছুই আপনাকে করতে হবে না শুধুমাত্র একটি করে ধাপ পূরণ করুন প্রতিদিন। তাহলে কিন্তু এক বছর পর আপনার অনেকগুলো কাজ করা সম্পূর্ণ হবে। এটা কিন্তু সম্পূর্ণ একটি মানুষের জীবনের কাজকে বোঝানো হয়েছে। এখন দেখুন পাহাড়ে যে সকল ছোট ছোট দুর্বল ঝর্ণা রয়েছে। খুব ধীরে ধীরে এগুলো থেকে পানি পড়ে।


এবং নিচে একটি বিশাল পাথর রয়েছে কিন্তু ওই দুর্বল ঝর্ণা থেকে যখন ধীরে ধীরে পানি পড়ে একসময় দেখা যায় কঠিন পাথরও কিন্তু গর্ত হয়ে গিয়েছে। ঠিক তেমনভাবে আপনার জীবনের ছোট ছোট পদক্ষেপ একটি জীবনকে পরিবর্তন করতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।

জীবনে সফল হওয়ার ৬টি মূলমন্ত্র

মনোবল কখনোই হারানো যাবে না। একটি কাজের ক্ষেত্রে আপনি অনেকবার ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু এই ব্যর্থতা থেকেই আপনাকে শিক্ষা নিতে হবে। যখন একটি কাজ করতে গিয়ে ব্যর্থ হবেন ওই কাজ কিন্তু পরিবর্তন হয়ে আরো একটি নতুন শিক্ষায় রূপান্তরিত হবে। এর ফলে কিন্তু আপনি নতুন আরো কিছু শিখতে পারলেন।

সব সময় নিজের মনকে শান্ত রাখবেন। এখন সচরাচর দেখা যায় যে সকল মানুষের যত টাকা পয়সা ধন সম্পদ রয়েছে। তারা কিন্তু আরও বেশি বেশি চায়। নিজের যতটুকু রয়েছে ততটুকু নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করবেন। কখনোই আপনার থেকে বড় কাউকে দেখবেন না সবসময়ই আপনার থেকে নিম্ন যারা রয়েছে তাদের দেখবেন এবং চিন্তাভাবনা করবেন।
জীবনে সফল হওয়ার ৬টি মূলমন্ত্র
যারা আপনাকে মোটিভেটেড কথা বলে তাদের সাথে সব সময় চলাফেরার চেষ্টা করবেন। কারণ একটি কথা অবশ্যই হয়তোবা জানেন লোহা কিন্তু লোহাকে ধারালো করে তোলে। তাই সব সময় সফল মানুষের সাথে চলাফেরা করার চেষ্টা করবেন এর ফলে আপনার মনোবল বৃদ্ধি পাবে এবং খুব সহজেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

যে কোন কাজের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে এর আগে কিন্তু আপনি সফলতার দেখা পাবেন না। কোন কাজের ক্ষেত্রে দুই দিন ,দশ দিন,এক মাস ,দশ মাস, এক বছর পড়ো কিন্তু সফলতা অর্জন নাও করতে পারে। তাহলে এখন চিন্তা করুন আপনার কাজের মধ্যে কোথায় ভুল হয়েছে এবং সেগুলো পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন।

নিজের ভালোর জন্য শরীরকে সবসময় সুস্থ রাখতে হবে। মস্তিষ্ককে কাছ থেকে একটু বিরত রাখার চেষ্টা করবেন এবং আনন্দতে থাকার চেষ্টা করবেন না। এর ফলে আমাদের মনোবল আরো বৃদ্ধি পাবে। একটি কাজ যদি সারাদিন করতে থাকেন তাহলে এক সময় বিরক্ত হয়ে যাবেন। তাই নিজের মস্তিষ্ককে একটু ছুটি দিন।


প্রতিদিন শিখতে থাকুন। জীবনে কিছু করার জন্য লেখাটা অনেক জরুরী। আপনি জন্মের সময় থেকেই সবার থেকে আলাদা আপনার শরীরের কোন অঙ্গ কারো সাথে মিল হবে না। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন। এভাবেই কাজের মাধ্যমেও আপনাকে সবার থেকে আলাদা হতে হবে নিজের জায়গায় থেকে। এর জন্য প্রয়োজন হবে প্রচুর জ্ঞান। তাই প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করবেন।

ইসলাম অনুযায়ী জীবনের সফলতা কাকে বলে

ইসলাম অনুযায়ী এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে টাকা পয়সা গাড়ি বাড়ি তৈরি করার নামে কিন্তু সফলতা নয়। যারা কেয়ামতের দিনে জান্নাতে যেতে পারবে তারাই কিন্তু আসল সফল ব্যক্তি। এখন আপনার প্রশ্ন হতেই পারে যে তাহলে আমি জীবনে কি কিছুই করব না। আপনি জীবনে সবকিছুই করতে পারবেন এবং হক এবং হালাল কাজ হতে হবে।

আপনি যেই হালাল কাজটি করছেন তার পিছনে সময় দিন এবং প্রতিদিন কাজ করুন। আল্লাহ তাআলা কিন্তু পরিশ্রমিকে কখনোই ফিরিয়ে দেন না। তাই সবসময় নিজের অবস্থান থেকে যতটুকু করা সম্ভব ততটুকুই করবেন। উপরে আলোচিত বিষয় গুলো শুধুমাত্র আপনাদেরকে বোঝানোর জন্য।


আসল কাজ কিন্তু আপনাকে করতে হবে। আমার উল্লেখিত বিষয়গুলো যদি ভালোভাবে মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনি জীবনে একজন সফল ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

আমাদের শেষ কথা

আজকের এই আর্টিকেলটিতে মূলত জীবনে সফল হওয়ার মূলমন্ত্র কি এ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছি। এখান থেকে যদি কোন সঠিক তথ্য জানতে পারেন বা শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার নিকট তো আত্মীয় কিংবা বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

আর এমন নিত্য নতুন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যদি পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন চোখ রাখবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url