ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকা
মোবাইল ব্যবহার করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়প্রিয় পাঠক আপনি কি ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজতেছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরও সঠিক তথ্যটি জানতে পারেননি। তাহলে আপনি এখন সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো।
এই বিষয়গুলো কিন্তু অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। এবং বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে এগুলো কিন্তু আপনার প্রয়োজন হয়। তাই সকল তথ্য জানতে আমার এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়বেন তাহলে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকা - মূলভাব
এ বিষয়গুলো কিন্তু আপনার জীবনে অনেক ক্ষেত্রেই কাজে লাগবে যেমন ধরুন আপনি কোথাও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছেন তখন কিন্তু আপনাকে সকল প্রশ্ন করা হতে পারে ঠিক তেমনি আপনি যদি পরীক্ষা দিতে যান তাহলেও কিন্তু আপনার ইতিহাস বই অথবা বিভিন্ন ধরনের বই এ ধরনের প্রশ্ন থাকতেই পারে।
তাই এ বিষয়গুলো আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন। এই সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকা জানার আগে আপনাদেরকে জানতে হবে যে সেনজেনভুক্ত দেশ আসলে কাকে বলা হয় এবং এটার মানে কী? আপনি যদি প্রথমেই বেসিক কিছু সম্পর্কে না জানেন তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে আপনাকে যদি মূল আলোচনা বলি তাহলে কিন্তু আপনি ভালোভাবে বুঝতে পারবেন না।
এখন আপনাদেরকে বেসিক বিষয়গুলো নিয়ে প্রথমে বলবো পরবর্তীতে মূল আলোচনায় ফিরে যাব। ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ কতগুলো রয়েছে এবং দেশের নাম গুলো কি এগুলো কিন্তু আপনাকে জানতে হবে। তো বন্ধুরা আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট না করে আমার মূল আলোচনায় ফিরে যাই।
ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ কাকে বলে
ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ অর্থ হচ্ছে আপনি যদি ইউরোপের যে কোন দেশে ঘুরতে চান এবং সে দেশগুলোর বৈধভাবে ভিসা আপনি যদি করে থাকেন তাকে মূলত ইউরোপের সেনগুপ্ত দেশ বলা হয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে একটি বৈধ পাসপোর্ট ব্যবহার করে ইউরোপের যে সকল দেশগুলোতে ঘুরতে পারা যাবে.
এবং তাদের সরকার যেগুলোতে কোন নিষেধাজ্ঞা দেয় নি সে দেশগুলোকে মূলত সেনজেনভুক্ত দেশ বলা হয়। আশা করি আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে ভুক্ত দেশ কাকে বলে।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশ কয়টি
আপনাদের মনে অনেকেরই প্রশ্ন থাকতে পারে যে ইউরোপে তো বিভিন্ন ধরনের দেশ রয়েছে সেখান থেকে মূলত কয়টি কে ইউরোপ সরকার সেনজেনের আওতায় এনেছে এরকম কয়টি দেশ রয়েছে যেখানে মানুষ খুব সহজেই ভ্রমণ কিংবা যাতে করতে পারবে কোন ধরনের ঝামেলায় শুধুমাত্র একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকলেই হবে তাই না।
আরও পড়ুনঃ বিজ্ঞাপন দেখে টাকা ইনকাম করার উপায়।
ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ রয়েছে সর্বমোট 27 টি। এ দেশগুলো সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানা দরকার এর তালিকা এর পরের প্যারাগ্রাফটিতে আপনাদেরকে সম্পূর্ণ বিস্তারিত বলব আপনার মনোযোগ সহকারে দেখবেন।
ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকা
আমরা উপরের অংশে যে ২৭ টি দেশের কথা আপনাদের কে বললাম এখন সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরব আপনারা কোন প্রকার স্কিপ না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়বেন কেননা আপনি যদি একটুও মিস করেন তাহলে কিন্তু আপনি বড় একটি তথ্য জানতে অক্ষম হবেন।
- অস্ট্রেয়াঃ এই দেশটির চারপাশে মোট সর্বমোট চারটি দেশ রয়েছে এটি ইউরোপের মধ্যে একটি অন্যতম দেশ এবং এই দেশের জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ৫০ কোটি লোকজন নিয়ে এই দেশটি গঠিত করা হয়েছে।
- পর্তুগালঃ এটি হচ্ছে ইউরোপের একেবারে শেষ সীমানার মধ্যে পড়ে এবং এই ছোট দেশটির জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ১১ কোটি এতজন লোক নিয়ে এই দেশটি গঠন করা হয়েছে এবং ১৯৯৯ সালে এই দেশটি চুক্তিবদ্ধ হয় ইউরোপের কাছে।
- জার্মানিঃ ইউরোপের পশ্চিম দিকে এবং আবার মধ্যাংশেও বলা যায় এবং পূর্ব দিকের সে অংশে জার্মানি অবস্থিত। এই দেশটির সর্বোচ্চ জনসংখ্যা হচ্ছে ৮৪ কোটি লোক নিয়ে এদেশটি গঠিত করা হয়েছে এটি ইউরোপের একটি অন্যতম বড় দেশ এখানে ১৯৮৫ সালে তাদের থেকে স্বাক্ষর করে নেয়া হয়েছে।
- চেক রিপাবলিকঃ এই দেশটির মূলত সেঞ্জেনের মধ্যে পড়ে এবং এই দেশটির বেশিরভাগ অংশই ভূমি পানি অংশ এই দেশটির অনেকটাই কম এবং এই দেশের চারপাশে বিভিন্ন ধরনের দেশ নিয়ে ঘেরা রয়েছে। এই দেশ টিতেও প্রায় ১০.৭ কোটি মানুষ বসবাস করে এবং এই দেশটি ছোট হলেও মানে দিক দিয়ে অনেকটাই এগিয়ে গেছে। এই দেশ থেকে ২০১৬ সালে চুক্তিবদ্ধ করে নেওয়া হয়েছে।
- পোল্যান্ডঃ এটি ইউরোপের মধ্যে একবারে মধ্যাংশে এই দেশটি উৎপন্ন হয়েছে এবং এ দেশটি বেশ কিছুটাই বড়। এই দেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা হচ্ছে ৩৭ কোটি জন। যা জনসংখ্যার দিক দিয়ে গেলে অনেকটাই বড় এবং ২০০৩ সালে এই দেশের সরকারের থেকে চুক্তি পত্রে সই করে নেওয়া হয়েছে।
- ইতালিঃ এই দেশটি ভূমধ্যসাগরের মধ্যে অবস্থিত এবং এই দেশটি সেনজেন দেশগুলির একটি অন্যতম বড় দেশ এবং এই দেশটির সর্বোচ্চ জনসংখ্যা হচ্ছে ৬০ কোটি মানুষ এবং এই দেশটি সরকার 1990 সালে সেনজেন চুক্তিপত্রে মতামত দিয়েছে এবং স্বাক্ষর করেছে।
- লোক্সেমবার্গঃ এই দেশটিতে সর্বমোট মানুষ হচ্ছে প্রায় সাত লক্ষ কাছাকাছি। জনসংখ্যার দিক দিয়ে দেখতে গেলে এই দেশটি একটু ছোট রয়েছে এবং এ দেশের সরকার ১৯৮৫ সালে সেনজেন এর চুক্তিপত্রে মতামত প্রকাশ করে।
- এস্তোনিয়াঃ এই দেশটির চারিদিকে বিভিন্ন ধরনের রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত হয়েছে এবং এটি ইউরোপের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। এবং রাশিয়া থেকে এটি পূর্ব দিকে অবস্থিত এবং এর জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় দুই কোটির কাছাকাছি। এই দেশটি থেকে ২০০৩ সালে মতামতে আপোষ করা হয়েছে।
- লাটভিয়াঃ এই দেশটি মূলত উত্তর দিকে অবস্থিত ইউরোপের এবং রাশিয়ার পশ্চিম দিকে অবস্থান করেছে এবং এই দেশটির সর্বোচ্চ জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ২ কোটির কাছাকাছি এবং দেশটি থেকে ২০০৩ সালে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর কতরে নেওয়া হয়েছে।
- স্পেনঃ সেনজেন দেশগুলোর মধ্যে এটি হচ্ছে অন্যতম একটি দেশ যা ফ্রান্সের মহাসাগরের মধ্যবর্তী অংশের একটি দেশ এবং এই দেশের সর্বোচ্চ জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ৫০ কোটির মতো এবং ১৯৯১ সালে এ দেশটির সরকার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছিল।
- লুথিয়া নিইয়াঃ এ দেশটি পোলান্ড আর যেই সীমানায় শেষ হয়েছিল সেখান থেকে শুরু হয়েছে এবং এ দেশটির জনসংখ্যা কম হলেও এ দেশটি কিন্তু মানের দিক থেকে উন্নত রয়েছে এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৩ কোটির কাছাকাছি এবং এই দেশটিও মূলত ২০০৩ সালে সেনজেন এর দেওয়া দাবিতেস্বাক্ষর করেছিলেন।
- ফিনল্যান্ডঃ এই দেশটির সুইডেনের উত্তর দিকে অবস্থিত এবং এই দেশটির জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ছয় কোটির কাছাকাছি এবং ১৯৯৬ সালে এ দেশটির সরকার চুক্তিপত্রে আবদ্ধ করা হয়েছিল।
- আইসল্যান্ডঃ এই দেশটি আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তর পূর্বে অংশে অবস্থিত এবং এই দেশটির জনসংখ্যা একটু কম মাত্র ৩৭ লক্ষের কাছাকাছি এবং ১৯ ৯৬ সালে এ দেশটি তাদের মতামত প্রকাশ করে এবং এই দেশটি থেকে দ্বিতীয় বারের মত চুক্তিতে স্বাক্ষর করা হয় 1999 সালে।
- লোভেনিয়াঃ এই দেশটি অস্ট্রিয়ার দক্ষিণ দিকে অবস্থিত এবং এই দেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা হচ্ছে দুই কোটি এবং ২০০৩ সালে এই দেশটিও চুক্তিপত্রে আবদ্ধ হয়েছিল এবং এই দেশটির জনসংখ্যা একটু কম।
- লোভাকিয়াঃ এই দেশটি ইউরোপের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি রাষ্ট্র হিসেবে পরিচালিত হয় যা একটি স্থূল বিশিষ্ট দেশ এবং এ দেশের সর্বমোট জনসংখ্যা হচ্ছে ৬ কোটির কাছাকাছি এবং এর আশেপাশে অনেক দেশ রয়েছে এবং এই দেশটি ২০০৩ সালে চুক্তিপত্রে আবদ্ধ হয়।
- ডেনমার্কঃ এই দেশটি ইউরোপের জুটল্যান্ড উপদ্বীপের মধ্যে অবস্থিত এবং এখানকার জনসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ছয় কোটির কাছাকাছি এবং 1996 সালে এ দেশটি সরকার চুক্তিপত্রে সই করেন।
- হাঙ্গেরিঃ হাঙ্গেরি সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকায় একটি অন্যতম দেশ হিসেবে পরিচিত হয়েছে এবং এই দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১০ কোটির কাছাকাছি এবং ২০০৩ সালে এ দেশটি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছেন।
- মাল্টাঃ এ দেশটির দ্বীপের মতো একটি ছোট দেশ এবং এই দেশটির জনসংখ্যা হচ্ছে সর্বমোট 44 লক্ষ। এবং এই দেশটি সরকার ও ২০০৩ সালে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছেন।
- সুইজারল্যান্ডঃ এ দেশটি ইতালির দক্ষিণ দিকে অবস্থিত এবং অস্ট্রিয়া ও লিসেন টাইম এই দেশের চারপাশে অবস্থান করেছে এবং এই দেশের সরকার ২০০৪ সালে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন।
- বেলজিয়ামঃ এটি ইউরোপের একটি নিম্ন ভূমির দেশ বলায় চলে কেননা এ দেশটি ইউরোপের পশ্চিম দিকে অবস্থিত এবং এই দেশে বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করে এবং 1985 সালে এ দেশটি সরকার চুক্তিপত্রে সই করেছিলেন।
- ফ্রান্সঃ এই দেশটি চারিপাশে ইংলিশ চ্যানেল দ্বারা ঘিরে রাখা হয়েছে এবং এ দেশটির সাইটে অনেক মহাসাগর রয়েছে এবং এই দেশটি অনেক বড় এই দেশের জনসংখ্যা প্রায় ৭০ কোটির কাছাকাছি এবং 1985 সালের সেনজেন চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন।
- লিসেন টাইনঃ ইউরোপের মধ্যে একটি অন্যতম ছোট দেশ হিসেবে দেশটি পরিচিত এই দেশটির জনসংখ্যা হচ্ছে ৩৮ হাজার মানুষ এবং ২০০৮ সালে এ দেশটির সরকার চুক্তিপত্রে মতামত দিয়েছিলেন।
- গ্রীসঃ এই দেশটিও সেনজেলের অন্তর্ভুক্ত একটি দেশ এ দেশটির এশিয়া এবং ইউরোপের মাঝামাঝি একটি দেশ যার জনসংখ্যা প্রায় ১১ কোটির কাছাকাছি এবং 1992 সালে এ দেশটি সম্মতি জানিয়েছিল সেঞ্জাল আওতাভুক্ত করার জন্য।
- নরওয়েঃ এই দেশটির চারপাশের রাশিয়া ঘিরে রয়েছে এবং এ দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ছয় কোটির কাছাকাছি এবং 1996 সালে দেশটি চুক্তিপাত্রে সম্মতি জানিয়েছিলেন।
- সুইডেনঃ এটি ইউরোপের মধ্যে একটি দেশ যা অন্যতম একটি দেশ যার সর্বমোট জনসংখ্যা প্রায় ১১ কোটির কাছাকাছি এবং 1996 সালে এই দেশটি চুক্তিপত্রে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
- নেদারল্যান্ডঃ এ দেশটির জার্মানির উত্তর দিকে অবস্থিত এবং এই দেশটির সর্বমোট জনসংখ্যা হচ্ছে ১৮ কোটি লোকজন এবং ১৯৮৫ সালে চুক্তিপত্রে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
- ক্রোয়েশিয়াঃ এই দেশটি ইউরোপের পূর্ব দক্ষিণ অংশের অবস্থিত এবং এর চারিপাশে বিভিন্ন ধরনের মহাসাগর দ্বারা ঘিরে রয়েছে এবং এই দেশটি সবসময় ঠান্ডা যুক্ত একটি দেশ যার সর্বমোট জনসংখ্যা 4 কোটিরও বেশি এবং ২০২৩ সালে এ দেশটি সেনজেনের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন।
আমি এখন আপনাদেরকে যে সকল দেশের কথা বললাম আপনি কিন্তু একটি বৈধ পাসপোর্ট নিয়ে খুব সহজেই এগুলো দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন এবং এইগুলো দেশের মজা নিতে পারবেন। তো বন্ধুরা আশা করি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আপনার খুব সহজেই জানতে পেরেছেন।
যে পোস্টগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে
লেখকের শেষ কথা
আজকের এই আর্টিকেলটিতে মূলত ইউরোপের সিজন ভুক্ত দেশের তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি থেকে কোন সঠিক তথ্য বা কিছু জানতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু কিংবা আপনাদের আত্মীয়র মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করবেন যেন তারা যেন পরবর্তীতে এটি জানতে পারে এবং কাজে লাগাতে পারে।
আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিনিয়ত পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন। আমাদের ওয়েবসাইটে এমন তথ্য প্রতিদিনই শেয়ার করা হয় যা আপনার প্রত্যেকদিনের বিভিন্ন অজানা তথ্য জানতে সাহায্য করবে।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url