ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন

মোবাইল ব্যবহার করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়প্রিয় পাঠক আপনি কি ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুজতেছেন। কিন্তু অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পর এখনো পর্যন্ত সঠিক তথ্যটি জানতে পারেননি। তাহলে আজকের আর্টিকেল শুধুমাত্র আপনার জন্য। কেননা আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাদেরকে বলবো ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি
বর্তমান সময়ে ইসলামী ব্যাংকের এই প্রবাসী লোন বেশিরভাগ মানুষই নিতে চান বিদেশে যাওয়ার জন্য। আপনাকে নিতে হলে কি কি কাজ করতে হবে আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করেছি আজকের এই আর্টিকেলটিতে।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি - মূলভাব

আপনাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা এখন বর্তমানে সময়ে বিভিন্ন দেশে কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন। কিন্তু অনেকের কাছে কিন্তু বিদেশে যাওয়ার মত যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকে না। সেই জন্য অনেকেই লোন পদ্ধতি বেছে নিয়েছে এবং তারা কাজ করে এই লোনটি তারা শোধ করে দিবে। এই হিসাবে তারা অনেক টাকা লোন নিয়ে থাকে।

আর প্রবাসে যাওয়ার জন্য কিন্তু অনেক টাকার প্রয়োজন হয়। এত টাকা কিন্তু সকল ব্যাংক দিতে ইচ্ছা প্রকাশ করে না তার মধ্যে কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে তারা প্রবাসীদের জন্য লোন ব্যবস্থা চালু করেছে। ওই ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক। আপনি যদি প্রবাসী লোনের জন্য আবেদন করেন।


তাহলে কিন্তু আপনাকে ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনাকে লোনটি দেওয়া হবে এবং বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধার মাধ্যমে এই লোনটি আপনি নিতে পারবেন। এখন মূল কথা হচ্ছে এই লোনটি নেওয়ার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট ধরনের নিয়ম নীতি মেনে এবং ব্যাংকের শর্তাবলী মেনে আপনাকে আবেদন করতে হবে।

এবং আপনি যদি ব্যাংকে যে সকল তথ্য চাইবে সে সকল তথ্য দিতে পারেন তাহলে আপনার এই প্রবাসী লোনটি আপনি পেতে পারেন ইসলামী ব্যাংক থেকে। এখন আপনি এই লোনের জন্য কিভাবে আবেদন করবেন এবং কি ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন আবার কত পারসেন্ট সুদ আপনাকে দিতে হবে এবং কতদিনের মধ্যে এটি পরিশোধ করবেন।

এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তো বন্ধুরা আসুন আমরা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট না করে আমার মূল আলোচনায় ফিরে জাই।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি

বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক রয়েছে যে ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের জন্য প্রবাসী লোন এর ব্যবস্থা করেছে। ঠিক তেমনি ইসলামী ব্যাংক ও এমন ধরনের উদ্যোগ নিয়ে এসেছে যে প্রবাসীদের জন্য খুব অল্প সুদে লোন দেবে এবং এটি যেন হালাল হয় সেদিকে ভালোভাবে নজর রাখবে কেননা ইসলামী ব্যাংক হচ্ছে ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী।

ব্যবস্থাপনা করার একটি ব্যাংক সেক্ষেত্রে এই ব্যাংক থেকে সকল কিছু ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী হয়। এ কারণে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ইসলামী ব্যাংক ব্যবহার করে থাকে আর প্রবাসী লোন নিয়ে থাকে। একটি জরিপে দেখা গেছে যে বাংলাদেশের যে সকল সব ধরনের ব্যাংক রয়েছে তার থেকে ৪০% লোক কিন্তু ইসলামী ব্যাংক ব্যবহার করে।


কারণ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের। আর যারা প্রবাসে যেতে চাই সে ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক এক বিশেষ ধরনের সুবিধা প্রদান করে থাকে এর ফলে তারা দীর্ঘ মেয়াদী একটি সময় পায় টাকা পরিশোধ করার এবং এটি ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী হওয়ার কারণে বেশিরভাগ মানুষই এই ব্যাংকটি ব্যবহার করে থাকে।

প্রবাসী ব্যাংক লোন এর ক্ষেত্রে। এর জন্য কিন্তু আপনাকে একটি নিয়ম মেনে এবং কয়েকটি শর্ত মেনে আবেদন করতে হবে। আর এই আবেদন কিভাবে করবেন আমরা নিচে বিস্তারিত বলবো আপনি মনোযোগ সহকারে দেখবেন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকে প্রবাসী লোনের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে কিন্তু তারা আপনাকে এক ধরনের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে আবেদন করতে বলবে।সেই নিয়মগুলো কি আসুন আমরা জেনে নেই
  • সর্বপ্রথম আপনার একটি ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে কেননা আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের নিচে হয় তাহলে কিন্তু আপনি এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
  • তারপর ব্যাংকে গিয়ে একটি লোন নেওয়ার ফর্ম তুলে নিতে হবে এবং ভালোভাবে সেটি পড়ে নিবেন। তারপর ওইখানে যে ধরনের নিয়ম রয়েছে সেগুলো ভালোভাবে পূরণ করার চেষ্টা করবেন।
  • এটি সংগ্রহ করার জন্য আপনাকে প্রথমে ব্যাংকের যেতে হবে এবং ব্যাংকের লোকেদের সাথে কথা বলতে হবে তাহলে তারা আপনাকে সবকিছু বলে দিবে।
  • এরপর আপনার ভিসা তৈরি যে সকল কাগজপত্র আপনি জমা দিয়েছেন সেগুলোর ফটোকপি আপনাকে ব্যাংকে জমা দিতে হবে। এবং আপনি যে সকল কাগজপত্র এয়ারপোর্টে কাজে লাগিয়েছেন সেগুলো কিন্তু একেবারে স্টেপলার পিন মেরে সঠিকভাবে গুছিয়ে ব্যাংকে দিতে হবে।
  • এর জন্য আপনার পাসপোর্ট সাইজের কিছু ছবি লাগবে। এবং আপনার পার্সোনাল কিছু তথ্য লাগবে। আর আপনি চাইলে আপনার বাড়ির জমি বন্ধক রেখেও আপনি এই লোনটি নিতে পারবেন।
  • এরপর কিছুদিন আপনার বিষয়ে ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং আপনাকে আসলের লোন দেওয়া যাবে কিনা এ সম্পর্কে তারা ভালোভাবে খোঁজখবর নিবে। সর্বশেষ আপনি যদি লোন পাওয়ার যোগ্য হন তাহলে আপনাকে লোন প্রদান করবে।
  • এর জন্য কিন্তু আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর থেকে শুরু করে ৩০ বছর পর্যন্ত হতে হবে অবশ্যই। 30 বছর যদি বেশি হয় আপনার তাহলে কিন্তু আপনি এ লোন নিতে পারবেন না।
আশা করি আপনারা জানতে পেরেছেন যে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন দেওয়ার মূল কারণ কি

১।বাংলাদেশের কোন মানুষ যদি বিদেশে যায় সেখান থেকে কিন্তু অনেক বিপুল পরিমাণে একটি রেমিটেন্স বাংলাদেশে তারা পাঠায়। সেখান থেকে কিন্তু বাংলাদেশ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয় এবং বাংলাদেশের মান আরো বৃদ্ধি পায়।

.২।এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিদেশ থেকে টাকা আদান প্রদান করা। এবং বিভিন্ন দেশের সাথে ভালোভাবে সম্পর্ক স্থাপন করা যাতে পরবর্তীতে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে পরিচিত হয় বাংলাদেশ।

.৩।ইসলামী ব্যাংকে যদি এই লোনটি প্রদান করে তাহলে বেশি বেশি মানুষ বিদেশে যাবে এবং সেখান থেকে মুদ্রা পাঠাতে বেশি আগ্রহী হবে। এর ফলে দিনে দিনে আমাদের দেশে যে সকল অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে সেগুলো রোদ হবে।

.৪।আমাদের দেশে যারা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রয়েছে তারা কিন্তু টাকার অভাবে ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারে না এবং তারা বিদেশের গিয়ে ব্যবসা করবে সে ধরনের তাদের সমর্থ্য নেই। এই কারণে এই লোনের মাধ্যমে উদ্যোক্তার সংখ্যা বাড়ানো।

.৫।বাংলাদেশ কিন্তু একটি দরিদ্র রাষ্ট্র এর ফলে যাদের টাকা-পয়সা নেই তারাও কিন্তু লোন নিয়ে বিদেশে যাবে এবং দরিদ্র মুক্ত একটি রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলবে।


.৬।যারা বেকার যুবক রয়েছে তাদেরকে কাজে লাগানোর এবং উদ্যোগী সফল হওয়ার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ করা। এটা হচ্ছে মূল লক্ষ্য।

.৭।এখন যে সকল মানুষ বিদেশে রয়েছে। তাদের আত্মীয় স্বজন কিংবা সন্তানদের যেন বিদেশে নিয়ে যেতে পারে সেজন্য এই লোনটি প্রদান করা হয় এবং বেশি বেশি যেন রেমিটেন্স দেশে পাঠানো হয়।

.৮।যারা প্রবাসী রয়েছে তাদের জীবন যেন আরো বেশি উন্নত হতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখা এগুলোই হচ্ছে মূলত ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন এর মূল কারণ এবং উদ্দেশ্য।

প্রবাসী লোন এর ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকের এক নম্বর হওয়ার কারণ কি

আপনার হয়তো অনেকেই আগে জেনেছেন যে বাংলাদেশের বেশিরভাগ ব্যাংক কিন্তু প্রবাসী লোন প্রদান করে থাকে। কিন্তু অন্যান্য ব্যাংক অনেক কড়া সুদে এবং খুব তাড়াতাড়ি লোন পরিশোধ করার জন্য তাদের জনপ্রিয় তা কিন্তু অনেকটাই কমে গেছে। এখন অন্যদিকে ইসলামী ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের সব সময় ভাবছে।

যে কিভাবে বেশি ভালো সুযোগ সুবিধা দেওয়া যায়। অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় কিন্তু ইসলামী ব্যাংকের প্রবাসী লোনের সুদ কিন্তু অনেক কম এক্ষেত্রেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মানুষ ইসলামী ব্যাংকের লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে। ইসলামী ব্যাংক যে ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করে আর অন্য কোন ব্যাংক কিন্তু এরকম সুযোগ সুবিধা প্রদান করে না।


প্রবাসী লোন এর ক্ষেত্রে। সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক কিন্তু একটি ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক পরিচালনা করার একটি ব্যাংক যেটি আমার বলে মনে হয়। কিন্তু অন্যদিকে অন্য ব্যাংকগুলো কিন্তু ইসলাম এর শরীয়ত অনুযায়ী কাজ করে না। এক্ষেত্রে মানুষ ইসলামী ব্যাংকের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে।

একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে সকল মানুষ প্রবাসী লোন নেয় তার ৪০% কিন্তু ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকে। আপনি এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে কেন মানুষ ইসলামী ব্যাংক কে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে আর অন্য ব্যাংকে কেন প্রাধান্য দিচ্ছে না। আর আপনি যদি চান তাহলে ব্যাংকে গিয়ে এ সম্পর্কে তাদের নিজস্ব কর্মীদের থেকে

সকল কিছু জেনে নিতে পারবেন আপনি যদি সকল কিছু জানতে পারেন তাহলে বুঝতে পারবেন ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংকের মধ্যে কোন ব্যাংকটি প্রবাসী লোনের ক্ষেত্রে সেরা হবে। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আমি আপনাদেরকে বলতে পেরেছি।

ইসলামী ব্যাংকের লোন ইন্টারেস্ট রেট

এতক্ষণ যে আমি আপনাদের কে বললাম ইসলামী ব্যাংক কেন সেরা তাইনা। এখন আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে আপনি যে বললেন যে ইসলামী ব্যাংক সবচেয়ে সেরা তাহলে এর সুদের হার কতটুকু। আর অন্যান্য ব্যাংকে ক্ষেত্রেই বা এর সুদের হার কতটুকু। তাহলে শুনুন বর্তমান সময়ে কিন্তু বিপুল পরিমাণে টাকা আদান প্রদান করা হয়।

ইসলামী ব্যাংক থেকে। আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকের একটি নিয়মিত সদস্য হন তাহলে কিন্তু তাদের নিয়মিত সদস্যের জন্য ইসলামী ব্যাংক বিশেষ ধরনের সুবিধা প্রদান করে থাকে। আর একই কথা অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে বাংলাদেশের যতগুলো ব্যাংক রয়েছে সেগুলো ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই।


আপনার আয়ের উৎস দেখাতে হবে এবং আপনার আয়ের উপর কিন্তু আপনাকে ঋণ প্রদান করা হবে ঠিক তেমনি ইসলামিক ব্যাংক এর ব্যতিক্রম কিছু নয়। অন্যান্য ব্যাংকের সুদের হার .৯.০০% থেকে শুরু করে ১২.০০% পর্যন্ত তাহলে দেখতে পাচ্ছেন কি চড়া রকমের সুদ অন্যান্য ব্যাংক দাবি করে তাই না।

এখন ইসলামী ব্যাংকের কথা মাত্র ৭.৫০% সুদ নিয়ে থাকে ইসলামী ব্যাংক। আপনি আমার এই জরিপ থেকেই বুঝতে পেরেছেন যে ইসলামী ব্যাংক কতটা তাদের গ্রাহকদের সুবিধার কথা চিন্তা করে। এবং কেনই বা ইসলামী ব্যাংক থেকে মানুষ বেশি লোন নিয়ে থাকে। আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার পর।

আপনি নিশ্চয়ই অন্যান্য ব্যাংক থেকে লোন না নিয়ে পরবর্তীতে ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিবেন। সেটা যে ধরনের লোনই হোক না কেন।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি - শেষ কথাঃ

আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছি এর মাধ্যমে আপনি যদি কোন সঠিক তথ্য জানতে পারেন না তাহলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় কিংবা বন্ধুদের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করবেন কেননা তারা যদি কখনো প্রবাসে যেতে চায় এবং টাকার।


যদি শর্ট করে তাহলে যেন তারা ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারে। আর আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিনিয়ত পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করা হয় যা আপনার প্রতিদিনের অজানা তথ্য জানতে অনেকটা সাহায্য করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url