দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে সঠিক তথ্য জেনে রাখুন।

ঘরে বসে প্রতিদিন এক হাজার টাকা ইনকাম করার উপায়প্রিয় পাঠক আপনি কি দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে এ সম্পর্কে বিস্তারিত সঠিক তথ্য খুঁজতেছেন। কিন্তু অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরও এখন পর্যন্ত সঠিক পদ্ধতি জানতে পারেন নাই। তাহলে আপনি এখন একজন সঠিক জায়গায় এসেছেন কেননা আজকের এই আর্টিকেল আমরা দুটি তরকারির জনক কে এ সম্পর্কে সকল তথ্য তুলে ধরবো।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে
আপনাদের মধ্যে অনেক রয়েছে যারা এখনো পর্যন্ত দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি কি এ সম্পর্কে কিছু জানেন না। কিন্তু আপনার কিছু কাজের ক্ষেত্রে এটি অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। তাই আপনি মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি দেখবেন।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে - সারাংশ

আপনাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে তারা এই কথাটাই জানেনা যে দুতরফা আর দাখিলা পদ্ধতি এটি আসলে কি এবং কোন বিষয়ের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়। দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি মূলত হিসাব বিজ্ঞানের একটি পাঠ সেখানে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির একটি নির্দিষ্ট বিষয় রয়েছে এর মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সমাধান করে থাকি।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে এটি জানার আগে আপনাদেরকে কিছু বিষয়ে প্রথমে জানতে হবে সেগুলো হচ্ছে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি মূলত কাকে বলে এবং কি বিষয়ে এটি অনেকটা সাহায্য করে থাকে। এই সকল সামঞ্জস্য বিষয়গুলো আপনাদেরকে প্রথমে বলে রাখা উচিত কেননা আপনারা যদি বেসিক থেকে কিছু না শিখতে পারেন।


আর আমি যদি আপনাদেরকে একেবারে সবকিছু বলে দিই তাহলে কিন্তু আপনারা কোন কিছুই বুঝতে পারবেন না তাই আপনাদেরকে একেবারে বেশি থেকে বোঝানোর জন্য চেষ্টা করছি। এবং আপনি যদি সম্পূর্ণ কথাটি ভালোভাবে বুঝতে চান তাহলে অবশ্যই আমার এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে।

দেখতে কোন ধরনের ফাঁকিবাজি করলে হবে না তাহলে কিন্তু কোন নির্দিষ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা আপনি নাও শুনতে পা্রেন। তাহলে আসুন আপনাদের মূল্যবান সময় অযথা নষ্ট না করে আমার বিস্তারিত আলোচনায় ফিরে যাই।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি কাকে বলে

আমরা যদি এটা সারসংক্ষেপের মাধ্যমে বলতে চাই তাহলে এককথায় বলতে গেলে। হিসাববিজ্ঞান বইয়ের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং বিজ্ঞান এবং ব্যবসার হিসাব সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সম্পূর্ণ ও পরিক্ষিত হিসাব গুলো সংরক্ষণ করার পদ্ধতি কে মূলত দু-তরফা দাখিলা পদ্ধতি বলে বিবেচনা করা হয়। আপনার পরীক্ষায় খাতায় যদি আসে তাহলে এই কথাটি আপনি লিখতে পারবেন।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি কয়টি

আপনারা অনেকে কিন্তু জানেন না যে দুটো দা খেলে পদ্ধতির মূলনীতি আসলে কয় ধরনের হয়ে থাকে। আমরা যদি এখন বইয়ের ভাষায় এটা বলতে যায় তাহলে দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি রয়েছে মোট পাঁচটি। এবং এই সম্পর্কে নিচে আপনাদেরকে ব্যাখ্যা সহ সকল তথ্য তুলে ধরবো আপনার মনোযোগ সহকারে দেখবেন।


১/দ্বৈত সত্তাঃ আমরা যে টাকা পয়সা প্রতিদিন নেইমা দেওয়া করি। এর মধ্যে কিন্তু সর্বনিম্ন দুই ধরনের হিসাব হয়ে থাকে। একটি হিসাব বিজ্ঞানের ভাষাকে বলা হয় ডেভিন হিসাব আরেকটি হচ্ছে ক্রেডিট হিসাব এই দুটি নির্ণয় করা এর পূর্বে প্রত্যেকটি টাকা লেনদেনের সাথে জড়িত যে ধরনের হিসাব রয়েছে।

সেগুলো বের করে প্রত্যেক এর যে কোন শ্রেণীর হিসাব মিলানো তা সঠিকভাবে করা। এবং সর্বশেষ দোতরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রত্যেকটি কাজের হিসাব একটি হচ্ছে ডেভিড ও ক্রেডিট ভাবে বের করা।

২/প্রধান কারক এবং গ্রহণ কারকঃ এই হিসাবে যে ধরনের টাকা পয়সা দেওয়া নেওয়া অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে লেনদেন করা হয় সেগুলোর কি ধরনের সুবিধা রয়েছে সেগুলো গ্রহণ করা এবং গ্রহণ কারক ও সুবিধা প্রদান কর্তা হিসেবে সঠিক ভাবে সঠিক নিয়ম মেনে কাজ করে।

৩/ডেভিড ক্রেডিটঃ সুবিধাবাদী হওয়ার ক্ষেত্রে গ্রহণ কারক হিসাব কে ডেভিড এর হিসাব সুবিধা ব্যবস্থা মানতে হবে এবং প্রধান কারককে ক্রেডিট হিসাব মেনে চলতে হবে।

৪/সমানভাবে লেনদেনঃ যতবার টাকা লেনদেন করা হবে ততবারই কিন্তু ডেবিট ও ক্রেডিট এর টাকার অংক সমান হবে অর্থাৎ যে টাকা তারা লেনদেন করবে সেগুলো সমান ভাবে এগুলো করতে হবে। এবং যদি লাভ হয় তাহলে দুজনে সমানভাবে ভাগ করতে হবে।

৫/সকল কিছুর ফলাফলঃ টাকা লেনদেনের সময় যেহেতু ডেভিড ও ক্রেডিট দুজনে ভালোভাবে পরীক্ষা-নিখ অর্থাৎ বিশ্লেষণ করে যে পরিমাণ টাকা লিপিবদ্ধ করা হয় তাদের খাতাতে, সেওতো হিসাব করলে দেখা যায় সামগ্রিক ফলাফল বর্ণিত করা অনেকটাই সোজা হয়ে যায়।

এবং সর্বমোট আদান-প্রদানের ডেভিড এর দিকের সব মিলিয়ে যতটুকু হবে আর তার যোগফল এর কিন্তু সমান হবে না কখনোই।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক কে

দ্রুততরফা দাখিলা পদ্ধতির জনক হচ্ছে ইতালির প্রবাসী বিখ্যাত গণিত তান্ত্রিকবিদ লোকাপ্যাসিওলি ১৯৯৪ সালে ঘটনাগুলো একেবারে সত্যি ও ভালোভাবে নিজস্ব বইটিতে সম্পর্কে লিখেছেন বা খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করে রেখেছেন। যেটা বর্তমান সময়ে আমরা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি বলে মনে করি।


দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি কিন্তু যে হিসাব করে হিসাব কারকের অনেক নির্ভরযোগ্য এবং মানসম্মত এবং সঠিক পরিপূর্ণ উপায় হিসেবে উল্লেখিত করা হয়েছে। এই উপায়ে যতবার লেনদেন দৈত্য সত্তার ভাষাগুলো উল্লেখ রয়েছে। ঠিক ততবারই এটির দুই বা এর বেশি সবসময় অনুলিপি করা রয়েছে।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির ব্যাখ্যা

মনে করুন আপনি আপনার নিজস্ব অফিস এর কর্মীদের বেতন অনুযায়ী তাদেরকে ১০ হাজার টাকা প্রদান করলেন। আপনি যখন এই লেনদেনটি করতে যাবেন তখন কিন্তু আপনি তাদের মান অনুযায়ী তাদেরকে বেতন দেবেন তাই না। কিন্তু আপনি যদি দাখিলা পদ্ধতির কোন উপায় গুলো ব্যবহার করেন।

তাহলে প্রথমে কিন্তু এটি ভাগ করার জন্য দুই ধরনের পক্ষ ঠিক করতে হবে। তাহলে আপনাদেরকে বলি এই পক্ষ দুটির নাম হচ্ছে কি কি তাহলে আপনারা খুব সহজে বুঝতে পারবেন।একটি হচ্ছে বেতন হিসাব আরেকটি হচ্ছে নগদান হিসাব।

দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা

আপনি যদি এই নিয়মে টাকা লেনদেন করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার জন্য অনেকটাই ভালো হবে কেননা বড় বড় ব্যাংকগুলো কিন্তু এই নিয়মের তারা লেনদেন করে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন দেওয়ার ক্ষেত্রে এ ধরনের উপায় তারা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে। আর এটি হচ্ছে অনেক পুরনো একটি নীতি।


এর ফলে কিন্তু আমাদের আর্থিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে এই হিসাবে উপর তাই আপনি খুব নির্ভরতার সাথে এটি ব্যবহার করতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। তাই আমরা এদিকে একেবারে সুরক্ষিত মনে করতে পারি। কারণ এটি অনেক দিক থেকেই পরীক্ষিত হয়েছে। এই হিসাব পদ্ধতি কে বিজ্ঞানিকভাবে মানসম্মত করা হয়েছে।

এবং এখানে কোন ভুল যেন না যায় সেদিকে ভালোভাবেই নজর রাখা হয়েছে। এই ব্যবস্থা পনার ক্ষেত্রে অনেক বড় বড় ব্যবসা করার প্রতিষ্ঠান হিসাব সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করে।প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আপনি জানতে পেরেছেন। আপনাকে যদি এই বিষয়ে কেউ কোনো পরবর্তীতে প্রশ্ন করে।

অর্থাৎ আপনার পরীক্ষার খাতায় যদি এগুলো পড়ে তাহলে আশা করি আপনি সঠিক প্রশ্নের উত্তর গুলো দিতে পারবেন।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে মূলত দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটিথেকে কোন কিছু জানতে পারেন না শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় কিংবা বন্ধু শেয়ার করবেন। কেননা তারাও যেন পরবর্তীতে নিজের জীবনের সাথে এটি কাজে লাগাতে পারে।


আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রতিদিন পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন। আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নিত্যনতুন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করা হয় যা আপনার প্রতিদিনের বিভিন্ন অজানা তথ্য জানতে অনেকটা সাহায্য করবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url