পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন ?

ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার উপায়প্রিয় পাঠক আপনি কি পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কোন কারনে এ সম্পর্কে বিস্তারিত সঠিক তথ্য খুঁজতেছেন। কিন্তু অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পরও এখনো পর্যন্ত সঠিক তথ্যটি জানতে পারেননি। তাহলে আপনি এখন একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের আর্টিকেলটিতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন
বর্তমান সময়ে মানুষ বিভিন্ন জায়গায় পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিজ্ঞান বলা হয় কেন এ বিষয়ে সার্চ দিচ্ছে এবং তথ্য খুজতেছে। তাদের কথা চিন্তা করে আজকের এই আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে। যেন তারা সঠিক তথ্যটি জানতে পারে।

পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন - মূলভাব

আমি আপনাদেরকে প্রথমেই বলে রাখি যে পৌরনীতি হচ্ছে কিন্তু একটি বিষয় যার উপর বিশ্লেষণ করে একটি বই তৈরি করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য। আজকের এই প্যারাগ্রাফটির হেডিং দেখে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন আমরা কি নিয়ে আলোচনা করব এবং এই হেডিং নিয়ে কিন্তু বিভিন্ন পরীক্ষায় বিভিন্ন শ্রেণী শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করে থাকে।

এ ধরনের বই ক্লাস নাইন থেকে শুরু করে একেবারে উর্ধ্ব শ্রেনী পর্যন্ত রয়েছে। সেই কারণে এ সকল বিষয়ে আপনার জানা অত্যন্ত জরুরী বলে আমি মনে করি। আপনাদেরকে আমি যদি একেবারে মূল বিষয়ে বিস্তারিত বলে দেই তাহলে কিন্তু আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন না কিন্তু আমি যদি আপনাকে একেবারে বেসিক থেকে বুঝিয়ে দিই।


তাহলে কিন্তু আপনারা খুব সহজে এটি বুঝতে পারবেন। তাহলে আজকে প্রথমে আপনাদেরকে বলবো পৌরনীতি আসলে কাকে বলা হয় এবং নাগরিকতা বিজ্ঞান কাকে বলা হয় এবং কোন ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয়। তারপর আপনাদেরকে বলব পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন।

আমি যদি আপনাদের কি এভাবে একটা একটা করে বলে দেই তাহলে কিন্তু খুব সহজেই আপনি আপনার উত্তরটি জানতে পারবেন। আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট না করে তারা মূল আলোচনা ফিরে যায়।

পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয় কেন

আপনাকে প্রথমেই মনে রাখতে হবে পৌরনীতি বইটি কোন কোন বিষয়ে নিয়ে গঠিত হয়েছে। আপনি যে কাজ করেন না কেন আপনি যদি রাজনৈতিক কাজ করেন সে বিষয়ে সকল তথ্য পৌরনীতিতে বলা হয়েছে এবং শিক্ষার্থীরা কিভাবে কাজ করলে জীবনে উন্নতি করতে পারবে এবং বিভিন্ন মানুষের ঘটনাবলী।

যাদের নাম ইতিহাসের পাতায় বসে তাদের জীবনী এবং তারা কিভাবে চলাচল করত সেই বিষয়গুলো নিয়ে এখানে সকল আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি একটি দেশের নাগরিক হন তাহলে আপনাকে কি ধরনের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ কি হতে পারে এবং কিভাবে কাজ করলে জনগণ তাদের বেশি ভালোবাসবে।

ঠিক তেমনভাবে একজন রাজনৈতিক নেতার ও কাজও কিন্তু ব্যতিক্রম কিছু না। এই বইয়ে রয়েছে একটি রাষ্ট্র পরিচালনা করার দিকসমূহ এবং নাগরিকের অধিকার তাদের কাজ। ধর্মীয় বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এই বইয়ের সব ধরনের ধর্মের কথা বলা হয়েছে এবং যার যেটা ইচ্ছা সে সেটা মেনে চলতে পারে।


নাগরিকদের বর্তমান অবস্থা কেমন হচ্ছে এবং অতীতে কি ছিল অথবা ভবিষ্যতে কি হতে পা্রে। বর্তমান দেশের অবস্থা কি এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমাদের এই বিশ্ব কিভাবে এগিয়ে চলছে। এই সকল বিষয় কিন্তু একটি পৌরনীতি বইয়ের মূল অংশ এগুলো করে উন্নত সম্পূর্ণ বইটি তৈরি করা হয়েছে। আপনার জীবনের যত কিছু প্রয়োজন হবে।

একেবারে নিম্নত শিক্ষার্থীর জীবন থেকে শুরু করে একেবারে সংসদ পর্যন্ত যে ধরনের কাজ করতে হবে এবং জনগণের দিকে খেয়াল করতে হবে সেই সকল বিষয়ে এই বইয়ের রয়েছে। এই কারণে মূলত নিজেকে নাগরিকতা বিষয়ে বিজ্ঞান বলা হয়। কেননা এই বইয়ের দেশের নাগরিকের কথা চিন্তা করা হয়েছিল এবং নাগরিকদের কাজ করলে ভালো হবে।

এবং কি কাজ করলে খারাপ হবে এই বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে উল্লেখ করে দেওয়া আছে তাই আপনি যদি একজন নাগরিক হন তাহলে আপনি এই বইটি পড়বেন তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। সামাজিক বিজ্ঞানের এই পৌরনীতি বইটি হচ্ছে একটি ক্ষুদ্র শাখা এখানে রয়েছে গ্রাম থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র প্রকল্প থেকে শুরু করে।

শহরের বৃহৎ প্রকল্প পর্যন্ত সকল ধরনের নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে এবং প্রত্যেকটি নাগরিকের কেমন সুযোগ সুবিধা পাবে তাদের রাষ্ট্র থেকে এবং একজন নাগরিকের কি ধরনের কর্তব্য রয়েছে এবং দেশ কিভাবে উন্নয়ন করা যাবে। সবচেয়ে মূল কথা হচ্ছে একজন ছোট বাচ্চার কি ধরনের অধিকার রয়েছে একটি দেশের ক্ষেত্রে।


যেই শ্রেণীর লোকই হোক না কেন তার প্রত্যেকটির দায়িত্ব এবং কর্তব্য অধিকার নিয়ম নীতি সবকিছু এই পৌরনীতিতে বলা হয়েছে। যেন একজন নাগরিক সুষ্ঠুভাবে দেশে চলা চল করতে পারে। এবং দেশের উন্নয়নে এগিয়ে আসতে পারে। দেশের সুশৃংখল সুব্যবস্থা সম্পন্ন আইন শৃঙ্খলা প্রণয়ন করা এর নিয়ম নীতি উল্লেখ করা হয়েছে।

এই সকল মিক্স কম্বিনেশন পাবেন শুধু পৌরনীতিতে প্রত্যেকটি নাগরিকের নিজ নিজ অবস্থানে থেকে দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং অধিকার বিষয়ে সম্পূর্ণ সঠিক ধারণা রয়েছে এই পৌরনীতিতে। এই বইটি সম্পূর্ণ নাগরিকের উপর বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়েছে। তাই পৌরনীতিকে নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান বলা হয়।

আশা করি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আপনারা জানতে পেরেছেন আমার এই আর্টিকেলটি থেকে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের এই আর্টিকেলটিতে এটিকে নাগরিকতা বিষয়ক আইন কি কারনে বলা হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আপনি যদি কোন সঠিক তথ্য জানতে পারেন বা শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার শিক্ষার্থীর বন্ধু অথবা আত্মীয়দের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করবেন কেননা তাদের পরীক্ষাতেও যদি এমন প্রশ্ন আসে।


এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে যদি কাজে লাগে। আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রতিদিনই তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখতে হবে। এখানে প্রতিদিন যে ধরনের তথ্য শেয়ার করা হয় তা দিয়ে আপনার প্রতিদিনের অজানা তথ্য জানতে অনেকটাই সাহায্য হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url