ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে,২০২৪
প্রিয় পাঠক আপনি কি একটি ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন কিন্তু কিভাবে করবেন সেটা বুঝতে পারছেন না। আপনি যদি এ বিষয়টি জানতে চান তাহলে একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা আপনাকে সঠিক বিষয়টি নিচের এই আর্টিকেলটিতে বলে দিব। তাহলে আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি পেয়ে যাবেন।
আমাদের অনেকেরই ইচ্ছা থাকে যে ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলব। কিন্তু একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে এবং কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয় সেটা আমরা সবাই জানি না। তো আপনাদের কথা চিন্তা করে আজকের আর্টিকেলটিতে এই সকল বিষয়ে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
প্রিয় বন্ধুরা আমরা কিন্তু সকলেই একটি ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাই। তো আমরা সঠিকভাবে জানিনা যে একাউন্ট ঠিক করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন হবে। কিংবা কিভাবে আমরা অ্যাকাউন্টটি খুলতে পারি খুব সহজেই। তো যারা একেবারেই এ সকল বিষয়ে বেশি কিছু তথ্য জানেনা।
তো মূলত তাদের কথা চিন্তা করে আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে। ইসলামী ব্যাংক এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেটি বেসরকারি হওয়ার পরেও বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে শুধুমাত্র তাদের সততার কারণে। আপনি যদি এই এখানে একাউন্ট খুলতে চান।
তাহলে আপনাকে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজ পাতি এবং ডকুমেন্টের সাহায্যে অ্যাকাউন্টটি করতে হবে। এর জন্য কি কি প্রয়োজন সেই সকল কিছু বলা হবে। সবার আগে আপনাকে বলে রাখি আপনি কি জানেন ইসলামী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট কত ধরনের যদি না জেনে থাকেন তাহলে শুনুন ইসলামী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে।
- SAVINGS ACCAUNT ( যেখানে শুধু আপনি টাকা জমা রাখবেন )
- CURRENT ACCAUNT ( যেখানে অনবরত টাকা লেনদেন করতেই থাকবেন )
- STUDENT ACCAUNT ( শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি টাকার জন্য একাউন্ট )
প্রিয় বন্ধুরা আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট কি কি হয়ে থাকে। আপনি যদি এই ইসলামী ব্যাংকে যে কোন উপসাগায় আপনার নির্দিষ্ট একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে মূলত একটি ফরম পূরণ করতে হবে। আপনাকে সেখানে সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করতে হবে। নিজে আপনাকে ফরমটির একটি ছবি দেওয়া হলো।
আপনি যদি এই ফর্মটিটা আপনার সকল সঠিক তথ্যটি দিয়ে পূরণ করে কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেন তাহলে আপনার একটি ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে কোন ঝামেলা ছাড়াই। আরেকটি জরুরী কথা আপনি যেই ব্যাংকে একাউন্ট খুলুন না কেন সকল ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম কিন্তু প্রায় একই।
ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট সুবিধা
আপনি যদি যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনি নিশ্চয়ই ভাবেন যে। কোন ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট খুললে সবথেকে ভালো হবে। গত কয়েকদিন ধরে আমি দেখছি যে গোলে সার্চ হচ্ছে যে কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সব থেকে ভালো হবে। তোমরা তো আপনাদের ওই সকল সার্চ দেওয়াকে কেন্দ্র করে।
নিয়ে আপনাদের অসুবিধার কথা চিন্তা করে মূলত আজকের আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে। যারা মূলত এই সকল বিষয়ে বেশি কিছু জানে না তাদের এই আর্টিকেলটি থেকে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবে তারা। আপনার এতো নিশ্চয় জানেন এর উপরের অংশে আলোচনা করেছি যে ইসলামী ব্যাংক কত ধরনের হয়।
আপনি জানলে অবাক হবেন যে ইসলামী ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। যারা ব্যবসা করে তাদের জন্য এক ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে আবার যারা চাকরি করে তাদের জন্য আরেক ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। আর ইসলামিক ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ স্টুডেন্টদের কথা চিন্তা করে তাদের জন্য একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা করেছে।
তার মধ্যে অন্যতম ভূমিকা পালন করে সেভিং অ্যাকাউন্ট। এই সেভিংস অ্যাকাউন্টের অনেক ধরনের কাজ রয়েছে সেভিংস একাউন্ট আপনাকে অনেক মুনাফা এনে দেয়। আপনি যদি এই একাউন্টের বিষয়ে সকল তথ্য জানতে পারেন তাহলে আপনি অন্য একাউন্ট ছাড়া এই সেভিংস অ্যাকাউন্টটি তৈরি করবেন বেশি করে।
ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের গ্রাহকদের জন্য এই একাউন্টের মাধ্যমে প্রতি পাঁচ থেকে সাত মাসের মধ্যে তাদের গ্রাহকদের জন্য ৩. ৭% মুনাফা হারে লাভ দিয়ে থাকে। তাহলে এত উদাহরণ দিই আপনি যদি আপনার একাউন্টে ১ লক্ষ টাকা রাখেন তাহলে কিন্তু আপনি বছর শেষে প্রায় বেশ কিছু টাকা লাভ করতে পারবেন।
আর এখন আপনার কাছে একটি প্রশ্ন থাকতে পারে যে এই একাউন্টে কেমন টাকা চার্জ কাটে। এই চার্জ কাটার বিষয়টা সম্পূর্ণটাই ডিপেন্ড করে আপনার উপরে কেননা আপনি যত লেনদেন করবেন তত আপনার খরচ বাড়বে ঠিক তেমনি আপনি যদি কম লেনদেন করেন তাহলে আপনার খরচ অনেকটাই কমে যাবে।
আপনি যদি এই সকল বিষয়গুলো নিয়ে ভেবে থাকেন তাহলে ইসলামী ব্যাংক সব থেকে নির্ভরযোগ্য এবং কম খরচের একটি ব্যাংকিং একাউন্ট। তো প্রিয় বন্ধুরা আপনাদেরকে নিশ্চয়ই আপনাদের সঠিক তথ্যটি জানাতে পেরেছি।
ইসলামী ব্যাংক অনলাইন একাউন্ট
আপনি যদি কোন ঝামেলা ছাড়াই ইসলামী ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি অনলাইনের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে হবে। কেননা আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে একটি একাউন্ট খুলে থাকেন তাহলে আপনাকে বারবার কষ্ট করে তাদের অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে না যে কোন সমস্যা হলে।
আর আপনি এখন নিশ্চয়ই ভাববেন যে এ অনলাইনে মাধ্যমে কি সঠিকভাবে সেবা পাওয়া যাবে। আর এভাবে যদি একাউন্ট খুলে ও থাকি তো কিভাবে খুলবো। তো এই বিষয়গুলো নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। সর্বতম আপনাকে বলে রাখি যে অনলাইন মাধ্যমে একাউন্ট করা কি সত্যিই সম্ভব।
হ্যা অনলাইন মাধ্যমে খুব সহজেই একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা সহজ। আপনি যদি ঘরে বসেই একাউন্টে তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে এটি কোথায় পাবো তো আপনার চিন্তা করার কারণ নেই নিচে আপনাদেরকে এর লিংক দিয়ে দিচ্ছি।
আপনি এখানে একটি ক্লিক করেই অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আরেকটি কথা বলে রাখি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনাকে এক ধরনের অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে।
কিন্তু আপনি যদি আবার iphone ইউজার হন তো আপনাকে অন্য ধরনের অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। নিচে আপনাদেরকে এ দুটি এপস এর লিংক দিয়ে দিচ্ছি আপনারা এক ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
Downlode Here
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য (link)
আইফোনের জন্য (link)
আপনার যদি ডাউনলোড করার কাজটি শেষ হয়ে থাকে তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে অ্যাপসটি রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। এরপর আপনাকে একটি বড় একটি ইন্টারফেস এ নিয়ে চলে যাবে সেখানে যে সকল তথ্যটি জানতে চাইবে আপনি সকল তথ্যটি দিয়ে দিবেন।
যখনই আপনার এই কাজটি সম্পন্ন হবে তারপর আপনার তথ্য দিয়ে একাউন্টটিতে লগইন করে নিতে হবে। এমন কথা হচ্ছে আপনি যদি অনলাইন মাধ্যমে এটি পরিচালনা করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে উপরে লিখাOPEN A/CC এখানে আপনাকে ক্লিক করতে হবে।
এই কাজটি সম্পন্ন হওয়ার পর আপনার সেলফি একাউন্ট এর যে পিনটি রয়েছে সেখানে বসিয়ে দিতে হবে। আপনার যখন পাসওয়ার্ডটি বসানো হয়ে যাবে তখন নিচে লেখা থাকবে যে সাবমিট সেখানে আপনি ক্লিক করবেন। তারপর আপনাকে বেছে নিতে হবে যে আপনি কি ধরনের অ্যাকাউন্টটি তৈরি করতে চাচ্ছেন।
তারপর আপনার পছন্দ মতন অ্যাকাউন্টটি সিলেক্ট করবেন এবং সেভ করবেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার মোবাইলের মাধ্যমেই ইসলামী ব্যাংকের অ্যাকাউন্টটি তৈরি করে নিতে পারবেন।
কোনটি ভালো হবে অনলাইন না অফলাইন
আপনি নিশ্চয়ই এর উপরের হেডিং দেখে বুঝতে পেরেছেন কি বিষয়ে আলোচনাটি করতে যাচ্ছি। মূলত অনেকেই এই সমস্যায় পড়ে থাকে যে আমি যদি অনলাইনে একাউন্ট তৈরি করি তাহলে কি কোন সমস্যা হবে। না আবার অফলাইনে করলে সমস্যা হবে।
এই দুই বিষয় নিয়েই মূলত বিরম্বনা সৃষ্টি হয় সাধারণ মানুষের মধ্যে। তো এই সকল কথা চিন্তা করে আজকের এই পোস্টটি লেখা হয়েছে। আপনি যদি অল্প সময়ে খুব ভালোভাবে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই অনলাইনের মাধ্যমে একাউন্টটি তৈরি করতে হবে।
কেননা অনলাইনে আপনি যদি সামান্য কিছু সঠিক তথ্যটি দিতে পারেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টে মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যেই তৈরি করা হয়ে যাবে। আবার অন্যদিকে আপনি যদি অফলাইনের মাধ্যমে একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে কিন্তু ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় গিয়ে আপনার তথ্যটি জমা দিতে হবে।
এবং কোন সমস্যা হলে বারবার আপনাকে ব্যাংকে যেতে হবে। এখন দেখুন আপনার কাছে হয়তো বা অতটা সময় নেই যে আপনি প্রতিদিন ব্যাংকে যাবেন এবং আপনার তথ্যটি দিয়ে আসবেন ঠিক তাই না। আবার অন্যদিকে দেখুন অল্প সময়ের মধ্যে কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে একাউন্টে টি তৈরি করা সম্ভব।
আরও পড়ুনঃ এড দেখে টাকা ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে।
আশা করি আপনি হয়তো জানেন যে যে কোন সমস্যা হলে আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। আর অনলাইনের মাধ্যমে যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনি তাদের হেল্পলাইনে যোগাযোগ করলে আপনার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে অফলাইনের মাধ্যমে আপনাকে কিছুদিন পরপর ব্যাংকে গিয়ে হাজিরা দিয়ে আসতে হয়। তো প্রিয় বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি যদি একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে থাকেন তাহলে আপনার কি রকম সুযোগ সুবিধা পাবেন এবং কত ভোগান্তি থেকে আপনি বেঁচে যেতে পারবেন।
ঠিক তেমনি অন্যদিকে আপনি যদি অফলাইনের মাধ্যমে এক একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছি না আপনার কত অসুবিধা হতে পারে এবং কত সময় আপনার নষ্ট হতে পারে। তোপ্রিয় পাঠক আপনাকে আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি আশা করি জানাতে পেরেছি।
যে সকল আর্টিকেল আপনার পছন্দ হতে পারে
ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট ব্যালেন্সচেক করার নিয়ম
আপনি যদি অফলাইনের মাধ্যমে একটি একাউন্ট তৈরি করে থাকেন কিংবা অনলাইনের মাধ্যমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে থাকেন। তাহলে আপনি কিভাবে আপনার নাম্বারটি চেক করবেন। তো এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেই অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে থাকে।
তখন এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করাশুরু করি। আপনি মূলত তিনটি উপায় আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। সে তিনটি নিয়ম হচ্ছে।
- অনলাইনে পোর্টাল ব্যবহার করে।
- স্মার্টফোনের অ্যাপস এর সাহায্যে।
- মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে
আপনি যদি অনলাইনে মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টটি রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনার রেজিস্ট েশনকৃত জায়গায় চলে যাবেন। তো তারপর সেখানে আপনার পাসওয়ার্ডটি দিবেন এবং যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য চাইবে তারা সেই সকল তথ্য দিয়ে দিবেন।
তারপর দেখবেন যে নিচে একটি ওকে বাটন রয়েছে সেখানে আপনি ক্লিক করবেন তাহলে সরাসরি আপনি আপনার একাউন্টের ব্যালেন্সটি দেখতে পারবেন।
অ্যাপস এর সাহায্যে এর মাধ্যমটি অনেক সোজা। কেননা আপনি যে এই অ্যাপসটি ব্যবহার করে একাউন্টটি চালু করে রাখেন সেখানে আপনি গিয়ে শুধুমাত্র আপনার কাঙ্খিত পাসওয়ার্ডটি দিবেন এবং আপনার ফোন নাম্বার দিবেন এবং সে বাটনে ক্লিক করবেন তাহলে সরাসরি আপনি আপনার একাউন্টের ব্যালেন্সটি দেখতে পারবেন।
যেকোনো জায়গা থেকে ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট চেক করার জন্য এই এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার কাছে সবচেয়ে সহজ মনে হতে পারে। কেননা এটি একটি অনেক সহজ উপায় যেখানে শুধুমাত্র এসএমএসের সাহায্যে আপনি সঠিক তথ্যটি জানতে পারবেন।
তো কি ভাই আমরা এসএমএস এর মাধ্যমে এ কাজটি করতে পারব। এর জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে একটি সিম ব্যবহার করতে হবে যে সিমটি সবসময় চালু করা থাকে। বাংলাদেশের চারটি সিম ব্যবহার করে আপনি এ কাজটি করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে প্রথমেই IBB <space> bal <spece> তারপর আপনার নাম্বার থেকে ২৬৯৬৯ এই নাম্বারটি তে ক্লিক করবেন তাহলে কিছুক্ষণ পর আপনার কাছে একটি এসএমএস চলে আসবে। এবং আপনাকে আপনার একাউন্টের সঠিক ব্যালেন্সটি সরাসরি দেখাবে।
আপনি চাইলে আপনার একাউন্টের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এই নাম্বারটিতে ফোন দিয়ে জানাতে পারবেন।প্রিয় বন্ধুরা আপনি যদি আমার এই দেখানো তিনটি উপায় যদি কাজ করতে চান তাহলে আপনার কাজটি অনেক সহজ হবে এবং খুব সহজেই এটি হয়ে যাবে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর প্রতিষ্ঠাতা কে
ইসলামী ব্যাংকের লোগো যদিও আগের মতই আছে কিন্তু এর ভিতর কারা তথ্য আসলে অনেকেই জানেন না। ইসলামী ব্যাংকের অনেক কিছুই অন্যরকম পরিবর্তন হয়ে গেছে। এই ব্যাংকটির আসলে মালিক পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে তো তাদের গ্রাহকদের কথা অনুযায়ী বর্তমান সময়কে ইসলামী ব্যাংকের মালিক এবং কার কথা মতো এই ব্যাংকটি পরিচালনা হয়।
এখন অনেক অনুসন্ধানের ফলে দেখা গেছে বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংক খাতকে এড়িয়ে নিয়ে গেছে এই ইসলামী ব্যাংক। আরে খারাপ ব্যবস্থাপনা থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়ে গেছে বর্তমান সময়ের ব্যাংকিং ব্যবস্থা। এবং আরো দেখা গেছে যে বিদেশি শেয়ার পার্সনদের পরিবর্তন করে।
আরও পড়ুনঃ ভাতার টাকা মোবাইলে দেখার নিয়ম জেনে নিন।
এখন দেশেও যে সকল মালিক রয়েছে তাদের মালিকানা বাড়াচ্ছে ইসলামী ব্যাংক। আমরা অনেকেই জানি যে আগে কিন্তু জামায়েত এর বিশিষ্ট লোকেরা এই ব্যাংকটিকে পরিচালনা করত। এবং এখন বর্তমান সময়ে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলমের নিয়ন্ত্রণের চলে গেছে এই ইসলামী ব্যাংকটি।
এটাই মূলত ইসলামী ব্যাংকের থেকে জানা গিয়েছে। কিন্তু ২০২৩ সালে এ ব্যাংকের পর্যায়ে পরিবর্তন দেখা গেলেও। মূলত ২০১১ সালের একটু আগে এটি পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এবং সৌদি আরবের বাংলাদেশী দূতাবাসের সাহায্যে জামায়াতকে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
ব্যক্তিদেরকে সরিয়ে অন্দনদেরকে চেয়ারম্যান করা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এবং ধীরে ধীরে কেউ ওকে বিদেশি যারা এই ব্যাংকটিতে শেয়ার করেছিল তাদেরকে সরিয়ে দেশে উদ্যোক্তাদের শেয়ারে অংশগ্রহণ করানো হয়েছে।
ভূমিকা
বর্তমান সময়ে বহুল পরিষদের একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান আছে ইসলামী ব্যাংক। এই ব্যাংকটিতে মূলত ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী টাকা লেনদেন করা হয়। এবং বাংলাদেশে থাকা বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং সেবা থেকে ব্যাংকিং সেবাটি অনেক ইসলামী শরীয়ত পূর্ণ । এখানে আপনি ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী টাকা জমা রাখা কিংবা উত্তোলন করা দুটি করতে পারবেন।
এবং দিনে দিনে এই ব্যাংকিং ব্যবস্থার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে এবং ইসলামী ব্যাংকের দিকে বাংলাদেশে মানুষ বেশি ঝুঁকে পড়ছে। বাংলাদেশি বিভিন্ন খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এই ইসলামী ব্যাংক। এ ব্যাংকের সবচেয়ে জনপ্রিয় সুবিধা হচ্ছে মানুষ তার নিজের চাহিদা মতো এখানে লেনদেন করতে পারে যেমন ধরুন।
এখানে কেউ ব্যবসার জন্য নিয়মিত লেনদেন করে এদের জন্য আলাদা করে একটি একাউন্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবং যারা শুধুমাত্র টাকা জমা করে রাখবেন তাদের জন্য আলাদা ব্যাংকিং ব্যবস্থা রয়েছে। এই ব্যাংকটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হচ্ছে তারা স্টুডেন্টদের জন্য আলাদা করে ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করেছে।
আপনি যদি ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী টাকা লেনদেন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইসলামী ব্যাংকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং লেনদেন করতে হবে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকেরে আর্টিকেলটি জুড়ে ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট তো বিষয় সকল তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। এবং আপনি যদি আমার এই ব্লগটি থেকে কিছু সঠিক তথ্য জানতে পারেন এবং শিখতে পারেন তাহলে আপনি আপনার আত্মীয় স্বজন কিংবা বন্ধুদের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করুন কেননা তারা যেন সঠিক তথ্যটি জানতে পারে।
এবং কাজে লাগাতে পারে। আর আপনি যদি এমন তথ্য ও প্রতিনিয়ত পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন কেননা প্রতিনিয়ত এমন তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হয়।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url