শক্তি ফাউন্ডেশন ক্রেডিট অফিসারের কাজ কি
এক ঘন্টা বিজ্ঞাপন দেখে ৫ ডলার ইনকাম করুনপ্রিয় পাঠক আপনি কি জানেন না শক্তি ফাউন্ডেশন ক্রেডিট অফিসারের কাজ কি। আপনি হয়তোবা এ বিষয়ে অনেক জায়গায় খুঁজেছেন কিন্তু সঠিক তথ্য জানতে পারেননি। তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের এই ব্লগ দিতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। যা আপনার অজানা তথ্য জানতে সাহায্য করবে।
বেশ কয়েকদিন ধরে আমি খেয়াল করে দেখছি যে গুগলে সার্চ হচ্ছে ক্রেডিট অফিসারের কাজ কি। মূলত যারা এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানে না তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পারেন তাহলে আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি আপনি জানতে পারবেন।
শক্তি ফাউন্ডেশন ক্রেডিট অফিসারের কাজ কি
প্রিয় বন্ধুরা আমি আপনাদের আগে বলে রাখি যে আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ক্রেডিট অফিসারের কাজ কি। এখন আমি আপনাদের আগে বলে রাখি শুধুমাত্র এই শক্তি ফাউন্ডেশনে না বিভিন্ন ধরনের এনজিওতে কিন্তু ক্রেডিট অফিসারের কাজ করে। কিন্তু বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন নামে।
এই ক্রেডিট অফিসারের কাজগুলো করতে থাকে। এখন মাইক্রো ফিনান্স এর সকাল অফিসার গুলোর কাজ হচ্ছে একই রকম কিন্তু আলাদা আলাদা নাম হতে পারে। এখন আমি আপনাদেরকে যারা ঋণ আদান প্রদান করবেন এবং কিস্তি উত্তোলন করবেন এখন এদের কাজটা আসলে কি এই বিষয়টি আপনাদেরকে আগে বোঝাই।
এখন প্রথমে আপনাকে যেটি দেখতে হবে আপনি যেই প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে যাচ্ছেন সে প্রতিষ্ঠানের আসলে সুনাম কতটুকু রয়েছে। বলতে গেলে এর খারাপ দিকগুলো কি এগুলো কিন্তু আপনাকে অবশ্যই সবার আগে ভালোভাবে এনালাইসিস করে নিতে হবে। এখন কিন্তু প্রত্যেকটা এনজিওতে কিন্তু প্রতিদিন সার্কুলার ছাড়ে।
চাকরির ক্ষেত্রে তো আপনাকে মূলত আপনি যে বিভাগে কাজ করতে চাচ্ছেন। সেটির দিকে একটু ভালোভাবে এনালাইসিস করবেন। এনজয়তে শুধুমাত্র মাইক্রোফিন্যান্স এর কাজ হয় তাই না আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে। কোন কোন এনজিও তে দশটা থেকে শুরু করে বিশটা পর্যন্ত কাজ করা যেতে পারে।
এবং যেগুলো বড় বড় প্রতিষ্ঠান সেগুলোতে আরো বেশি ধাপ রয়েছে কাজ করার। এখন পরবর্তীতে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চাচ্ছেন সে সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিয়েছেন। এখন আপনি যদি মাইক্রো ফাইন্যান্স এ ঢুকতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে অনেক সার্ভে করতে হবে।
এখন আপনাকে অফিস থেকে একটি এলাকা দেওয়া হবে সেখান থেকে আপনি ভালোভাবে রিনিউ করবেন এবং দেখবেন ঋণ কিভাবে দেওয়া যায় কিংবা কিভাবে কাজ করলে তাদের অনেক সুবিধা হবে এবং অফিসের স্বার্থে যেন কাজ হয় এ বিষয়গুলো আপনাকে অনেক খুঁটিনাটি ভাবে পরীক্ষণ করতে হবে।
এবার যাকে আপনি ঋণ দিতে চাচ্ছেন। তাকে কিভাবে ঋণ দিলে ভালো হবে এবং কিভাবে আপনি এটি উত্তোলন করবেন সেই বিষয়গুলো নিয়ে ভালোভাবে কাজ করতে হবে। এখন আপনি যদি এটি করেন যে এমন কাউকে আপনি ঋণ দিলেন তারপর সে ঋণ নিয়ে আর দিতে পারছে না তাহলে সেদিন কে দেবে বলুন তো।
তাহলে অবশ্যই আপনাকে সেই পরিশোধ করতে হবে। এবং পরবর্তীতে আপনাকে প্রতিদিন অফিসে যেতে হবে এবং অফিসের যেগুলো কাজ আছে সেগুলো সম্পন্ন করতে হবে। এখন যদি আপনি মাইক্রো ফাইন্যান্সের কাজ করেন কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা এর পাশাপাশি আরও কিছু কাজ করে নেই।
ধরুন যে দশ দিন আপনাকে মাইক্রো ফাইন্যান্স এর কাজ করতে দিল আবার দুই দিন আপনাকে অন্য ডিপার্টমেন্টে কাজ করতে দিল। অনেক সময় দেখা যায় অফিসের প্রায় সকল কাজই মেইনটেইন করতে হবে আপনাকে। এখন হচ্ছে মিটিং তো অফিস থেকে অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের মিটিং এর আয়োজন করে।
এই মিটিংগুলোতে আপনাকে অ্যাটেন্ড করতে হবে এবং নতুন নতুন তথ্য আপনাদেরকে শেখাবে বড় বড় অফিসাররা। এখন আপনাকে এরিয়া ম্যানেজার অথবা যে এলাকা তার অন্তর্ভুক্ত তাকে সপ্তাহে সপ্তাহে রিপোর্ট জানাতে হবে। এটাকে মূলত ডেইলি রিপোর্ট বলে এটি আপনাকে প্রদান করতে হবে।
এবং আপনাকে একটি মান্থলি রিপোর্ট প্রদান করতে হবে। কোন মাসে আপনার কাজ ভালো হলো কিংবা খারাপ হলো এগুলো যখন আপনি ম্যানেজারকে বলবেন তখন সে ম্যানেজার আরএমকে বলবে তারপর সে আবার তার অনেক বড় অফিসার কে জানাবে।
এভাবে আস্তে আস্তে আপনাকে সবাই চিনবে কিন্তু আপনি যদি ভালোভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে সর্বোচ্চ পর্যায়ে যে আছে সে কিন্তু আপনাকে চিনবে। কোয়াটার শেষে অথবা বাংলা ভাষা বদলে গেলে বছর শেষে আপনাকে কিন্তু আপনার টার্গেটটি পূরণ করতে হবে। কেউ কেউ আবার তিন মাস পরে ফরম পূরণ করে।
আবার কেউ ছয় মাস পরে করে আবার কেউ বছর শেষে করে থাকে। পিএমএমএস মানে কি? মানে বাংলা ভাষায় বলতে গেলে আপনাকে প্রতিমাসে একটি টার্গেট দেওয়া হবে এবং যে টাকা আপনি ঋণ প্রদান করবেন সেই টাকাটি উত্তোলন করে নিতে হবে। এখন অফিস কর্তৃপক্ষ আপনাকে যে যেই এরিয়াতে টার্গেট দিবেন।
সেই সেই এরিয়াতে আপনাকে টার্গেটটি পূরণ করতে হবে। এখন দেখা যাচ্ছে বছর শেষে আপনি যে টার্গেট গুলো অফিস কর্তৃপক্ষ দিয়েছিল সেগুলো আপনি সম্পূর্ণ পূরণ করেছেন মানে ১০০ পার্সেন্ট কমপ্লিট করেছেন। আপনি যদি .১০০% উপর পারফরম্যান্স করেন তাহলে কিন্তু আপনার অভিজ্ঞ যুবক।
আপনাকে বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার দেবে এবং নগর অর্থ পুরস্কার দেবে। এটা কিন্তু যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন এর পরিবর্তে এ কাজগুলো করতে পারে তারা। আবার এমন কাজও হতে পারে যে ধরণ যে কোন সময় বন্যা হল সেখানে কিন্তু আপনার অফিস কর্তৃপক্ষ বললা আপনাকে ঐখানে যেতে হবে।
যেই অর্থ কিংবা খাবারগুলো প্রতিষ্ঠান দিবে এগুলো দুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। এখন যারা এনজিওতে আসতে চাচ্ছেন তারাই আসবেন যারা গরিব মানুষদের সাহায্য সহযোগিতা করতে চান এবং তাদের সাথে ভালোভাবে মিশতে চান এমন মানুষ এনজিও তে কাজ করলে সব থেকে ভালো হবে।
আপনি যদি এখানে সফল হতে চান তাহলে অবশ্যই কিন্তু আপনাকে আপনার সদস্যের সাথে ভালো ব্যবহার করা লাগবে। তো বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে ক্রেডিট অফিসারের কাজ আসলে কি। এবং আশা করি আপনার কাঙ্খিত উত্তরটি আপনি জানতে পেরেছেন।
লেখকের শেষ কথা
আজকের এই আর্টিকেলটিতে মূলত একজন ক্রেডিট অফিসারের কি কাজ। তাদেরকে অফিসে কি কাজ করতে হয় এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তো আপনি যদি আমার এই ব্লগটি থেকে কিছু তথ্য জানতে পারেন না শিখতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
কেননা তারা যেন সঠিক তথ্যটি জানতে পারে এবং তাদের জীবনের সাথে মিলাতে পারে। আর আপনি যদি এমন নিত্য নতুন তথ্য জানতে চান আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন কেননা আমাদের এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন এমন তথ্য শেয়ার করা হয়।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url