বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ - ছোট বাচ্চাদের প্রস্রাব না হলে করনীয়
প্রিয় পাঠক আপনি কি বাচ্চাদের বাচ্চাদের পোশাবে কি কি লক্ষণ দেখা দিলে ভাববেন যে ইনফেকশন হয়েছে। এটি নিয়ে সঠিক তথ্য খুজতেছেন কিন্তু এখনো সঠিক তথ্য খুঁজে পাননি। তাহলে এখন আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন কেননা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
বেশ কয়েকদিন ধরে গুগলে দেখতে পাচ্ছি বাচ্চাদের প্রসাবে ইনফেকশন হওয়ার লক্ষণ এবং বাচ্চাদের প্রস্রাব না হলে কি কি করনীয়। যারা এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানেনা। তারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে সঠিক তথ্যটি জানতে পারবেন।
বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ - ছোট বাচ্চাদের প্রস্রাব না হলে করনীয়- সারাংশ
যারা সব সময় চিন্তা করেন যে আপনার বাচ্চার কোন ধরনের সমস্যা হয়েছে কিনা এবং প্রস্রাবে কোন ধরনের ইনফেকশনের লক্ষণ থাকতে পারে কিনা। এবং কি কি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন যে আপনার সন্তানের প্রস্রাবে কোন সমস্যা হয়েছে। এই সকল বিষয় নিয়ে সকল মা কিন্তু চিন্তাভাবনা করে।
তাছাড়া কোন কোন ছোট বাচ্চার প্রস্রাব হতে চায় না এবং যদিও বা একটু হয় এবং একটু পরপর প্রস্রাব করতে চাই। এগুলো ছোট ছোট সমস্যা হলেও পরবর্তীতে একটি বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করে ফেলতে পারে। যারা মূলত এই ধরনের সমস্যা নিয়ে ভক্তি সেন।
তাদের কথা চিন্তা করে আজকের এই ব্লগটি তৈরি করা হয়েছে। এ সকল বিষয়ে সকল তথ্য এবং সঠিক তথ্য জানতে চাইলে সম্পূর্ণ পোস্টটি নিরিবিলি ভাবে মন দিয়ে পড়বেন। তাহলে আসুন আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করা জাক।
বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশনের লক্ষণ
আপনার বাচ্চা যদি মল ত্যাগ করার সময় কোন কারনে যদি মলটা প্রসবের নালীতে চলে যায় তাহলে ইনফেকশনটা হতে পারে যেমন বাচ্চাটা অনেক সময় ডায়াপার পরে বাচ্চা মলত্যাগ করেছে কিন্তু মা হয়তো বুঝতে পারে নাই সেই মলটা কোন কারনে প্রসাবে রাস্তা চলে গেল তখন সেখান থেকে প্রসাবে ইনফেকশনটা বেশি হয়।
কিছু কিছু এনাটোমিকাল গঠনগত যদি থেকে থাকে তাহলে সেখানে ইনফেকশন হবে সাধারণত ওখানে আটকে থাকে ফলে কোন কারণে যেটা আপনার এক মাসের নিচে আবার কিছু শিশু আছে কিন্তু বড় একদিন থেকে 18 বছর পর্যন্ত যারা ছোট শিশু সাধারণত যারা স্কুলে যায় নাই চার বছরের নিচে এরকম শিশুদের কিছু লক্ষণ থাকে।
আরও পড়ুনঃ মধু ও কালিজিরা খেলে কি হয় জেনে নিন।
আবার যারা বড় শিশু আছে তাদের লক্ষণটা একটু ভিন্ন ছোট শিশু জ্বর আসবে বমি আসবে খোদা বন্ধ থাকবে বড় শিশুদের লক্ষণ গুলা কিছুটা এডাল্টেরই মত থাকে যেমন পেটে ব্যথা বমি ভাব জ্বর বারবার প্রসাব করা এবং প্রসাব আসলে ধরে রাখতে না পারা।
এখন আসি যে এটা চিকিৎসা কি যদি দেখা যায় যে কোন জীবাণু দিয়ে প্রসাব ইনফেকশন হয়েছে। তবে সেই জীবনের চেয়ে যে অ্যান্টিবায়োটিক আছে ওগুলা খেতে হবে যদি কোন কারনে এনাটোমিকাল কোন অ্যাপ ডাউন আর্টিস্ট থাকে ।
বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশন থেকে বাচার উপাই
তন্ত্রের সংক্রমণারি ট্র্যাকিং ফ্রেকশন সংক্ষেপে বলে থাকি ইউটিআই মাইনাস সাধারণ ভাষায় বলে থাকেন বাচ্চাদের প্রস্রাবে ইনফেকশনক্রমণ বলতে আমরা কি বুঝি কিডনিতে আমরা বলে থাকি পারলে ফ্রাইটিস মূত্রথলিতে সংক্রমণ হলে বলে থাকি সে স্টাইটিস এবং মুত্রনালীতে সংক্রমণ হলে বলে থাকি।
অর্থাৎ কিডনি বা বৃক্ষ মূত্রথলি এবং মূত্রনালী এইসব জায়গায় শিশুদের সংক্রমণ হতে পারে তবে ভিন্ন হয় যেমন এক বছরের মধ্যে ইনফেকশন বাবনতা ছেলে বাচ্চাদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যায় এবং মেয়েদের তুলনায় এটি ছেলেদের ৫ গুণ বেশি হয়ে থাকে এবং এক থেকে দুই বছর পরে মেয়ে বাচ্চাদের প্রবণতা বেড়ে যায়।
এবং সেটি বেরিয়ে গিয়ে ছেলে বাচ্চাদের তুলনা প্রায় দশ গুণ বেশি হয় যখন মূত্রনালীর মাধ্যমে জীবাণুমত্র তৈরিতে প্রবেশ করে তখন বাচ্চাদের ইউটিআই হয় এ ক্ষেত্রে সাধারণত এবং ইউএস্থাইটিস হয়ে থাকে জীবাণু সাধারণত শিশুর মলদ্বারের মাধ্যমে বের হয় এবং মুত্র নালী নেতা মূত্রথলিতে প্রবেশ করে।
আরও পড়ুনঃ চোখ লাল থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায়।
ঘটনাটি ঘটে মা যদি পায়খানার পর নিয়মিত পরিষ্কার না করেন মা যেন প্রস্তাব পায়খানার পর বাচ্চাকে অবশ্যই ভালোমতো পরিষ্কার করে দেন এবং বাচ্চা একটু বড় হলে তাদের ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে যেন বেশি করে নজর দেন এছাড়া রক্তের মাধ্যমে প্রবেশ করতে পারে।
এবং সে ক্ষেত্রে সাধারণত কিডনিতে ইনফেকশন হয় এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় আমরা এটিকে বলে থাকি বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য বা কনস্টপেশন হলে ইউটিআই বা প্রস্তাবের ইনফেকশনে প্রবণতা বেড়ে যায় এজন্য বাচ্চাদের সহায়ক খাবারের সাথে এবং অন্যান্য খাবারের সাথে শাকসবজি যেন অবশ্যই থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে ।
তারা যেন সবসময় ঢিলেঢালা কাপড় পড়ে থাকে। অনেকক্ষণ ধরে আটকে রাখে তাদের মধ্যে যেহেতু দীর্ঘক্ষণ প্রস্তাব আটকে ধরে রাখে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইটিয়ার প্রবণতা তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায় ছোট বাচ্চাদের জন্য নিয়মিত কৃমির ওষুধ সেবন করাতে হবে।
ছোট বাচ্চাদের প্রস্রাব না হলে করনীয়
ছোট বাচ্চারা যখন জন্মগ্রহণ করে তখন কিন্তু তার মায়ের বুকের দুধ কিন্তু তার জন্য অনেকটাই উপকারী। এটার জন্যই সে প্রসাব এবং পায়খানা করে থাকে। আর আপনি খেয়াল করে দেখবেন যে জন্মগ্রহণ করার তিনদিন পর্যন্ত বাচ্চা কিন্তু ভালোভাবে নিজের মায়ের বুকের দুধ খেতে পায় না।
এটি হচ্ছে ছোট বাচ্চার প্রস্রাব না হওয়ার অনেক বড় একটি কা্রন। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে বাচ্চাটি যেন পরিমাণ মতো তার মায়ের বুকের দুধ খেতে পারে। আর আপনি যদি দেখেন একেবারে আপনার সন্তান প্রস্রাব করতে পারছে না তাহলে আপনাকে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি আপনি পারেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন কারনে প্রসাবের সমস্যা হতে পারে। এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে তা না হলে আপনার ছোট বাচ্চার প্রসব করতে হলে অনেকটাই কষ্ট হতে পারে। আমার বাচ্চাকে অবশ্যই ঢিলেঢালা পোশাক করতে দিবেন।
কেননা যদি আপনি বডির সাথে ফিট একবারে কোন কিছু করতে দেন তাহলে যখন সে প্রসব করতে বসবে তখন কিন্তু তার অনেকটাই কষ্ট হবে। তাই আপনি অবশ্যই হালকা এবং ঢিলেঢালা কাপড় আপনার বাচ্চাকে পড়ানোর চেষ্টা করবেন।
শিশুরা দিনে কতবার প্রস্রাব করে
আপনি জানেন কিনা জানিনা যে একজন ছোট বাচ্চা যখন জন্মগ্রহণ করে তার তিনদিন পর্যন্ত কিন্তু বাচ্চাটি মায়ের বুকের দুধ কম পায়। তাই এটি নিয়ে চিন্তা করার কোন কারণ নেই। কেন চিকিৎসকের গবেষণায় দেখা গেছে যে তিন দিন পর্যন্ত মায়ের বুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ তৈরি হয় না।
কিন্তু মুল কথা হচ্ছে যখন একটি ছোট বাচ্চা যতবার দুধ খাবে ঠিক ততবারই প্রস্রাব করবে। এটি স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু যদি দেখেন যে দুধ খাচ্ছে সারাদিন কিন্তু প্রস্রাব করতে পারছে না তাহলে এটি অনেক বড় সমস্যা হতে পারে। তাই খুব তাড়াতাড়ি সেই সঙ্গে পরামর্শ নেওয়া দরকার।
এবং প্রস্রাব যা তোমার করবে ঠিক ততবারই মূল ত্যাগও করতে হবে তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন ওই বাচ্চাটি সুস্থ আছে কিনা অসুস্থ। তাহলে আমরা বলতে পারি যে একটি বাচ্চা যতবার দুধ খাবে। ঠিক ততবার প্রস্রাব করবে।
বাচ্চাদের ফোটা ফোটা প্রস্রাব কেন হয়
অনেক সময় দেখা যায় যে বাচ্চারা প্রস্তাব করার পরও কিন্তু একটু পর পর আবার প্রস্রাব করার জন্য চলে যায়। তো অনেকেই চিন্তা করেন যে এটি মূলত কি কারনে। হয়ে থাকে এটি হলে কি কোন সমস্যা হবে। এবং এটি থেকে কিভাবে বাঁচবেন। এর সম্পর্কে যারা সঠিক তথ্য জানেন না তারা আমার এই প্যারাগ্রাফটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
অনেক সময় দেখা যায় তরল পদার্থ কম খাওয়ার কারণে মূলত আমাদের শরীরে সঠিক পরিমাণে পানির পরিমাণ সৃষ্টি হয় না এর ফলে যখন প্রস্রাব লাগে তখন একটু একটু করে প্রস্রাব হয়। আবার অনেক সময় সময় দেখা যায় যে মূত্রনালী যদি চিকন হয়ে যায় তাহলে মূলত এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।
এর থেকে যদি আপনি খুব সহজেই বাঁচতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রতিদিন অনেক পরিমাণে তরল করার তো সেবন করতে হবে যেমন ধরুন পানি জুস এগুলো খেতে হবে। তাহলে আর আপনার ফোটা ফোটা প্রস্রাবার হবে না।
আপনার যদি এই কাজগুলো করে যদি আপনার সমস্যা সমাধান না পান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলটি তে বাচ্চাদের প্রসারে ইনফেকশন হলে কি কি করবেন এবং এর লক্ষণ কি এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার এই ব্লগটি থেকে কিছু শিখতে পারেন না জানতে পারেন তাহলে আপনার বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন।
কেননা তারা যেন সঠিক তথ্য জানতে পারে। আর আপনি যদি এমন তথ্য প্রতিদিন পেতে চান তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটিকে নজরে রাখুন। কেননা প্রতিদিনই এমন তথ্য শেয়ার করা হয় আমাদের এই ওয়েব সাইটে।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url