বাংলাদেশে মোবাইল কত সালে আবিষ্কার হয় ?বিস্তারিত তথ্যটি জেনে নিন।
ভিডিও পাঠক আপনি কি জানেন বাংলাদেশি মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কার হয়। আপনি যদি এই বিষয়টি নিয়ে সঠিক তথ্য খুজতেছেন। তাহলে একদম আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা এখানে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কার হয় এটি সম্পর্কে সম্পূর্ণ আলোচনা করা রয়েছে আজকের এই আর্টিকেলটিতে।
আমাদের দেশের মানুষ কবে থেকে এই স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা শুরু করেছে। এ সকল বিষয়ে জানা কিছুই জানেন না তাদেরকে নিয়েই মূলত আজকের আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে। আশা করি আপনি যদি সঠিক তথ্যটি জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
বাংলাদেশে মোবাইল কত সালে আবিষ্কার হয়
আমরা সকলেই তো মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা কি জানি যে কবে মোবাইল ফোন আবিষ্কার করা হয়েছিল। আমরা যদিও বা জানতে পারি যে মোবাইল ফোন কবে আবিষ্কার হয়েছিল কিন্তু বাংলাদেশে কবে শুরু হয়েছিল এটা কি কেউ জানেন।
তো আপনি যদি এ বিষয়ে সঠিক তথ্যটি না জেনে থাকেন তাহলে এখন আমি আপনাদেরকে এ বিষয়ে সঠিক তথ্য জানাবো। সিটিসেল নামক একটি মোবাইল প্রতিষ্ঠান সর্বপ্রথম বাংলাদেশের বাজারে মোবাইল ফোন বিক্রি করা শুরু করে। তখন সালটা ছিল ১৯ ৯৩ এবং মাসটা ছিল এপ্রিল মাস।
আরও পড়ুনঃ কত সালে বাংলাদেশে ইউটিউব চালু হয়।
তখন এই মোবাইল ফোনটি চালু হয়েছিল। এবং সিটিসেল কোম্পানিটি ফোনের পাশাপাশি সিমও বাজারে নিয়ে এসেছে। তো তখন এই ফোনটির দাম ছিল অনেকটা বেশি এর জন্য সাধারণ মানুষের ফোনটি ব্যবহার করতে পারত না।
তো যারা ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং বড় বড় শহরে বড় ব্যবসায়ী ছিল তারাই শুধুমাত্র এই সিটিসেল মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করতে পারত। তখন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে গ্রামীণফোন কোম্পানি ১৯৯৯ সালে তাদের সিম সেবা চালু করে।
এবং এরপর থেকেই ধীরে ধীরে গ্রামীণফোন কোম্পানিটি অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে বাংলাদেশের মানুষের কাছে।
স্মার্টফোন কে আবিষ্কার করেন
তখন সালটা ছিল ১৯৯৪ তখন আইবিএম এবং মিতসুবিছি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানির আলতাভুক্ত তাদের একসঙ্গে চেষ্টার ফলে এই স্মার্টফোনটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। তাই এখনো গবেষণার তথ্য অনুযায়ী জানা যায়নি যে আসলে এই স্মার্টফোনের প্রতিষ্ঠাতা কে।
বর্তমান সময়ে google এ অনেক search হচ্ছে যে স্মার্টফোন কে আবিষ্কার করেন এর বিষয়গুলো। তোমরা তো তাদের কথা চিন্তা করেই আজকের এই আলোচনাটি করা। আপনি শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি জানতে পারবেন।
তবে আপনি যদি ভাল করে খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চয়ই জানবেন যে দুইটি কোম্পানির উদ্যোগের ফলে অনেক কষ্ট করে এই স্মার্টফোনটি আবিষ্কার করা হয়েছে। তবে যখনই খোজা হয়েছে যে গিয়ে স্মার্ট ফোনের আবিষ্কার করেন মার্টিন কুপার এর নাম সব জায়গায় উঠে এসেছে।
তবে মূলত এই কথাটির সঠিক কোন প্রমাণ নেই কেননা আপনি মোবাইল ফোন এবং স্মার্টফোনের মধ্যে অনেক তফাৎ দেখতে পাবেন। মোবাইল ফোনের আবিষ্কারক হচ্ছেন মার্টিন কপার। এটি সত্যতা জানা গেল কিন্তু এখন পর্যন্ত স্মার্টফোনের আবিষ্কারক কে এটি সঠিক তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।
কিন্তু আমরা যদি না জেনে থাকি তাহলে আমরা ধরে নিতে পারি যে মোবাইল ফোনের আবিষ্কারও করছি স্মার্টফোনের আবিষ্কারক একই ব্যক্তি। তো আপনাকে যদি কেউ বলে স্মার্টফোনের আবিষ্কারক কে তাহলে আপনি নির্দ্বিধায় বলে দিতে পারবেন মার্টিন কুপার।
কত সালে স্মার্টফোন আবিষ্কার করা হয়
১৯৯৪ সালে মূলত এই স্মার্টফোনটি আবিষ্কার করা হয়েছিল। তবে আমি একটা কথা শুনলে অবাক হবেন যে যখন ১৯৯৪ সালের দিকে এই ফোনটা আবিষ্কার হয় তখন এর নামকরণ করা হয়েছিল সিমেন। আপনারা যে এই স্মার্টফোন বলেন এটি কিন্তু শুরু থেকে ছিল না আস্তে আস্তে প্রযুক্তির পরিবর্তনের ফলে এর নামটি স্মার্টফোনে পরিণত করা হয়েছে।
সিমেন থেকে। কিন্তু আপনি একটি কথা খেয়াল করে দেখবেন যেখানে স্মার্টফোনের প্রতিষ্ঠাতা কথা রয়েছে সেখানে কিন্তু মার্টিন কুপার এর নাম রয়েছে। এবং মজার কথা হচ্ছে যে এই সিমেন নামটিও কিন্তু মার্টিন কুপার দিয়েছিল যে আমরা বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন নামে পরিচিত।
আপনি যদি স্মার্টফোন সম্পর্কে সকল জ্ঞান অর্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এটি কত সালে আবিষ্কার হয়ে চলে এবং এর নাম কি ছিল এগুলো বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানা থাকতে হবে। তবে আপনাকে যে এই স্মার্টফোনের জনক কে এটি জানতে হবে এমন কোন তো কথা নেই।
কিন্তু আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পারেন এটি হচ্ছে আপনার জন্য লাভজনক। তবে স্মার্টফোন সম্পর্কে জানা আমাদের জরুরি। আপনি নির্দ্বিধায় বলতে পারবেন যে স্মার্টফোনের জনক হচ্ছে মার্টিন কপার কেননা এর সম্পর্কে বড় বড় ওয়েবসাইটেও আলোচনা করা হয়েছে স্মার্টফোনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে।
সিম কার্ড কে আবিষ্কার করেন
বর্তমান সময়ে সকল মানুষ স্মার্টফোন কিংবা বাটন ফোন ব্যবহার করে। তো তাদের ইন্টারনেট সেবার জন্য এবং কথা বলার জন্য এই সিমটি অনেকটাই প্রয়োজনীয়। কেননা সিম কার্ড ছাড়া ফোন চালানো অসম্ভব। তো অনেকেই জানেন না যে এই সিম কার্ড আসলে কে আবিষ্কার করেছিলেন।
তো যারা এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেনা মূলত আজকের এই ব্লগটি তাদের জন্য। সিম কার্ড আবিষ্কার করা হয় জার্মানি শহরের মিউনিখ এলাকায়। তো এটি 1999 সালের শেষের দিকে এবং ১৯৯২ সালে শুরুর দিকে কিংবা আমরা বলতে পারি ১৯৯৯ সালে এই সিম কার্ডটি প্রথম তৈরি করা হয়েছিল।
এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ছিল জার্মান। তো যেই প্রতিষ্ঠানটি থেকে এই সিম কার্ডটি তৈরি করা হয়েছিল তার নাম হচ্ছে জিছেক অ্যান্ড ডেভিড। তো এটি আবিষ্কারের সাথে সাথে কিন্তু এটি ব্যবহার করা হয়নি এবং এরপর জার্মান দেশের ফিনল্যান্ডের রেডিও হিজলা জি শেখ ও ডেবেন্টের থেকে প্রায় ৩০৫ টি সিম কার্ড তৈরি করে নিয়েছিল।
সর্বপ্রথম কোন দেশে মোবাইল ফোন চালু হয়
প্রিয় বন্ধুরা আপনারা কি জানেন আমরা যে মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করে থাকি। এটি মূলত কোন দেশে সর্বপ্রথম চালু করা হয়েছিল এবং কিভাবে আসতে আসতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। বর্তমান ডিজিটাল সময়ে এসেও যারা জানেন না যে সর্বপ্রথম কোন দেশে মোবাইল ফোন চালু হয়েছিল।
তো তাদের কথা চিন্তা করেই আজকের এই আলোচনা টি করা হয়েছে। তাহলে মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পাঠটি পড়ুন তাহলে আশা করি আপনার সকল তথ্যটি আপনি জানতে পারবেন এই ব্লগটির মাধ্যমে। সর্বপ্রথম মোবাইল আবিষ্কার করা হয় জাপানি এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ছিল মার্টিন কুপার।
আরও পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন জাচাই করার পদ্ধতি জেনে নিন।
আপনারা যে এখন অনেক ছোট ছোট হাতের সাথে মানাবে এমন স্মার্টফোন ব্যবহার করেন কিন্তু আপনি কি জানেন যখন এই স্মার্টফোনটি আবিষ্কার করা হয় তখন এটা দেখতে কেমন ছিল। এটি দেখতে ছিল অনেকটাই ভারী এবং অনেকটাই মোটা।
যা একজন মানুষের পক্ষে যেখানে সেখানে নিয়ে যাতায়াত করা অনেকটাই কষ্ট ছিলো। কিন্তু এখন প্রযুক্তির উন্নতির ফলে এই ফোনটি অনেক চিকন এবং অনেক হালকা হয়ে গেছে। যাতে আপনার আমার সবার যেখানে সেখানে এটি নিয়ে যাওয়ার পক্ষে অনেকটাই সহজ।
বাংলাদেশে মোবাইল কত সালে আবিষ্কার হয় ? এর ভূমিকা
একটি মোবাইল ফোন একজন মানুষের কাছে অনেকটাই জরুরী বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য এই মোবাইল ফোন কে ব্যবহার করে থাকি আমরা। মোবাইলের মধ্যে এমন এমন ফিশার্স রয়েছে যা আপনার বিভিন্ন ধরনের অনেক ভারী ভারী বস্তু দিয়ে যা কাজ আমরা করে থাকি।
যেমন ধরুন আমরা অন্ধকারে কোথাও যাওয়ার জন্য টর্চ ব্যবহার করি কিন্তু এটি অনেক ভারী। কিন্তু এই মোবাইল ফোনের ফলে আপনার হাতে থাকা ফোনটি ব্যবহার করে আপনি নিশ্চিন্ত যাতায়াত করতে পারবেন অন্ধকারে। আপনি যদি কিছু হিসাব করতে চান তাহলে এই ফোনে রয়েছে ক্যালকুলেটর যা আপনার সঠিক হিসাব করতে সাহায্য করে।
ধরুন যে আপনি কোন কিছু সম্পর্কে জানেন না শুধুমাত্র আপনি এই মোবাইলটি ব্যবহার করে সার্চ দিবেন তাহলে ওই সম্পর্কে লক্ষ লক্ষ তথ্য আপনার চোখের সামনে এসে দাঁড়াবে। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।
এটির জন্য আপনার অনেকটাই খরচ কমে যাচ্ছে এবং এটি যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া যাই বলে অনেকটাই আরামদায়ক। প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আপনি আপনার অজানা তথ্যটি জানতে পেরেছেন আমার এই আর্টিকেলটি থেকে।
লেখকের শেষ কথা
আজকের এই আর্টিকেলটিতে শুধু মোবাইল ফোন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি থেকে কিছু শিখতে পারেন বা জানতে পারেন ।তাহলে আপনার বন্ধুদের মধ্যে পোস্টটি শেয়ার করবেন কেননা তারাও যেন সঠিক তথ্যটি জানতে পারে।
আর আপনি যদি এমন তথ্য প্রতিনিয়ত পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন কেননা এখানে প্রতিনিয়ত এমন তথ্য শেয়ার করা হয়।
এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url