বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার - বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

প্রিয় বন্ধুরা আপনি কি বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার করার উপায় খুজতেছেন কিন্তু পারছেন না। তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন। এখানে বলব যে কিভাবে আপনি বিকাশ থেকে নগদের মধ্যে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। আপনাকে এই টাকা ট্রান্সফার করার বিষয়ে একেবারে খুঁটিনাটি বিষয়ে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার
আপনি কিভাবে যে কোন একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করবেন এবং বিকাশ কিংবা নগদ একাউন্টে যেকোনো সমস্যার সমাধানে এই আর্টিকেলটি আপনার অনেকটাই প্রয়োজন হবে। কেননা এখানে এ ধরনের সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া রয়েছে।

বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার

প্রিয় বন্ধুরা, বেশ অনেকদিন ধরেই খেয়াল করে দেখছি যে গুগলে শুধু সার্চ হচ্ছে কিভাবে বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার করবো। এবং বিকাশ থেকে বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টে টাকা কিভাবে ট্রান্সফার করবো। তো তাদের কথা চিন্তা করে বলতো আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে।

তো আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে এ সকল বিষয়ে তথ্য জানানোর চেষ্টা করব। যাতে আপনি সঠিক তথ্যটি জানতে পারেন এবং খুব সহজেই এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পা্রেন। আপনি যদি এ বিষয়ে জানার জন্য আগ্রহী হন তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি শুরুর থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

তাহলে আশা করি আপনার সঠিক তথ্যটি আপনি জানতে পারবেন। আমাদের দেশে যখন মোবাইল ব্যাংক সেবা চালু হয় তখন থেকে শুরু করে দুই হাজার ২১ সাল পর্যন্ত কোন । এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করার কোন উপায় ছিল না।


কিংবা আপনারা বলতে পারেন বিকাশ থেকে কিংবা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট থেকে অন্য যে কোন একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করার কোন উপায় ছিল না। এখন ২০২১ সাল থেকে ২০২৩ সালের শেষ পর্যন্ত সময় এসেও একটি তথ্য উঠে এসেছে।

তথ্যটি অনেক কষ্টদায়ক হলে এটাই সত্যি তো আমাদের দেশের মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটর এর নিয়ম অনুযায়ী কোন একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে না। আপনি যদি চান তাহলে আপনি বিকাশ থেকে বিকাশে টাকা লেনদেন করতে পারবেন।

কিন্তু আসলে বিকাশ থেকে নগদে টাকা লেনদেন করা এটি একেবারে অসম্ভব বিষয়। যদি বিকাশ থেকে অন্য কোন ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের টাকা লেনদেন করা যেত তাহলে কতই না ভালো হতো তাই না। তো তারা এগুলোকে গুরুত্ব দেয় না কারণ তাদের ব্যবসার জন্য। তারা এক প্রতিষ্ঠান কখনোই চাইবে না।

যে অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং বেড়ে জাক। তাই তারা যে যেমন করে পাশে তাদের সার্ভিসের খরচ ধীরে ধীরে কমিয়ে দিচ্ছে। তো বন্ধুরা আশা করি আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি এখান থেকে পেয়ে গিয়েছেন।

বিকাশ থেকে ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার

বর্তমান সময়ে একজন মানুষের কাছে প্রচুর টাকা থাকে। এবং সেই টাকাগুলো তারা তো বাড়িতে সবসময় রাখতে পারে না সেজন্য তাদের ব্যাংকের প্রয়োজন হয়। এই টাকাগুলো তারা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে সঞ্চয় করে রাখে। তো আজকে মূল কথা হচ্ছে যে কোন মোবাইল ব্যাংকিং থেকে কিভাবে ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে হয়।

আপনি যদি মনে করেন যে বিকাশ থেকে যে কোন ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করা হয়তো বা অনেক কঠিন। কিন্তু তাহলে আপনার ধারণাটি একেবারে ভুল। আপনি আপনার হাতে থাকাই স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে মাত্র এক মিনিটের মধ্যেই ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।

কিন্তু এটি সব ব্যাংকের জন্য কিন্তু অ্যাভেলেবেল না। কিছু নির্দিষ্ট ব্যাংকে শুধু আপনি বিকাশ থেকে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন। তো প্রিয় বন্ধুরা কিভাবে আমরা এক মিনিটের মধ্যেই বিকাশ থেকে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করবো আসুন জেনে নেয়।


এর জন্য সর্বপ্রথম আপনার স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপস ইনস্টল করা থাকতে হবে। তারপর অ্যাপসটির মধ্যে ঢুকবেন এবং আপনার যেখানে আপনার একাউন্টের মূল জায়গা সেখানে চলে যাবেন। তারপর একটু নিচে তাকিয়ে দেখবেন যে মানি ট্রান্সফার নামক একটি অপশন রয়েছে। কোথায় যদি আপনি ক্লিক করেন।

তাহলে আপনাকে নিয়ে চলে যাবে সেভ ব্যাঙ্ক আপনি যদি এখানে চলে যান তাহলে আপনাকে ওইখানে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনি যে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করতে চাচ্ছেন ওই ব্যাংকটি সিলেক্ট করতে হবে। তারপর আপনার বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিতে হবে এবং লগইন করতে হবে

তারপর আপনি যতগুলো টাকা ব্যাংকে ট্রান্সফার করবেন ঠিক ততগুলো টাকা ওখানে লিখে দি্বেন। তারপর আপনার কাছে next নামের একটি অপশন আসবে। সেখানে আপনাকে দ্রুত ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার বিকাশ একাউন্ট এর পিন নাম্বার দিবেন এবং কনফার্ম বাটনে ক্লিক করবেন।

তাহলে একটু পর দেখবেন আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার হয়ে গেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা এটি এগুলো কাজ করার প্রথমেই আপনাকে আপনার বিকাশ একাউন্টটি আপনার ব্যাংক একাউন্টের সাথে সংযুক্ত করে রাখতে হবে।

তাছাড়া কিন্তু আপনি টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন না। প্রিয় বন্ধুরা আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন আশা করি।

বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

বর্তমান সময়ে দেখবেন যে কিছু কিছু মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান তাদের মেইনটেনেন্স খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে এবং কেউ কেউ তাদের মেনটেনেন্স খরচ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছে। এখন আপনি যদি বেশি টাকা খরচ না করে টাকা লেনদেন করতে চান তাহলে যেটি বেশি খরচ হয় সেটা আপনি অবশ্যই বন্ধ করে দিবেন তাই না।

তাহলে এখন ধরুন যে আপনি হয়তো বিকাশ বন্ধ করে দেবেন এবং নগদ অ্যাকাউন্টটি সচল রাখবেন। এখন আপনি যদি এই বিকাশ একাউন্টটি বন্ধ করতে চান তাহলে আপনাকে কি কি কাজ করতে হবে। হয়তোবা আপনি এমন তথ্য না জেনে থাকতে পারেন। সেজন্য আপনাদের কথা চিন্তা করে বিকাশ একাউন্ট কিভাবে বন্ধ করবেন।
বিকাশ থেকে নগদে টাকা ট্রান্সফার
এই নিয়মগুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। আসুন তাহলে আলোচনা শুরু করি। প্রিয় বন্ধুরা আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আপনার যদি একটি বিকাশ একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি এটি ডিলিট করতে পারবেন। তাহলে মূলত এটি আপনার একদমই ভুল ধারণা। সেজন্য আপনাকে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট জায়গায় আবেদন করতে হবে।


তাহলেই শুধুমাত্র আপনি খুব সহজেই বিকাশ একাউন্টটি বন্ধ করতে পারবেন। আসলে বিকাশ একাউন্ট ডিলিট করার মূলত দুইটি দিক রয়েছে। প্রথমত আপনি আপনার স্মার্টফোনটি ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে একাউন্টটি ডিলিট করতে পারবেন।

এবং দুই নাম্বারটি হচ্ছে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিকাশের অফিসের কাস্টমার কেয়ারে জমা দিয়ে বিভিন্ন ধাপের মাধ্যমে আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টটি বন্ধ করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি যদি আপনার অ্যাকাউন্টের সকল টাকা উত্তোলন করেলেন এবং আপনার একাউন্টে ধরুন যে এক টাকাও নাই।

তাহলে বিকাশ কর্তৃপক্ষ থেকে আপনাকে কিছুদিন পর এই একাউন্টটি বন্ধ করে দিবে। আর আপনি যদি বন্ধ করতে না চান আপনার কোন কাছের মানুষকে এটি ব্যবহার করতে দিতে পারেন এজন্য আপনাকে অ্যাকাউন্টটি ট্রান্সফার করতে হবে তার কাছে।

আপনি যদি আমার এই দেখানো নিয়ম অনুযায়ী কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টটি বন্ধ করতে সক্ষম হবেন। আশা করি আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি জানতে পেরেছেন।

একটা আইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ খোলা যায়

আমি কিছুদিন ধরে খেয়াল করে দেখছি যে গুগলে সার্চ হচ্ছে একটা এন আই ডি কার্ড দিয়ে কতগুলো অ্যাকাউন্ট তৈরি করা যাবে বিকাশে। তো মূলত যারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানে না তাদের নিয়ে মূলত এই আজকের আর্টিকেলটি। এই বিষয়টি জানা আপনার অত্যন্ত জরুরী।

কেননা আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে বিকাশ কিন্তু অনেকটাই সাহায্য করে থাকে আপনার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র টাকা লেনদেন করার মাধ্যমে। আপনি যদি চান যে একটি আইডি দিয়ে অন্য একটি বিকাশ তৈরি করে অন্য নামের কাউকে দিবেন। তো তাহলে আপনি মনোযোগ দিয়ে আমার এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন।

তাছাড়া আপনারা কিন্তু একটি এনআইডি নাম্বার দিয়ে অনেকগুলো বিকাশ একাউন্ট তৈরি করে থাকেন। তো আপনি কি জানেন যে এটি আসলে সঠিক না ভুল। যদি একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলেও থাকেন তাহলে এটি কিভাবে বন্ধ করবেন। এবং বিকাশ কর্তৃপক্ষ একাধিক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে কি কথা বলে।

বিকাশ কর্তৃপক্ষের আদেশ অনুযায়ী আপনি মূলত একটি ভোটার কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ একটি বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। আসলে এটিই হচ্ছে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা সঠিক নিয়ম। আপনি চাইলে অনেকগুলো একাউন্ট তৈরি করতে পারেন কিন্তু এটি অনেক তাই ঝুঁকিপূর্ণ হবে।

যেমন আপনাকে একটি উদাহরণ দিই আপনার ধরুন যে মোট চারটি বিকাশ একাউন্ট রয়েছে সবগুলোই কিন্তু একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে। ধরুন আপনার সবগুলো একাউন্টে মোটা অংকের টাকা রয়েছে কিন্তু কিছুদিন পর দেখলেন যে আপনার একটি একাউন্ট বন্ধ হয়ে গেছে তাহলে আপনি কি করবেন ভেবে দেখেছেন।


এই সকল কথা চিন্তাভাবনা করে বিকাশ কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে আদেশ করেছেন যে একটি এনআইডি কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ একটি একাউন্ট তৈরি কর তাহলে তোমাদের জন্য অনেক ভালো হবে। আর আপনার যদি একধিক অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে কি করবেন।

তাহলে আপনার একটি এনআইডি কার্ডের আওতাভুক্ত যে কয়টি অ্যাকাউন্ট রয়েছে সবগুলো থেকে টাকা বের করে নিন এবং একটি একাউন্টে টাকা রাখুন এটি হচ্ছে আপনার জন্য সবচেয়ে সুরক্ষিত হবে। কিন্তু এখন কথা হচ্ছে আপনি কিভাবে বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করবেন।

এর ওপরের যে অংশ রয়েছে এখানে বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে এটি পড়েন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে কিভাবে একাউন্ট বন্ধ করতে হয়।

আইডি কার্ড ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়

তো প্রিয় বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই পোস্টের টাইটেল দেখে বুঝতে পেরেছেন আজকের ব্লগ টি কি বিষয় হবে। বিকাশ এমন একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান যেখানে ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবারই কাজে লাগে। আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

এবং বিকাশ একাউন্ট তৈরির প্রথম শর্ত হচ্ছে আপনার এনআইডি কার্ড থাকতে হবে। কিন্তু আপনার যদি এনআইডির বয়স না হয় তাহলে আপনি কি করবেন কিভাবে করবেন বিকাশ একাউন্ট। তো প্রিয় বন্ধুরা, যাদের এখনো এনআইডি কার্ড হয়নি তাদের জন্য মূলত এই আর্টিকেলটি লেখা যাতে তাদের সাহায্য হয়।

আপনি যদি আইডি কার্ড ছাড়া খুলতে চান তাহলে আপনার মোবাইল নাম্বারের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্টটি খুলতে পারবেন তো এর জন্য প্রথমেই আপনার স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপসটি ইন্সটল করা থাকতে হবে। এবং বিকাশে প্রবেশ করার পর প্রথমেই আপনাকে আপনার মোবাইল নাম্বারটি যুক্ত করতে হবে।

এমন নাম্বার যুক্ত করবেন যেই নাম্বারটি সব সময় সচল থাকে। যদি এখন আপনার মোবাইল নাম্বার যুক্ত করা হয়ে যায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই মোবাইল নাম্বারটি অপারেটর সিলেক্ট করতে হবে। এরপর একটু অপেক্ষা করার পর নিরিবিরি জায়গায় গিয়ে। আপনার নাম্বারে যেই ভেরিফাই কোডটি এসেছে ওই কোডটি সম্পন্ন সঠিকভাবে বসাতে হবে।

যখন ভেরিফাই করা হয়ে যাবে তারপর নেক্সট অপশনে ক্লিক করবেন। তারপর যেখানে আইডি কার্ডের ছবি কথা বলা হয়েছে সেখানে আপনার কোন আত্মীয়-স্বজন কিংবা আপনার বড় কারণ এনআইডি কার্ডের ছবি ভেরিফাই করতে হবে। এরপর বিকাশ থেকে যে সকল তথ্য চাই বেশি হলে তথ্য সঠিকভাবে তাদেরকে দিয়ে দিবেন।

তাহলে আপনার বিকাশ একাউন্টটি তৈরি হয়ে যাবে। কিন্তু আমি যে আপনাদের কে বললাম যে এন আইডি ছাড়া কিভাবে বিকাশ একাউন্ট খুলবো। আসলে বিকাশ কর্তৃপক্ষ কখনোই এনআইডি কার্ড ছাড়া কোন বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে দেয় না।

আপনি যদি স্টুডেন্ট হন তাহলে অন্য একটি ব্যবস্থা রয়েছে তাহলে আপনার বাবা-মা কিংবা আত্মীয় স্বজনের এনআইডি কার্ড দিয়ে একাউন্টটি তৈরি করতে হবে। তো বন্ধুরা আশা করি আপনাদেরকে কাঙ্খিত সঠিক তথ্যটি জানাতে পেরেছি।

আরটিকালটির সারাংশ

তো আপনারা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে আজকে কি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি আপনি সেটি। আর্টিকেলটির হেডলাইন দেখে বুঝতে পেরেছেন। আপনি কিভাবে বিকাশ একাউন্ট থেকে অন্য কোন একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করবেন। এবং আপনার যদি বিকাশ একাউন্টটি ভালো না লেগে থাকে তাহলে সেটি কিভাবে বন্ধ করবেন।

সেই বিষয়গুলো সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। তাছাড়া মূলত বিকাশ থেকে বিভিন্ন ব্যাংকে কিভাবে টাকা ট্রান্সফার করবেন এ সকল বিষয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। একটি এনআইডি কার্ড ব্যবহার করে আপনি মূলত কতগুলো বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জানানো হয়েছে।

আসলেই কি এনআইডি কার্ড ছাড়া বিকাশ একাউন্ট তৈরি করা সম্ভব। ছাত্র ছাত্রীরা কিভাবে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করবে সে সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য দিয়েছি উপরে উল্লেখিত ব্লগে। আপনি যদি এগুলো বিষয়ে সঠিক তথ্যটি জানতে চান তাহলে উপরের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বিন্দু আজকের এই আর্টিকেলটিতে বিকাশ নগদ এগুলো বিষয়ে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার এই আর্টিকালি থেকে কিছু সঠিক তথ্য জানতে পারেন বা শিখতে পারেন তাহলে আপনার নিকটস্থ আত্মীয় স্বজন কিংবা বন্ধুদের মধ্যে আমার এই পোস্টটি শেয়ার করুন।

কেননা তারাও যেন সঠিক তথ্য জানতে পারে এবং কাজে লাগাতে পারে। আর আপনি যদি প্রতিনিয়ত এমন তথ্য পেতে চান তাহলে আমার এই ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন। কেননা এই আর্টিকেলটিতে প্রতিদিন এমন তথ্য শেয়ার করা হয়।

যে আর্টিকেলগুলো আপনার পছন্দ হতে পারে

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এইচ টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url